“আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে এবং তার সকল নাগরিকই যাতে সামাজিক, অর্থনৈতিক

“আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে এবং তার সকল নাগরিকই যাতে সামাজিক, অর্থনৈতিক
২৬ জানুয়ারী ২০২৪ (শুক্রবার) ভারতের সংবিধান ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্তির সংগ্রামের ফসল। স্বাধীনতা সংগ্রামের নেতৃবৃন্দ দ্ব্যর্থহীনভাবে ঘোষণা করেছিলেন যে এদেশের
ধর্মনিরপেক্ষতার এমন দৃষ্টান্ত সুভাষচন্দ্র বসু ব্যতীত কোন স্বাধীনতা সংগ্রামী স্থাপন করেছেন ?
শ্যামাপ্রসাদ ও হিন্দু-মহাসভার সাম্প্রদায়িক বিষ ছড়ানো বহু সভা-মঞ্চ সুভাষচন্দ্রের নির্দেশে ফরোয়ার্ড ব্লক কর্মীরা ভন্ডুল করে দেয়।
সাম্প্রদায়িকতা তাঁকে কোনদিনও স্পর্শ করতে পারেনি।
আমরা কোনও প্ররোচনা, কোনও গুজবে পা দেবো না।
একটা কালো দিন ও তারপরলেনিনের জন্ম ১৮৭০ সালের ২২ এপ্রিল। মৃত্যু ১৯২৪ সালের ২১ জানুয়ারি। ৫৪ বছর বয়সও অতিক্রান্ত হয়নি
মাত্র ৫৪ বছরের সংক্ষিপ্ত জীবনকাল ছিল ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিনের। তার মধ্যেই তিনি বিশ্বব্যাপী প্রলেতারীয় বিপ্লবকে এগিয়ে নিয়ে যেতে স্থায়ী ছাপ
শ্রমজীবী জনগণের দুঃখ কষ্ট নিরসনের জন্য বহু বছর ধরে বহু মানুষ নানা পন্থার কথা বলেছেন, সমাজতন্ত্রের কথাও বলেছেন। কিন্তু দুঃখ
মার্কসবাদী ধারণা এবং অনুশীলন এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে লেনিনের অন্যতম অবদান বৈপ্লবিক পার্টির ধারণা গড়ে তোলা। রাশিয়ার বিপ্লবে তাঁর সেই ধারণাই