আগামী ২৫-৩১ মে’র সময়কালে মূল্যবৃদ্ধি এবং বেকারি বিরোধী দেশব্যাপী সংগ্রামকে আরও ঐক্যবদ্ধ এবং সমবেত আন্দোলনে পরিণত করতে বাম দলসমূহ সারা দেশে নিজ নিজ পার্টি ইউনিটকে আহ্বান জানাচ্ছে।

আগামী ২৫-৩১ মে’র সময়কালে মূল্যবৃদ্ধি এবং বেকারি বিরোধী দেশব্যাপী সংগ্রামকে আরও ঐক্যবদ্ধ এবং সমবেত আন্দোলনে পরিণত করতে বাম দলসমূহ সারা দেশে নিজ নিজ পার্টি ইউনিটকে আহ্বান জানাচ্ছে।
২৭ মার্চ ২০২২ (রবিবার) ২৮-২৯ মার্চ দেশব্যাপী ধর্মঘট। বর্তমান দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এই ধর্মঘটের গুরুত্ব অপরিসীম। একদিকে নয়া উদার আর্থিক
অর্থনীতির দ্রুত পুনরুজ্জীবন করতে হলে চাহিদার সংকোচন মোকাবিলা করতে হবে, গরীব নিম্নবিত্ত মানুষের জন্য ন্যূনতম আয়ের বন্দোবস্ত করতে হবে। ক্রয়ক্ষমতা না বাড়ালে বিনিয়োগও গতি পাবে না। সামগ্রিক পরিস্থিতির মোকাবিলায় যা করা যেত, সেই লক্ষ্যে এই বাজেটকে নিস্ফলাই বলতে হবে।
২০২১ সালের শুধু নভেম্বর মাসেই, ৬৮ লক্ষ বেতনপ্রাপ্ত শ্রমিক নিজেদের কাজ হারিয়েছেন। বিগত ১৭-সপ্তাহে শহরাঞ্চলে বেকারত্বের সূচক সর্বোচ্চ হয়েছে এবং সামগ্রিক বেকারত্ব শেষ ৯-সপ্তাহে সর্বোচ্চ অবস্থায় পোঁছে গেছে।
একদিকে কৃষিকাজ থেকে উচ্ছেদ হয়ে মজুরে পরিণত হওয়া, আরেকদিকে নতুন অর্থনৈতিক বন্দোবস্তে কাজের সুযোগ কমে যাওয়ায় নয়া-উদারবাদের যুগে সারা দেশে বেকারত্মের হার বেড়ে চলেছে। যদিও সরকারী পরিসংখ্যান পদ্ধতির জাঁতাকলে এহেন ভয়ানক বেকারত্মের যথার্থ চিত্র কখনো স্পষ্ট হয় নি। একে বুঝতে গেলে সেইসব সরকারী পদ্ধতি ব্যাতিরেকে বিকল্প পথে চলতে হবে, হিসাব করতে হবে – আমরা এই প্রবন্ধে সেই পথেই আলোচনা করতে চেয়েছি।
নেহরু জমানা নিজের সমস্ত সীমাবদ্ধতা সত্বেও ইতিবাচক যা কিছু, যতটুকু অর্জন করতে পেরেছিল তাও বর্তমান ব্যবস্থায় দ্রুততার সাথে ধ্বংস করা হচ্ছে। যোজনা কমিশন এবং পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার সাহায্যে প্রতিষ্ঠিত পাবলিক সেক্টরগুলি (পিএসইউ) কার্যত দেশের অর্থনীতিকে দিশা দেখানোর এক প্রচেষ্টা ছিল যা ভারতের জন্য এক স্বাধীন অর্থনৈতিক ভিত্তি স্থাপন করতে সক্ষম হয়।
এঙ্গেলস বলেছিলেন “Actually, each mental image of the world system is and remains limited, objectively by the historical situation and subjectively by its author’s physical and mental constitution.”… মোদী সরকার কেন শ্রমিক-মজুর-গরিব মানুষের সরকার নয় তা বুঝতে পন্ডিত হতে হয় না, অন্য দল থেকে বিধায়ক কিংবা সাংসদ কেনার উদ্দেশ্যে বিজেপি যেভাবে বিপুল অর্থব্যায় করে সেই টাকার সংস্থান কোথা থেকে হয় এটুকু জানলেই চলে। অন্তত সেই ব্যাপারে সরকার সৎ তো বটেই!
বামফ্রন্ট, কংগ্রেস এবং আইএসএফ’এর পক্ষ থেকে আবেদন….
চার দফার লকডাউন পেরিয়ে আমরা এখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের ভাষায় আনলক-১ পর্যায়ে আছি। কিন্তু বাস্তবে করোনা সঙ্কট আরো জাঁকিয়ে বসেছে দেশ
সোমবার সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকনমির (সিএমআইই) রিপোর্ট জানিয়েছে, ফেব্রুয়ারিতে দেশে বেকারত্বের হার বেড়ে হয়েছে ৭.৭৮%। যা গত অক্টোবরের পর