শুধু বামপন্থী ও কমিউনিস্ট আন্দোলনেই না, দেশের ধর্মনিরপেক্ষ কাঠামো ও যুক্তরাষ্ট্রীয় সংসদীয় গণতন্ত্রের বিকাশে জ্যোতি বসু যে অবদান রেখে গেছেন,

শুধু বামপন্থী ও কমিউনিস্ট আন্দোলনেই না, দেশের ধর্মনিরপেক্ষ কাঠামো ও যুক্তরাষ্ট্রীয় সংসদীয় গণতন্ত্রের বিকাশে জ্যোতি বসু যে অবদান রেখে গেছেন,
২০০০ সালের ১২ ডিসেম্বর। কনকনে শীতের রাতে কোচবিহার এয়ারপোর্ট ময়দানে বিশাল জনসমাবেশের কপি পাঠিয়ে অফিসে ফোন করতেই অতনুদা বললো, ‘তুমি
রোজা লুক্সেমবুর্গের প্রতি কমিউনিস্টদের যে দায় রয়েছে, তা স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলেন লেনিন।
‘ We will die at the post but enemy shall not pass!’গোপনে বৈঠকে জোরালো স্বরে বলে উঠলেন গণেশ ঘোষ।দ্রুত বেগে
আমরা কমবেশি প্রায় সবাই স্বামী বিবেকানন্দের রাজনৈতিক মানসিকতা নিয়ে বেশি কৌতুহলী।এই প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক খায়। তিনি কি হিন্দুত্ববাদী ছিলেন?সম্প্রতি কিছু
‘গভীর শ্রদ্ধার উপহার’ একটি সুটকেসে বয়ে নিয়ে গেছিলেন শরৎচন্দ্র বসু— কলকাতা থেকে চট্টগ্রামে। ১৯৩১সাল।কী ছিল সেই ‘গভীর শ্রদ্ধার উপহার’? ছিল
সাম্প্রতিক সময়ে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে সবচেয়ে চর্চিত শব্দ ‘ইনসাফ যাত্রা’। রাজ্য রাজনীতির অভিমুখ নতুন খাতে প্রবাহিত হতে শুরু করেছে ‘ইনসাফ যাত্রা’র
আর অপেক্ষার সময় নেই, দ্বিধারও কোনো অবকাশ নেই।
বাংলার কৃষক সমাজও চুপ করে থাকতে পারে না, তাঁরাও ছুটবেন ব্রিগেড সমাবেশে।
নাঃ এবারও ওদের বাড়ি থেকে বর্ষবরণ করা হলো না। রাস্তাতেই কেটে গেল বর্ষশেষের রাত। হ্যাঁ ঠিকই বুঝেছেন রাজ্যের যৌবনের এক