3

নেহেরু যুগ এবং তারপর। যেভাবে দেশ পরিচালিত হল (৩য় পর্ব)

লোকসভায় সিপিআই(এম) নেতা কমরেড এ.কে গোপালন স্পষ্টতই জানিয়ে দিলেন যে গণতন্ত্র, মানুষের অধিকার এবং স্বার্থরক্ষার যেকোনো সংগ্রামে পার্টি মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করার লড়াই চালিয়ে যাবে।

2

স্বাধীনতা সংগ্রাম সঞ্জাত দেশের সংবিধান (২য় পর্ব)

স্বাধীনতা সংগ্রাম সঞ্জাত এই নানাবিধ ভাবনার প্রেক্ষাপটেই ‘ভারতের ধারনা’। তাঁকে মূল সূত্র রেখেই ভারতের সংবিধান। স্বাধীন ভারতের প্রাথমিক কাজ এই সংবিধানকে রক্ষা করা এবং সংবিধানের নির্দেশকে কার্যকরী করা। অতীতের মতই সেক্ষেত্রে বামপন্থী শক্তিকে ধারাবাহিকভাবে লড়াই জারি রাখতে হয়েছে।

Sujan Chakrabarty 1

স্বাধীনতা পরবর্তী আধুনিক ভারত গড়তে বামপন্থীদের দায়বদ্ধতা (১ম পর্ব)

মানুষের স্বার্থ এবং আধুনিক ভারত গড়ে তুলতে কমিউনিস্টরা ধারাবাহিকভাবে প্রতিটি প্রশ্নে গৌরবোজ্বল ভূমিকা পালন করেছে। এই সত্যকে স্বীকার করার কোন বিকল্প থাকতে পারে না।

আজকের পরিস্থিতিতে কমরেড জ্যোতি বসুর উত্তরাধিকার সম্পাদনায় আমাদের সফল হতেই হবে - সীতারাম ইয়েচুরি

কাদের অথবা কাকে সমর্থন দেওয়া হচ্ছে এই প্রশ্নের চাইতে বেশি গুরুত্বপুর্ন হল সমর্থনের প্রেক্ষিত, সময়ের দাবীকে চিনে নেওয়া এবং সেই অনুযায়ী সঠিক সিধান্ত কার্যকর করা। কমরেড জ্যোতি বসু এই রণকৌশল আমাদের সামনে ব্যখ্যা করেছেন, তাকে প্রয়োগ করে অতীতে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির মোকাবিলা করেছেন।

Mangal Pandey

সিপাহি মঙ্গল পান্ডের শহীদ দিবস

আজকের দিনে অনেকেই নানা ভ্রান্ত তথ্যের শিকার (এইসব ভ্রান্তি অনেক ক্ষেত্রেই ইচ্ছাকৃত প্রচারিত) হয়ে ১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রোহ এবং সিপাহি মঙ্গল পান্ডের সম্পর্কে যথাযথ মূল্যায়ন করতে পারেন না। তাদের সেই ভ্রন্তির সুযোগ নিয়ে প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি মানুষের মগজে আক্রমণ নামিয়ে আনে, যাতে মানুষে মানুষে বিভেদ তৈরি করে নিজেদের কায়েমি স্বার্থ চরিতার্থ হয়। সবারই মনে রাখা উচিত কার্ল মার্কসই প্রথম ব্যাক্তি যিনি এই বিদ্রোহকে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম বলে উল্লেখ করেছিলেন। সেই ঐতিহাসিক মূল্যায়ন সকলেরই পড়া উচিত

Bhagat Singh Cover

মৃত্যুঞ্জয়ী ভগৎ সিং

দেশটা আমাদের ,একে রক্ষা করতে হবে আমাদেরই। দেশরক্ষার কাজে সামিল করতে হবে দেশের ব্যপকতম যুবসমাজকে। বিপথগামিতার পথ থেকে ফিরিয়ে আনতে হবে ভুল পথে চলা যুবদের। আমরা তা পারব।

রাজদেও গোয়ালাঃ ইতিহাস প্রতিফলিত যে জীবনে - সৌম্যজিৎ রজক

ইতিহাসের সামনে মাথা নত ক’রে দাঁড়িয়ে রয়েছি। ভারি হয়ে উঠছে স্লোগান, …“ভুলছি না, ভলবো না”! সামনে শোয়ানো ৯২ বছর বয়সে

ভারতের প্রাণশক্তি কাদের হাতে ?

ভারতের নবীন শিক্ষিত সম্প্রদায়কে এ-ক্ষেত্রে সমবেত হতে হবে। চাষী আর মজরদের মধ্যে জীবনের বাণী প্রচার করা আর তাদের সত্যকারের জীবনের সন্ধান দেওয়াই নবীন শিক্ষিত সমাজের একমাত্র কাজ। চাষী আর মজুরদের বলতে হবে, তোমরা অজানা ভবিষ্যতের লাভের আশায়, বর্তমানের শ্রমলব্ধ ধন পরের পায়ে বিলিয়ে দিয়ে বসে আছ, কিন্তু জানো না তোমরা, বিয়োগের ভিতর দিয়ে লাভ কখনো হতে পারে না। লাভের জন্য যে যোগ চাই-ই চাই। তাদের বোঝাতে হবে, তাদের শ্রমের ধনে তাদের ভোগের অধিকার ষোল আনা রয়েছে, সে -অধিকার ত্যাগ করে তারা পৌরুষের পরিচয় না দিয়ে কাপুরুষতার পরিচয়ই দিচ্ছে, মনুষ্যত্ব হতে তারা বহু দূরে সরে পড়েছে। এককথায়, জীবনে খাওয়া-পরার তীব্র আকাঙ্ক্ষা যতদিন না আমাদের দেশের কৃষক ও শ্রমিকগণের প্রাণে জাগবে ততদিন আমাদের অবস্থার পরিবর্তন কিছুতেই হবে না। পরিবর্তনের প্রয়োজনের সৃষ্টি না হলে পরিবর্তন কেনই বা হবে?