Shylock's Cut

শাইলকের সহমর্মিতা অথবা অনর্থনীতি

মূল্যবৃদ্ধির প্রসঙ্গে আমাদের শেষ কথা পাল্টাচ্ছে না। নয়-উদারবাদ উৎখাত না হওয়া পর্যন্ত স্থায়ী সুরাহার কোন সম্ভাবনাই নেই। নির্মলার বচনে সেই অনর্থনৈতিক সত্যই সামনে এসেছে।

Ho Chi Minh 2022

মানুষের মন পরাজয় জানে না - এক বিপ্লবীর প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ

যার জীবনে অসম্ভব বলে কোনো শব্দ ছিল না, অনায়াসে বলতে পারতেন দৃঢ় সঙ্কল্প নিয়ে একজন কমিউনিস্ট পাহাড় ভেঙ্গে ফেলতে পারে।

PB Statement

জ্ঞানবাপী মসজিদ প্রসঙ্গে - পলিট ব্যুরোর বিবৃতি

সুপ্রিম কোর্ট সংশ্লিষ্ট বিষয়ে হস্তক্ষেপ করেছে। এই সময় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত বলে দাবি জানাচ্ছে সিপিআই(এম)। একইসাথে পলিট ব্যুরো দাবী জানাচ্ছে ১৯৯১-সালের উপাসনাস্থল বিষয়ক বিশেষ আইনকে কোনওভাবেই লঙ্ঘন করতে দেওয়া যাবে না। ধর্মীয় স্থানসমূহ সম্পর্কে এধরনের বিতর্ক এড়াতে এবং সেইসব উপাসনাস্থলের বিদ্যমান কাঠামো পরিবর্তনের কোনরকম প্রচেষ্টাই যাতে অনুমোদিত না হয় তা নিশ্চিত করার জন্যই এই আইন প্রণীত হয়েছিল।

Price Hike Part 2

মূল্যবৃদ্ধি – কোন দিকে (পর্ব – ২)

রাজ্য সরকার আসলে নিজের সাধ্যানুযায়ী ফাটকাবাজির রসদ জুগিয়ে চলেছে। সেই ফাটকাবাজি হল আন্তর্জাতিক লগ্নী পূঁজির প্রেসক্রিপশন। জনগণের জীবন-যন্ত্রণা বাড়িয়ে চলা নয়া-উদারবাদ নামের নরখাদক ব্যবস্থাটাকে বিজেপি কিংবা তৃণমূল কংগ্রেস প্রত্যেকেই নিজেদের যোগ্যতা অনুযায়ী রসদ যুগিয়ে চলেছে এটুকুই আসল কথা।

মূল্যবৃদ্ধি – কোন দিকে? (পর্ব-১)

নয়া-উদারবাদের জাল কেটে বেরোতে না পারলে এহেন সংকট থেকে মুক্তির কোন সুযোগই নেই, সুতরাং প্রাথমিক কর্তব্য হল এদেশে নয়া-উদারবাদের কোলের সন্তান বিজেপি’কে রাজনৈতিক ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা। আজকের ভারতে বাঁচার জন্য জনগণের অন্য কোন পথ অবশিষ্ট নেই।

CPIMCC

মূল্যবৃদ্ধি ও বেকারি বিরোধী সারা দেশব্যাপী প্রতিবাদ আন্দোলন: বামদলগুলির আহ্বান

আগামী ২৫-৩১ মে’র সময়কালে মূল্যবৃদ্ধি এবং বেকারি বিরোধী দেশব্যাপী সংগ্রামকে আরও ঐক্যবদ্ধ এবং সমবেত আন্দোলনে পরিণত করতে বাম দলসমূহ সারা দেশে নিজ নিজ পার্টি ইউনিটকে আহ্বান জানাচ্ছে।

স্বাধীন দেশ ও দেশদ্রোহীতা আইন

সুপ্রীম কোর্ট কেন্দ্রকে বলেছে যতদিন না বিবেচনা করছে স্টে থাকবে।সোমনাথ লাহিড়ীর বক্তব্য আজ আবার গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠিছে সাংবিধানিক আলোচনায়।আর্টিক্যাল ১৯ এর আলোচনায়। গণতন্ত্রের আলোচনায়,বিরোধিতার আলোচনায়।

১২৪এ: মোদী বনাম দেশ

মোদী সরকারের হলফনামায় চালাকি ছিল। বিশেষজ্ঞরা কেউ কেউ মনে করিয়েছেন যে আদালতে পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। আবার আদালতকে সরেও যেতে বলা হয়েছে পুনর্বিবেচনা প্রক্রিয়ার থেকে। অর্থাৎ প্রশাসনিক স্তরে নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে রেখে এই কাজ সারার আগ্রহ দেখাচ্ছে মোদী সরকার। নাগরিক স্বাধীনতার প্রতি দায়বদ্ধতার সঙ্গে অখণ্ডতা এবং সার্বভৌমত্বের শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। বারবার প্রধানমন্ত্রীকে টেনে এনে বোঝানোর চেষ্টা হয়েছে সরকার নাগরিক স্বাধীনতার প্রশ্নে সংবেদনশীল।

Anis-Khan-DYFI

এখনই ক্রান্তিকাল - একটি পর্যালোচনা

এই ক্রান্তির ক্ষণে আবার বেজে উঠুক পাঞ্চজন্য। পিনাকীর ডম্বরুকেও স্তব্ধ করে নিক্ষিপ্ত হোক শ্লোগান। সমস্ত সর্দার আর রাজাদের ভ্রুকুটিকুটিল ক্রুরতার চোখে চোখ রেখে নন্দিনীর নিনাদ উঠুক আরেক বার। ইতিহাস সাক্ষী থাকুক।