এই সাধারণ ধর্মঘট ১৯৯১ সালে নয়া উদারনীতি পর্বের আরম্ভের পরে একবিংশতিতম ধর্মঘট হতে চলেছে। এই তিন দশকের লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে, প্রতিটি সাধারণ ধর্মঘটের মধ্য দিয়ে এবং তার মধ্যে শিল্প ও পরিষেবা ক্ষেত্রে সংগঠিত ও অসংগঠিত অংশ মিলিয়ে অসংখ্য নির্দিষ্ট দাবি আদায়ের লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে, ট্রেড ইউনিয়ন সমূহের সংযুক্ত মঞ্চ গড়ে উঠেছে, সম্প্রসারিত হয়েছে, এবং শেষ পর্যন্ত ২০০৯ সালে সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়নগুলিকে এক ছাতার নীচে আনতে সক্ষম হয়েছে।
Category: Current Affairs
২৬ তম রাজ্য সম্মেলনের ৩য় দিনের অধিবেশন
মেহনতি জনগণের প্রতিদিনের লড়াই-সংগ্রামে যুক্ত থেকেই রাজ্যের বুকে অন্ধকারের অবসান ঘটাতে হবে। সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে লড়াইতে জয়ী হতে হবে, মানুষের মধ্যে বিভাজনের রাজনীতিকে প্রতিহত করতে হবে। কমিউনিস্টরা কঠিন পরিস্থিতির মোকাবিলায় কখনো হতাশ হন না, তারা মানুষকে সাথে নিয়েই নিজেদের লক্ষ্যে অবিচল থেকে শেষ অবধি লড়াই চালিয়ে যান।
রাজ্য ২৬তম সম্মেলন প্রসঙ্গে: প্রকাশ কারাত
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য ২৬ তম সম্মেলনের মঞ্চে উপস্থিত হতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। এই রাজ্য সারা দেশে বাম আন্দোলন তথা কমিউনিস্ট পার্টি নির্মাণের কাজে অন্যতম নির্ণায়ক ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেছে। এই রাজ্যে আমাদের পার্টির নেতৃত্বে শ্রেণী এবং জনগণের লড়াই, আন্দোলন, সংগ্রামের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের নির্মাতা।
সংগঠনকে সময়োপযোগী করতে হবে। একথা পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির আলোচনাতেও এসেছে, পার্টি কংগ্রেসের খসড়া প্রতিবেদনেও আমরা সেই নিয়ে নির্দিষ্ট প্রস্তাব রেখেছি।
২৬ তম রাজ্য সম্মেলনের ২য় দিনের অধিবেশন
২৬ তম রাজ্য সম্মেলনে পেশ হওয়া খসড়া রাজনইতিক-সাংগঠনিক প্রতিবেদনের উপর আলোচনা শুরু হয়। পার্টি সংগঠন, পার্টি লাইন, আগামী দিনের লক্ষ্য ও কর্তব্য পালনে সাফল্য-ব্যর্থতা সহ গোটা রাজ্যের প্রতিটি প্রান্তে জনজীবনের দুঃখ–যাত্রা-সংগ্রামের কথা উঠে আসে প্রতিনিধীদের আলোচনায়।
২৬তম রাজ্য সম্মেলনের মঞ্চে উত্থাপিত খসড়া প্রস্তাব (১ম পর্ব)
২৬তম রাজ্য সম্মেলনের মঞ্চে উত্থাপিত হল সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী, মহিলাদের অধিকার রক্ষায় এবং স্বাধীন, বহুত্ববাদী গনমাধ্যমের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কিত খসড়া প্রস্তাব।
২৬তম রাজ্য সম্মেলনের সূচনা
পতাকা উত্তোলন ও শহীদ বেদীতে মাল্যদানের মধ্য দিয়ে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য ২৬ তম সম্মেলনের সূচনা হল। পতাকা উত্তোলন করলেন পলিট ব্যুরো সদস্য বিমান বসু।
রাজ্য ২৬ তম সম্মেলন
কালকের সম্মেলনে প্রায় ৩৫০ জন ও ৮০-৯০ জন দর্শক প্রতিনিধিদের নিয়ে আয়োজিত হতে চলেছে। দূরের জেলাগুলি থেকে ১২৯ জন প্রতিনিধি কমরেড অভ্যর্থনা সমিতির দায়িত্বে থাকবেন আগামী তিনদিন। এই তিনদিন রাজ্য সম্মেলনের কাজ সম্পন্ন করতে ৫৩ জন স্বেচ্ছাসেবক এবং ৩০ জন সহযোগী কর্মীর টিম সক্রিয় থাকবে। থাকবে বিভিন্ন কিয়স্ক। রেড ভলান্টিয়ার, ন্যাশনাল বুক এজেন্সি থেকে রাজ্য সোশ্যাল মিডিয়া। শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতায় সম্মেলনের সাফল্যে পার্টি প্রত্যয়ী।
মেটিয়াবুরুজ থেকে কলকাতা - সিপিআই(এম) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সম্মেলন (৪র্থ পর্ব)
১৫-১৭ মার্চ, কলকাতায় হতে চলেছে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী)-র ২৬তম রাজ্য সম্মেলন। ব্রিটিশ শাসনে থাকা ভারতের অবিভক্ত বাংলায় কমিউনিস্ট পার্টির প্রথম রাজ্য সম্মেলন হয় ১৯৩৪ সালে। মেটিয়াবুরুজে। সর্বহারা-কৃষক মেহনতি মানুষের স্বার্থে শ্রেণিসংগ্রাম, গণআন্দোলন পরিচালনায় এই রাজ্যে কমিউনিস্ট আন্দোলনের ইতিহাস উজ্জ্বল। রয়েছে ঘুরে দাঁড়ানোর অনন্য নজির। মেটিয়াবুরুজ থেকে কলকাতা। প্রথম থেকে ২৬তম সম্মেলন। সেই ইতিহাসেরই গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য রাজ্য ওয়েবডেস্কের পক্ষ থেকে প্রকাশিত হল চারটি পর্বে। আজ চতুর্থ, তথা শেষ পর্ব।
মানুষের উপরে নির্ভর করেই এগিয়ে যেতে হবে - সূর্যকান্ত মিশ্র
মনে রাখতে হবে, মানুষের সৃজনশীল ক্ষমতা অফুরন্ত। তাঁদের উদ্যোগই আমাদের প্রধান সম্পদ। তাঁদের অভিজ্ঞতালব্ধ শিক্ষাই আমাদের জ্ঞানলাভের প্রধান উৎস। শেষ বিচারে মানুষই ইতিহাস রচনা করেন। মানুষের উপরে নির্ভর করেই এগিয়ে যেতে হবে।
কাজের কোন দিশা নেই, ঋণের ফাঁদে রাজ্যকে নিয়ে যাচ্ছেন মমতা - চন্দন দাস...
১১ মার্চ ২০২২ শনিবার মমতার হাসি ফোটানোর বাজেট:কাজের খোঁজ নেই, ঋণের জাল জোরালো হচ্ছে ‘‘এই বাজেট সাধারণ মানুষের মুখে হাসি