২৫ শে বৈশাখ ১৪১৯, (মঙ্গলবার) “যুদ্ধের দামামা উঠল বেজে,ওদের ঘাড় হল বাঁকা, চোখ হল রাঙা,কিড়মিড় করতে লাগল দাঁত।মানুষের কাঁচা মাংসে

২৫ শে বৈশাখ ১৪১৯, (মঙ্গলবার) “যুদ্ধের দামামা উঠল বেজে,ওদের ঘাড় হল বাঁকা, চোখ হল রাঙা,কিড়মিড় করতে লাগল দাঁত।মানুষের কাঁচা মাংসে
২৫ শে বৈশাখ ১৪১৯,(মঙ্গলবার) আলোচনা শুরু করা যাক কবি বিষ্ণু দে ‘ র কবিতার অংশ উদ্ধৃত করে —‘ তুমি কি
রবীন্দ্রনাথের ঘনিষ্ঠতম বৃত্তে থাকা বামপন্থী সৌমেন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন, রবীন্দ্রনাথ আধ্যাত্মিক ছিলেন সত্যিই, তাঁর কাছে আধ্যাত্মিকতার অর্থ ছিল ভিন্ন। যে সময়খন্ডে ব্যক্তি-আমি বাস করি সেই খন্ডকাল যে চিরকাল বা অনন্ত সময়েরই অখন্ড অংশ কিংবা যে খন্ডিত ভুবনে আমার বসত সে যে অনন্ত ভুবনেরই অখন্ড অংশ, এই সম্পর্কিত চেতনাকেই রবীন্দ্রনাথ বলেছেন আধ্যাত্মিক চেতনা। রবীন্দ্রনাথের মতে আধ্যাত্মিকতার প্রকাশ ত্যাগে। ‘ত্যাগ’ শব্দটিকেও তিনি ব্যাখ্যা করেছেন সচরাচর অর্থের বাইরে গিয়ে।
তাঁকে আপনি যাই ভাবুন, মার্কস এখনও একটা ব্যাপার, মার্কসকে বাদ দিয়ে ভাবতে পারবেন না।
২৩পাতার এই ঘোষণাপত্র পৃথিবীর ভবিষ্যৎ পাল্টে দেবার ঠিকানা হবে, এটা সেদিন কেউই বোঝেননি। এই ঘোষণাপত্রে প্রথম শোষণহীন পৃথিবীর ঘোষণা করেছিলেন মার্কস এবং এঙ্গেলস। এই ইস্তেহারে তাঁরা বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে শ্রমিক শ্রেণীকে দেখালেন – পুঁজিবাদের পরাজয় অবশ্যম্ভাবি। এই পরাজয়কে তরান্বিত করার জন্য শ্রমিক শ্রেণীর কর্তব্য পুঁজির বিরোধীতা করা ও বুর্জোয়াদের উচ্ছেদের জন্য বৈপ্লবিক সংগ্রামের প্রস্তুতি নেওয়া। এইখানেই তাঁদের ঐতিহাসিক ঘোষণা – সমগ্র ইউরোপ পুঁজিবাদের ভুত দেখছে।
সাম্রাজ্যবাদের যুগে লগ্নী পুঁজিই হয়ে উঠবে প্রধান প্রবণতা- শুধু তাই নয়, আরও আরও মুনাফা লুট করতে গিয়ে অন্যান্য সমস্ত পুঁজিবাদী কাঠামোকেই ক্রমশ গিলে খাবে এই সত্য লেনিনের বোঝাপড়ায় স্পষ্টই ছিল।
আগামী ভবিষ্যতে মানব সভ্যতার সবরকম পছন্দকে নিয়ন্ত্রণ করতে উদ্যত বহুজাতিক পুঁজির এই অমানবিক সর্বব্যাপক আধিপত্যের বিরুদ্ধে বৃহত্তর সংগ্রামের বাস্তব ভিত্তিও একই সাথে তৈরি হয়ে চলেছে।
পর্ব -২ ১৩১ বছর বাদে ২০১৭ সাল। ১১ই আগষ্ট। হরিয়ানার এক আদালত মারুতি-সুজুকি কারখানার ১৩ জন ইউনিয়ন নেতাকে সেখানকার ম্যানেজারকে
লেনিনের শিক্ষার সফল প্রয়োগই আমাদের কাজ।
লেনিন ভেঙ্গেছে বিশ্বে জনস্রোতে অন্যায়ের বাঁধ। অন্যায়ের মুখোমুখি লেনিন প্রথম প্রতিবাদ।