নির্বাচন হল আমাদের ভারতের একক বৃহত্তম অর্থনৈতিক স্টিমুলাস।
Tag: Media
তাঁবেদার মিডিয়া - সুশোভন পাত্র
২১ নভেম্বর ২০২৩ (মঙ্গলবার) ১ ‘তৈমুর কি বোর্ডিং স্কুলে ভর্তি হবে?’ গতকাল টুইটার স্ক্রল করতে গিয়ে দেখলাম সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম রিপাবলিক
‘কেপ্ট প্রেস’ এবং পেত্রোগ্রাদে এক আমেরিকান - চন্দন দাস
আমেরিকার শাসকদের ক্রোধ লোকটির প্রতি স্বাভাবিক। প্রথমত, লোকটিও আমেরিকান। দ্বিতীয়ত, পড়াশোনা করেছেন হার্ভার্ডে। তবু পুঁজিবাদী অর্থনীতির নিষ্ঠাবান প্রচারক হওয়ার বদলে হয়েছেন র্যাডিক্যাল। তৃতীয়ত, সবচেয়ে যা মারাত্মক — সোভিয়েত বিপ্লবের মত ‘ইতরদের হিংসা, বিশৃঙ্খলা’-র অনুপুঙ্খ বিবরণ লোকটি সংগ্রহ করেছেন প্রকাশ্যে — পেত্রোগ্রাদের কাদাভরা রাস্তায় হেঁটেচলে, নোংরা দেওয়াল থেকে সযত্নে গোছা গোছা ইশ্তেহার, ঘোষনাপত্র সোল্লাসে সংগ্রহ করে। ছদ্মবেশে রাশিয়া গেছেন। সেখানে মজুর, সৈনিক, কৃষকদের চিৎকার, তর্কের মাঝে পা মুড়ে বসে, তাঁদের আলোচনা থেকে ‘নোট’ নিয়েছেন। আর সেই সব কিনা গুছিয়ে বয়ে এনেছেন দেশে। লিখেছেন লুকিয়ে — খোদ নিউ ইয়র্কে বসে।
শাসকের স্তাবকতা সাংবাদিকতা নয়
, ‘জার্নালিজম ইজ পাবলিশিং সামথিং সামওয়ান ওয়ান্টস টু হাইড, এভিরিথিং এলস ইজ স্টেনোগ্রাফি’। সাংবাদিকতা হলো সেই সত্যকে প্রকাশ করা যা কোনো ক্ষমতাবান মানুষ লুকোনোর চেষ্টা করছে।
আজকের ভারতে গণমাধ্যমের চরিত্র
আজকের ভারতে আমরা দ্বিবিধ আক্রমণের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে রয়েছি। একদিকে রাজনৈতিক স্বাধীনতা যার অপব্যবহার করে বিজেপির মতো সাম্প্রদায়িক দল নিজেদের কর্মসূচি এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, আরেকদিকে মুনাফার শৃঙ্খলে সবকিছু জড়িয়ে ফেলায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতাটুকু কার্যত কর্পোরেটদের হাতে সঁপে দেওয়া হয়েছে যার সুবাদে যা কিছুই হোক না কেন, কোথাও কোনও প্রতিবাদ নেই, কোনও বিরুদ্ধ স্বর নেই।
মমতাকে সুবিধা পাইয়ে দিতে এখন লিঙ্গ রাজনীতিকে তুলে ধরা হচ্ছে
রন্তিদেব থেকে সেমন্তী ঘোষ, এঁরা বা এঁদের মতো সাংবাদিকতার পেশার সঙ্গে যুক্ত মানুষরা অতীতে বা বর্তমানে যেভাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে রাজনীতির বাইরে একটি আইকন হিশেবে প্রতিষ্ঠিত করবার চেষ্টা করেছেন বা করছেন, এমনটা কিন্তু অতীতে ভারতের কোনো রাজনীতিককে নিয়েই হয় নি।পন্ডিত নেহরুর যথেষ্ট গুণগ্রাহী মহল ছিল।কিন্তু তা বলে অরাজনৈতিক ভাবে নেহরুকে দেবত্ব আরোপ কখনো করা হয় নি।আর এই দেবত্ব আরোপের বিষয়টি নেহরু পছন্দ করতেন , সমসাময়িক সাংবাদিকদের কারো লেখাতে তেমন কোনো সাক্ষ্য নেই।চেলাপতি রাও , যিনি অত্যন্ত কমিউনিষ্ট বিদ্বেষী সাংবাদিক ছিলেন, হীরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়কে পর্যন্ত , ‘আ কমিউনিষ্ট অফ আ ফেরোসাস টাইপ ‘ বলে চিহ্নিত করেছিলেন,তিনি ও ব্যক্তি ক্যারিশমা তৈরির সাংবাদিক প্রবণতাকে পন্ডিত নেহরু কতোখানি অপছন্দ করতেন, সে সম্পর্ক লিখে গিয়েছেন।
"অপারেশন ১৩৬" - শমীক লাহিড়ী
বিষ বিষ এর শেষ দিন (৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২০) “অপারেশন ১৩৬” ২৬শে মার্চ, ২০১৮। অদ্ভুত এক ‘গোপন তদন্ত রিপোর্ট’ জনসমক্ষে