শ্রমশক্তিকে সংজ্ঞায়িত করা হয় যারা কাজ করে এবং সেই সাথে যাদের কাজ নেই কিন্তু কাজ করতে ইচ্ছুক এমন জনসমষ্টির যোগফল হিসাবে। শেষোক্ত অংশে যারা সক্রিয়ভাবে কাজ খুঁজছেন এবং যারা সমীক্ষার সময় কাজ খুঁজছিলেন না কিন্তু কাজ করতে ইচ্ছুক তাদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হয়। সুতরাং, এটা বলে দেওয়ার অপেক্ষা রাখে না যে ভারতের শ্রমশক্তি বৃদ্ধি আসলে বেকারদের দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে যতটা নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি দিয়ে হচ্ছে।
Tag: Unemployment
দরকারে সরকার বনাম দুয়ারে সরকার (১ম পর্ব)
আমাদের রাজ্যে তো অনেকদিন আগেই একশো শতাংশ কাজ হয়ে গেছে! পশ্চিমবঙ্গে সরকারের প্রধান নিজেই সেকথা মাইকে বলে দিয়েছেন।
কেন্দ্রীয় কমিটির বিবৃতি
আগস্ট ১-১৫, ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ তম বার্ষিকী পালন, সমস্ত পার্টি অফিসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং সংবিধানের প্রস্তাবনার শপথ গ্রহণের মাধ্যমে এই কর্মসূচির সমাপ্তি।স্বাধীনতা সংগ্রামে কমিউনিস্টদের গৌরবময় ভূমিকা, গণতন্ত্র রক্ষা, গণতান্ত্রিক অধিকার, নাগরিক স্বাধীনতা এবং ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাংবিধানিক মূল্যবোধকে তুলে ধরে প্রচারাভিযান।
পশ্চিমবঙ্গ ও দুর্নীতির অর্থনীতি
মানুষের অসহায়, মরিয়া অবস্থাকে কাজে লাগিয়ে তৃণমূল গড়ে তুলছে দুর্নীতির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা। চাকরির অভাব না থাকলে কেউ জমি, বাড়ি, গয়না বেচে প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক হওয়ার জন্য ১০-১২ লক্ষ টাকা ঘুষ দিতে বাধ্য হত না।
ক্ষমতা কায়েম রাখতে মদত ধান্দার ধনতন্ত্রে
গত ১১ বছরে তৃণমূল কংগ্রেস গোটা সিস্টেমে দুর্নীতি-স্বজনপোষণ’কে এরাজ্যে পঞ্চায়েত থেকে নবান্ন পর্যন্ত প্রাতিষ্ঠানিক চেহারা দিয়েছে। সরকারি আমলাতন্ত্রের একটা অংশ, আইপিএসদের একাংশ, পঞ্চায়েত-পৌরসভার কর্মীদের একাংশ এই র্যাকেটের সঙ্গে জড়িয়ে আছে।
এক দীর্ঘস্থায়ী সংকটের সমস্ত লক্ষণ প্রকট
অস্বাভাবিক অবস্থার সুযোগ নিয়ে যারা অতিমুনাফা করেছে তাদের উপর অস্বাভাবিক হারে কর লাগু করার দাবি নানা মহল থেকে দেশে-বিদেশে উঠছে। এই সরকার সে কথা না ভেবে সমস্যার অভিমুখই বদলে দিতে চাইছে মন্দির-মসজিদ বিতর্কে।
পলিট ব্যুরোর বিবৃতি
সারা দেশে পার্টির সমস্ত ইউনিটই আগামী ১ থেকে ১৫ অগাস্ট ৭৫ তম স্বাধীনতা বর্ষ বিষয়ক কর্মসূচির আয়োজন করবে। দেশের ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক ও সাধারণতান্ত্রিক চরিত্রকে সুরক্ষিত রাখতে, ভারতের সংবিধান এবং নাগরিকদের সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক অধিকারসমূহের রক্ষায় জনসাধারণকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েই ঐ কর্মসূচি আয়োজিত হবে।
অ-কাজের ভারত
এখনই যদি পরিকাঠামো ক্ষেত্রে সরকারী ব্যয়বরাদ্দ না বাড়ানো হয়, রোজগার নেই এমন পরিবারগুলিকে মাসিক ন্যুনতম ৭৫০০ টাকার ডিরেক্ট ক্যাশ ট্রান্সফার প্রকল্পের আওতায় না আনা যায় এবং গণবণ্টন ব্যাবস্থাকে আরও বিস্তৃত করে জনগণকে রিলিফ না দেওয়া যায় তাহলে শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি দেখেও কিছুমাত্র শিক্ষালাভ হয় নি বলেই বুঝতে হবে।
শাইলকের সহমর্মিতা অথবা অনর্থনীতি
মূল্যবৃদ্ধির প্রসঙ্গে আমাদের শেষ কথা পাল্টাচ্ছে না। নয়-উদারবাদ উৎখাত না হওয়া পর্যন্ত স্থায়ী সুরাহার কোন সম্ভাবনাই নেই। নির্মলার বচনে সেই অনর্থনৈতিক সত্যই সামনে এসেছে।
বামফ্রন্টের বিবৃতি
রাজ্যের সর্বত্র প্রতিবাদ-বিক্ষোভ সংগঠিত করার জন্য বামফ্রন্ট আহ্বান জানাচ্ছে।