কমিউনিস্টরা দাঙ্গা ঠেকাতে রাস্তায় নেমেছিলেন। দেশপ্রেমের পতাকা তখন তাঁদের হাতে। তাঁদেরই একজন কমরেড লালমোহন সেন।

কমিউনিস্টরা দাঙ্গা ঠেকাতে রাস্তায় নেমেছিলেন। দেশপ্রেমের পতাকা তখন তাঁদের হাতে। তাঁদেরই একজন কমরেড লালমোহন সেন।
ইন্দো-ইউরোপীয়, দ্রাবিড় কিংবা অন্যান্য জনগোষ্ঠীর বংশকৌলীন্য গোছের পরিচিতির কারণে বাড়তি কোনো শ্লাঘার অনুভব আসলে মূর্খামি ছাড়া আর কিছুই না। ভারতীয়দের কর্তব্য ‘সকলেই যে আসলে এক’ এই সহজ সত্যটিকে চেতনা ও অনুভবে প্রতিষ্ঠা করে একসাথে দেশের ভবিষ্যত নির্মাণে ব্রতী হত্তয়া।
দুপারের গ্রামবাসীকে নিয়ে প্রবল বৃষ্টি ও অন্ধকারে আমাদের কমরেডরা মাল ও নেওড়া নদীর মিলন স্থলের বিস্তীর্ণ নদীবক্ষ তল্লাশি চালালেও কোথাও সকাল আটটা পর্যন্ত প্রশাসনের, পুলিশের বা বিপর্যয় মোকাবিলার কোন টীমের দেখা পায়নি
ফেটে পড়া জনগণের ক্ষোভের মুখোমুখি কোনও গুণ্ডা, কোনও গুণ্ডামি এক মিনিটের বেশি দাঁড়াতে পারে না, তখন উল্টোদিকে দৌড়তে হয়… হবে, হবেই।
এই প্রতিবেদন এক ভারতীয় মেধাকে স্মরণ করতে চাইছে- যে মেধা ভারতীয় হওয়ার সাথেই আন্তর্জাতিকতায় সঞ্জাত ছিল, সেই আন্তর্জাতিকতা কমিউনিস্ট আন্তর্জাতিকতা, ক্যাপিটালিস্ট দখলদারী মনোভাবের যা ঠিক বিপরীত।
২০২২ সালের ২৮ আগস্ট শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তিনি রাজ্য সম্পাদকের পদ থেকে সরে যান, সেই দায়িত্বে কমরেড এম ভি গোবিন্দন নির্বাচিত হন।
লড়াই এখনও চলছে। সুবিচার না পাওয়া অবধি আমি সেই লড়াইতে থাকব।
এই সমস্ত শক্তি, চরমপন্থী সংখ্যাগরিষ্ঠ বা সংখ্যালঘু গোষ্ঠী যারই প্রতিনিধিত্ব করুক না কেন, তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই দেশের নিয়মিত আইন ব্যবহার করে এবং দৃঢ় প্রশাসনিক পদক্ষেপের মাধ্যমে লড়াই করতে হবে।
ইরানের বিভিন্ন ছোট বড় শহরের রাস্তায় হাজার হাজার মানুষ সগর্বে কাঁদানে গ্যাস, লাঠি, বন্দুকের মোকাবিলা করছেন। আশ্চর্য অংশগ্রহণ পুরুষদের। এখনো অবধি ৪১ জনকে প্রকাশ্যে গুলি করে মেরেছে ইরানের পুলিশ এবং নিরাপত্তা কর্মীরা।
কেরালার জনগণ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও শান্তির প্রতি দৃষ্টান্তমূলক অঙ্গীকারের জন্যই সুপরিচিত। তারা কোনো চরমপন্থী হিংসাত্মক কর্মকাণ্ড সহ্য করবে না।