এ দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ক্ষেত্রকে রক্ষা করা ও পুনরুজ্জীবন করার উদ্দেশ্যে ধারাবাহিক লড়াই অবশ্যই চলবে।
Tag: PSU
রাষ্ট্রায়ত্ত্ব শিল্প ও বিজেপি সরকার (পর্ব ১)
পুঁজিপতিদের বাদ দিয়ে একটি আধুনিক অর্থনীতির নির্মাণ সম্ভব, জ্ঞান বিজ্ঞানের প্রসার সম্ভব, সাংস্কৃতিক ঔৎকর্ষ সম্ভব, তা বলশেভিক বিপ্লব দেখিয়ে দিল।
রাষ্ট্রায়ত্ত ক্ষেত্রে বিনাশ (৩য় পর্ব)
২০১৪ পরবর্তীকালে অনেকগুলি প্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়ে গেছে। এই সময়ের মধ্যে হিন্দুস্তান কেবলস কারখানা উঠে গেছে। ২০০২এ উঠে গেছে কন্যাপুর সাইকেল কারখানা। দুর্গাপুর মিশ্র ইস্পাত কারখানাকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র জারি রয়েছে। ঐক্যবদ্ধ শ্রমিক আন্দোলনের মধ্যে দিয়েই এখনও পর্যন্ত এই কারখানা টিকে আছে। পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের ফলশ্রুতিতে বিপন্ন ডিভিসি, বার্নস, ডিএসপি, ব্রিজ এন্ড রূফ।
রাষ্ট্রায়ত্ত ক্ষেত্রে বিনাশ (২য় পর্ব)
সারা পৃথিবীর মতোই ভারতেও এই মুনাফার গেছে বড় বড় ফার্মাসিউটিক্যালস কর্পোরেট গুলির ঘরে। ভারত সরকারের অধীনে রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ফার্মাসিউটিক্যাল প্রতিষ্ঠানগুলিকে দূরে সরিয়ে রেখে দুটি বেসরকারি কর্পোরেটকে বিপুল পরিমাণ মুনাফার সুযোগ করে দিয়েছে মোদি সরকার। ঠিক যেমন বি এস এন এল কে ৪জি থেকে বঞ্চিত করে রিলায়েন্স সহ বেসরকারি কর্পোরেটের মুনাফার সুযোগ করে দিয়েছে মোদি সরকার।
রাষ্ট্রায়ত্ত ক্ষেত্রে বিনাশ (১ম পর্ব)
শতাব্দী প্রাচীন ঐতিহ্যশালী গণ সংগ্রামের পরিপ্রেক্ষিত নিয়েও শেষ পর্যন্ত ভারতের স্বাধীনতা এসেছিল আপোষের পথে, দেশভাগের পথে। শাসক শ্রেণীর সীমাবদ্ধতার ফলে ভারতে রাষ্ট্র পরিচালিত পুঁজিবাদের সীমাবদ্ধতা থাকলেও স্বাধীন ভারত অর্থনৈতিকভাবে স্বনির্ভরতার পথে এগোতে পেরেছিল।