কমিউনিস্ট পার্টির প্রথম প্রকাশ্য জনসভায় সভাপতির আসন গ্রহণ করেছিলেন রাহুল সাংকৃত্যায়ন।

কমিউনিস্ট পার্টির প্রথম প্রকাশ্য জনসভায় সভাপতির আসন গ্রহণ করেছিলেন রাহুল সাংকৃত্যায়ন।
আজকের দুনিয়াতেও বিপ্লবের বাস্তবায়নে পুনরায় জোয়ার উঠবে, আগামিদিনে কোনও এক প্রান্তে আবার উচ্চারিত হবে সেই আহ্বান।
মনে মনে সুন্দরাইয়া মার্কসবাদী হয়ে গেছিলেন বহুদিনই, আজ তাতে শিলমোহর পড়ল। হায়দার খান সানন্দে তাঁকে সরকারী ভাবে পার্টির সদস্যপদ প্রদান করলেন।
ভারতে সংখ্যালঘু মুসলমানরা বহিরাগত নন। তাঁরা এই দেশেরই মানুষ। তাঁদের অনেকে ব্রাহ্মণ্যবাদের দাপটে নির্যাতিত অংশ।
ধর্ম তার বিশ্বাস আর দেবতার কাছ থেকেই কেবল তার সব কাজের মান্যতা পায়, যোগ্যতা অর্জন করে। উভয়ের কর্তৃত্ব অর্জনের ক্ষেত্র স্পষ্টতই আলাদা।
উত্তরণের সংগ্রামের অভিমুখও তাই নির্দিষ্টভাবেই সরকারের বিরুদ্ধে। ব্যাপকতম ঐক্যের ভিত্তিতে সমাবেশ।
ঔচিত্যবোধে সমৃদ্ধ মানবিক কাজ গণতন্ত্রের জন্য দরকার। ধর্মনিরপেক্ষ সমাজ গড়ে তোলা মানেই ঔচিত্যবোধের অগ্রগতি।
অভিন্ন দেওয়ানী বিধির চেহারা চরিত্র কেমন হবে তা নিয়ে আজ অবধি মাহামান্য সুপ্রীম কোর্ট কোনো স্পষ্ট নির্দেশ বা বক্তব্য রাখেনি।
চন্দ্র শেখর আজাদ তার কাজ ও মৃত্যুর মধ্য দিয়ে বীরত্বের এক নতুন পরিভাষা লিখেছিলেন। ওনার মৃত্যুর পর ওনার দ্বারা শুরু হওয়া আন্দোলন আরও গতি পেয়েছিল। চন্দ্র শেখর আজাদের থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে হাজার হাজার যুব স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে।
‘দুখু’ থেকে ‘বিদ্রোহী’তে উত্তরণের এই পথ বড় মোলায়েম ছিল না