বর্তমান কৃষক আন্দোলনঃ এক সুসংহত বিকল্পের লক্ষ্যে আগামী দিনের লড়াই

ভারত এক বিরাট দেশ, এর বিভিন্ন প্রান্তের বৈচিত্র্যময় বাস্তবতাকে আলোচনায় গুরুত্ব না দিয়ে আন্দোলন সামনের দিকে এগোতে পারবে না। নিজেদের অস্তিত্বরক্ষার আন্দোলনে অগ্রাধিকার দিয়ে উক্ত সমস্যাবলী সম্পর্কে সমাধানের লক্ষ্যে এক সুস্থিত কৃষি অর্থনীতি গড়ে তুলতে হবে যা ভারতের সাধারণ অর্থনীতির মেরুদন্ড হিসাবে কাজ করবে। সেই লক্ষ্যে এগিয়ে যাবার পথে জনগণের অন্যান্য অংশকেও এই লড়াইয়ের সাথী করে নিতে হবে, তবেই এই লড়াই এক সার্বিক গণআন্দোলন হিসাবে সার্থক হয়ে উঠবে। আজকের কৃষক আন্দোলন সেই প্রকৃত বিকল্পের দিশা সম্পর্কে ইতিমধ্যেই অনেককে স্বপ্ন দেখাতে সমর্থ হয়েছে।

শক্তিশালী বাম-কংগ্রেস জোটই মেরুকরণকারী শক্তির বিরুদ্ধে প্রকৃত বিকল্প- সীতারাম ইয়েচুরি

বিহার বিধানসভার নির্বাচনে জেডি(ইউ)-বিজেপি জোটের প্রায় ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছিল আরজেডি-কংগ্রেস-বাম জোট। এই নির্বাচনের ফলাফলের পর বাম মহল সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক

মনে রাখবে ওরা সবাই

সবাইকে ভালো রাখার লড়াইতে তুমি হারো নি। তোমাকে মনে পড়বে রোজ – ১৫০০০ হাজার যুবক-যুবতীর, যারা তোমাদের লড়াইয়ের দিনই, লড়াইয়ের চাপে শিক্ষকপদের নিয়োগপত্র পেয়েছে। মনে পড়বে ১৩০০০ ছেলেমেয়ের, যারা তোমার শহীদ হওয়ার দিনে, PSC র থেকে নিয়োগের ডাক পেয়েছে। মনে রাখবে ওরা সবাই, যাদের কোলে মাথা রেখে তুমি বলেছিলে – আমি আর বাঁচবু নি! তাদের লড়াই তোমাকে বাঁচিয়ে রাখবে মইদুল।

PB Statement

পরিবেশ আন্দোলনের কর্মী দিশা রবিকে মুক্তির দাবী জানালো পলিট ব্যুরো

আন্দোলনের ভয়ে মানসিক রোগীতে পরিণত হয়েছে মোদী সরকার, অবিলম্বে এই তরুন পরিবেশ আন্দোলনের কর্মীর বিরুদ্ধে এই নিপীড়ন বন্ধ করতে হবে। দিশা রবির বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগে রজু করা মামলাগুলি প্রত্যাহার করে অবিলম্বে তাকে জেল থেকে মুক্তি দিতে হবে।

Logo oF Communism

যুব ফেডারেশন কর্মীর মৃত্যুতে রাজ্য পার্টির বিবৃতি

সিপিআই(এম) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির সম্পাদক সূর্য মিশ্রের বিবৃতি ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১কলকাতা গত ১১ ফেব্রুয়ারি শিক্ষা ও কাজের দাবিতে কলকাতায় ছাত্রযুব

Biman-Basu

আগামীকাল বনধ পালনের আবেদন জানালেন বিমান বসু

১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ কলকাতা বাম ও বাম সহযোগী দলসমূহের পক্ষ থেকে বিমান বসুর বিবৃতি। আজকে বামপন্থী ছাত্রযুব সংগঠনগুলি এবং জাতীয়

BIMANBOSE-1

‘চাক্কা জ্যাম’ কর্মসূচী সফল করার আহ্বান বামফ্রন্টের

দিল্লির বুকে প্রায় আড়াই মাস ধরে সারা ভারত কৃষক সংঘর্ষ সমন্বয় কমিটি ও সংযুক্ত কিষাণ মোর্চার আহবানে সরকারী দমনপীড়নের কর্মসূচীকে ব্যর্থ করে ঐতিহাসিক কৃষক আন্দোলন চলছে। কৃষক আন্দোলনের দাবি, দেশের কৃষকবিরোধী ৩টি আইন প্রত্যাহার করতে হবে এবং বিদ্যুৎ বিল বাতিল করতে হবে।

সরকার দেশ পরিচালনায় ব্যর্থ - বর্তমান কৃষক আন্দোলন এই শিক্ষাই দেয় (পর্ব ২)

ভারতে সাধারণতন্ত্রের পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে ২৬শে জানুয়ারি,২০২১ দেশের সাধারণতন্ত্র দিবসের দিনে সারা ভারত এবং গোটা পৃথিবী সাক্ষী রইল এক ঐতিহাসিক

দেরিতে হলেও কৃষকদের চিন্তায় রাজ্য সরকারের হুঁশ ফিরেছে

ডঃ সূজন চক্রবর্তী তার বক্তব্যে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন গত বছরের ২০শে সেপ্টেম্বর তারিখে রাজ্যসভায় কেন্দ্রীয় সরকার আইন পাশ করার পরেই ২৪ শে সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভায় বামেরা এমন প্রতিশেধমূলক বিল পাশ করার আবেদন জানিয়েছিল। তখন রাজ্য সরকার সেই আবেদনে সাড়া দেয় নি। পরে নানা অজুহাতে সেই প্রস্তাব রাজ্য সরকারের আনা প্রস্তাবের সাথে Same Kind – Same Spirit বলে উল্লেখ করে খারিজ করা হল। এখন যখন সারা দেশে এই আইনের প্রতিবাদে আন্দোলন চলছে, কেন্দ্রীয় সরকার নিজেই বিল স্থগিত করার প্রস্তাব দিয়েছে তখন আমাদের রাজ্যে কেন্দ্রীয় বিল প্রতিশেধি আইনের প্রস্তাব নেওয়া চলছে।

সরকার দেশ পরিচালনায় ব্যর্থ - বর্তমান কৃষক আন্দোলন এই শিক্ষাই দেয় (পর্ব ১)

দেশের ভবিতব্য ঠিক করবেন দেশের জনসাধারণ, কোন আধিপত্যবাদী কর্তৃত্ব নয়। কোন নির্বাচনের ফলাফল ঠিক করতে পারে না এই দেশ কোন ক্ষমতার অনুসারি হয়ে চলবে, ক্ষমতাসীন দলের এই ধারণা ভুল যে তারা নির্বাচনে জয়লাভ করেছেন বলে এই দশ তাদের সম্পত্তিতে পরিণত হয়েছে। একেবারেই নয়, তাদের দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছেন ভারতের জনসাধারন। সেই কাজে যে তারা ব্যর্থ একথাই আজ ভারতের জনসাধারন এই ট্র্যাক্টর প্যারেডের মাধ্যমে বুঝিয়ে দিলেন।