ভারতে সংখ্যালঘু মুসলমানরা বহিরাগত নন। তাঁরা এই দেশেরই মানুষ। তাঁদের অনেকে ব্রাহ্মণ্যবাদের দাপটে নির্যাতিত অংশ।
Tag: neoliberalism
ফরেস্ট কনসার্ভেশন অ্যাক্ট সংশোধনী বিল
এই সাম্প্রতিক সংশোধনীর মাধ্যমে আদিবাসী এবং পরম্পরাগতভাবে বনবাসী মানুষের অধিকারসমূহের উপর আরেক দফা আক্রমণ করা হল’
উগ্র দক্ষিণপন্থার উত্থান ও আমাদের কর্তব্য (চতুর্থ পর্ব)
গত ৩ জানুয়ারি কলকাতার প্রমোদ দাশগুপ্ত ভবনে গনশক্তি পত্রিকার ৫৭তম বার্ষিকী উপলক্ষে বক্তৃতা করেন পার্টির পলিট ব্যুরো সদস্য প্রকাশ কারাত।
খসড়া ইউজিসি নির্দেশিকা প্রত্যাহার করতে হবে
Date: Saturday, January 7, 2023 The Polit Bureau of the Communist Party of India (Marxist) has issued the following statement: The
উগ্র দক্ষিণপন্থার উত্থান ও আমাদের কর্তব্য (২য় পর্ব)
হিন্দু জাতীয়তাবাদ আসলে এমন এক উৎকট ও উগ্র জাতীয়তাবাদী ধারণা যা স্বাধীনতা পরবর্তী ভারত নির্মাণের যাবতীয় বুনিয়াদী ধারণাকেই ধ্বংস করতে চায়।
আয় ও সম্পদের বৈষম্য প্রসঙ্গে (পর্ব - ১)
আয় ও সম্পদের উপার্জন ও সম্পদের ভিত্তিতে মানুষের মধ্যে বৈষম্য নয়া-উদারবাদী জমানায় নাটকীয় কায়দায় বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সত্যটুকু স্বীকার করতে কোথাও কোনও বিতর্ক নেই। প্রখ্যাত অর্থশাস্ত্রী টমাস পিকেটি নিজস্ব লোকজনকে কাজে লাগিয়ে পরীক্ষামূলক গবেষণার মাধ্যমে সেই বৈষম্যের প্রকৃত চেহারা খুঁজে পেতে চেয়েছেন। সেই উদ্দেশ্যে সমীক্ষাও করতে গিয়ে তারা আয়কর সংক্রান্ত তথ্যের উপরেই মূলত নির্ভর করেছেন। এতেই জানা গেছে, সর্বোচ্চ আয় ও সম্পদের অধিকারী এমন ১ শতাংশের হাতে কোনও একটি দেশের মোট সম্পদের কত শতাংশ কুক্ষিগত রয়েছে। অর্থনৈতিক পরিস্থিতির সত্যানুসন্ধানে সমীক্ষার জন্য এমন পদ্ধতি আদৌ কতদূর কার্যকরী সেই নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতেই পারেন, কিন্তু পিকেটির সমীক্ষালব্ধ ফলাফল এতই চমকপ্রদ যে তার চোটে কেউই আর মুখ খুলছেন না।
পেরুর শিক্ষা
এই ঘটনা লাতিন আমেরিকার জন্য একটি বড় শিক্ষা: তুমি সরকারে আসতে পারো, কিন্তু তার অর্থ রাষ্ট্র ক্ষমতায় নয়।
স্বাধীন ভারতের অর্থনীতি (২য় পর্ব)
নয়া-ফ্যাসিবাদকে ক্ষমতা থেকে সরাতে হলে তার পিছনের কারণটিকেও নির্মূল করে দিতে হয়। নয়া-ফ্যাসিবাদের ভিত হল নয়া-উদারবাদ জনিত সংকটের পরিস্থিতি। এই কাজ সহজ নয়, নয়া-ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করার লক্ষ্যে সফল হতে দেশের শ্রমজীবী জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপকতম ঐক্য নির্মাণ করতে হবে।
স্বাধীন ভারতের অর্থনীতি (১ম পর্ব)
দেশজুড়ে কৃষকদের আত্মহত্যার ঘটনা যেমন বাড়ছে তেমনই কৃষিকাজ ছেড়ে দিয়ে কাজের খোঁজে কৃষক ও খেতমজুরেরা দলে দলে শহরে এসে ভিড় করছেন। তারা বেশিরভাগই আদৌ উপযুক্ত কোন কাজ পাবেন না, উল্টে বেকারবাহিনী ক্রমশ বাড়তে থাকলে মজুরি ও অন্যান্য ন্যায্য সুযোগবিধা আদায়ে শ্রমিক ও মালিকপক্ষের দর-কষাকষির লড়াইতে মালিকরাই বাড়তি সুবিধা ভোগ করবেন।
মূল্যবৃদ্ধি – কোন দিকে (পর্ব – ২)
রাজ্য সরকার আসলে নিজের সাধ্যানুযায়ী ফাটকাবাজির রসদ জুগিয়ে চলেছে। সেই ফাটকাবাজি হল আন্তর্জাতিক লগ্নী পূঁজির প্রেসক্রিপশন। জনগণের জীবন-যন্ত্রণা বাড়িয়ে চলা নয়া-উদারবাদ নামের নরখাদক ব্যবস্থাটাকে বিজেপি কিংবা তৃণমূল কংগ্রেস প্রত্যেকেই নিজেদের যোগ্যতা অনুযায়ী রসদ যুগিয়ে চলেছে এটুকুই আসল কথা।