সর্বহারা শ্রমজীবী মানুষের একটা বড় অংশ এখন এই চরম হিন্দুত্ববাদী রাজনীতির শিকার। এদের রক্ষা করতে না পারলে জনগণতান্ত্রিক ফ্রন্ট গঠনের লক্ষ্যে এগোনো সম্ভব নয়।

সর্বহারা শ্রমজীবী মানুষের একটা বড় অংশ এখন এই চরম হিন্দুত্ববাদী রাজনীতির শিকার। এদের রক্ষা করতে না পারলে জনগণতান্ত্রিক ফ্রন্ট গঠনের লক্ষ্যে এগোনো সম্ভব নয়।
আসুন ওদের রাজনীতির পিছনের নীতিকে আমরা মানুষের কাছে নিয়ে যাই।
ঠিক কে লিখেছিল বলা মুশকিল। কিন্তু এই বাংলার কথা, শ্রমজীবী, গ্রামীণ সমাজের কথা বারংবার উঠে এসেছে প্রথম আন্তর্জাতিক ও মার্কসের কথায়।
এই মুহূর্তে প্যালেস্তাইন রক্তস্নাত। পুরোপুরি ধ্বংসস্তূপে পরিণত প্যালেস্তাইন ভূখণ্ড গাজা। চলছে প্যালেস্তাইনের হামাস গোষ্ঠী ও ইজরায়েল সরকারের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ।
‘ইংল্যান্ড যেমন ইংলিশদের, ফ্রান্স যেমন ফরাসীদের, প্যালেস্তাইনও সেভাবে আরবদের। সে কারণে আরবদের উপরে ইহুদিদের চাপিয়ে দেওয়া ভুলও অমানবিক। প্যালেস্তাইনে যা চলছে তাকে কোনওরকম নৈতিক আচরণবিধি দ্বারা বৈধতা দেওয়া যায় না।’
আজকের দুনিয়াতেও বিপ্লবের বাস্তবায়নে পুনরায় জোয়ার উঠবে, আগামিদিনে কোনও এক প্রান্তে আবার উচ্চারিত হবে সেই আহ্বান।
বকেয়া মজুরি প্রদান করো। এখনি রেগার কাজ চালু করো। চোরেদের জেলে ভরো।
মতাদর্শ বাদ দিয়ে রাজনীতি কিংবা এই দুটিই ব্যতিরেকে সংগঠন, সংগ্রাম কোনোটাই হয় না। এই চারটি বিষয় পরস্পর পরস্পরের সাথে সম্পর্ক যুক্ত।
চে’র হত্যাকারীর দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দিলেন কিউবার চিকিৎসকরা। কিউবার সরকারি সংবাদ মাধ্যমের খবর, ১৯৬৭ সালে যিনি বিপ্লবী নেতা চে’কে হত্যা করেছিলেন, বলিভিয়াতে কর্মরত চিকিৎসকরা তাঁর দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দিয়েছেন।
আসলে যা প্রয়োজন তা হল ক্ষমতাসীন সরকারে রাজনৈতিক স্বদিচ্ছা এবং তাকে বাস্তবায়িত করতে বামপন্থীদের নিরন্তর আন্দোলন ও সংগ্রাম।