৮ জুলাই ২০২২, শুক্রবার সহকর্মীর চোখে – পার্থ দে জ্যোতি বাবু ছিলেন বিশাল ব্যক্তিত্ব, কিন্তু উনি কখনই আমাদেরকে ওনার অনুগত
Category: Fact & Figures
তত্ত্বকে মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছিলেন -অজয় দাশগুপ্ত....
৮ জুলাই ২০২২ (শুক্র বার) ২০০০ সালের শেষে কোনো একদিন। গণশক্তি দপ্তরের পাঁচতলায় মুজফ্ফর আহ্মদ পাঠাগারে ঢুকতেই দেখি এক পাহাড়
১৯৫১, প্রথম দেখা খড়্গপুরে -পবিত্র সরকার…
৮ জুলাই ২০২২ (শুক্রবার) দ্বিতীয় পর্ব ৩তার পরে যাদবপুরে শিক্ষক সংগঠন জুটাতে কাজ করবার সময় তাঁর সঙ্গে যে খুব যোগাযোগ
১৯৫১, প্রথম দেখা খড়্গপুরে -পবিত্র সরকার...
৮ জুলাই , ২০২২ (শুক্রবার) প্রথম পর্ব এ লেখা মূলত সামান্য ব্যক্তিগত স্মৃতির উপর নির্ভর করবে। কারণ ভারতের সাম্প্রতিক ইতিহাসে
দুর্ভিক্ষের কারণ কিছু মানুষ
১৯৪৩ সালে তৎকালীন বাংলায় দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। কমিউনিস্ট পার্টি নিজের সমস্ত শক্তি একত্রিত করে মানুষকে বাঁচানোর কাজে নামে – সংগ্রামের ইতিহাসে সেও এক অনন্য নজীর। মানুষের দুর্দশা এবং সরকারের অপদার্থতা সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করার উদ্দেশ্যে একটি ছোট পুস্তিকা (হ্যান্ডবুক) প্রকাশিত হয়, শিরোনাম ছিল ‘দ্য ম্যান মেড ফ্যামিন’।ইংরেজিতে সেই লেখা ছিল জ্যোতি বসুরই।
সময়ের পতাকা যাঁদের হাতে
সময় যখন ডাক দেয় তখন উচিত কথা বলার জন্য সাহসে ভর করে সব কিছুকে বাজি রাখতে প্রস্তুত, এমনকী নিজেদের নিরাপত্তা পর্যন্ত, বিবেকবান সেই সৃষ্টিশীল মানুষদেররই— একমাত্র তাঁদেরই— আমরা শিল্পী হিসেবে স্বীকার করব, শ্রদ্ধা জানাব। আর কাউকে নয়। কখনই নয়।
শান্ত ঋজু দৃঢ় মানুষটি চলে গেলেন
বাংলা কবিতার পাঠকমাত্র জানেন , শিরোনামের বিশেষণগুলি গোলাম কুদ্দুসের এমন একটি কবিতা থেকে নেওয়া যার প্রেক্ষিত বা মর্মবস্তু এই লেখাটির থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। তবুও চার চারবার জাতীয় পুরস্কার জয়ী চলচ্চিত্রকার তরুণ মজুমদার সম্পর্কে যে কোনো আলোচনায় তাঁর সম্পর্কে এই শব্দগুলি অব্যর্থ।
বামপন্থীরাই পারবে (১ম পর্ব)...
নয়া উদারবাদের কৌশলকে না বুঝে আজকের ফ্যাসিবাদী প্রবণতার কৌশলকে উপলব্ধি করা যাবে না। শ্রমের মর্যাদা সম্পর্কে সঠিক বোধ ব্যাতিত কিভাবে জনগণের একটি ক্ষুদ্র অংশের জন্য পঞ্চম, ষষ্ঠ কিংবা সপ্তম পে কমিশনের আলোচনা হয় আমি বুঝিনা। আমাদের দেশে শ্রমিকদের ৯৩ শতাংশই অসংগঠিত ক্ষেত্রে কর্মরত, তারা বেতন সংক্রান্ত এধরনের যেকোন সুবিধা থেকে বঞ্চিত।
ভারত হারলে কেউই জিতবে না - সীতারাম ইয়েচুরি
রাজনৈতিক দল এবং নাগরিক হিসাবে সমাজে ন্যায়বিচার সুনিশ্চিত করাই আমাদের প্রধান কর্তব্য বলে মনে করি আমরা। সাম্প্রদায়িক রাজনীতির হাতে বলি হয়ে আর একটিও জীবন যেন না হারায়। ভারতের বুকে বিভাজন যদি সম্প্রসারিত হলে কাররই জয় হবে না।
ভীষ্মের ক্লিনচিট: সাজানো বিচারে ফের পান্ডবদের "মহান" কূটনীতিতে শিলমোহর
মা অন্ধ সেজে থাকলে পুত্ররা দুরাচারী হয়ে ওঠে একথা মহাভারতই না আইনব্যবস্থাও শেখাচ্ছে আমাদের৷ তাই শিক্ষকরা বলেন – ট্রুথ নয় ফ্যাক্ট! ইকুয়ালিটি নয় জাস্টিস৷ তার জন্য লড়াই চলবে, ভাঙাচোরা ব্যবস্থা ঠুকেঠাকে মেরামতই শুধু নয় দরকারে খোলনলচে বদলে ফেলতে হবে৷ দেশ জোড়া নিরপরাধ, কেবলমাত্র মতাদর্শগত বিশ্বাসের কারণে গ্রেফতার হওয়া সব তিস্তা শিতলবাদ, সব ফুল্লরা মন্ডলদের মুক্তির দাবীতে আপোষহীন লড়াই চলবে।