পশ্চিমবঙ্গ সরকারের নিষ্ঠুরতার ইহাই পূর্ণ চিত্র নহে। এই নিষ্ঠুরতা সম্যক উপলব্ধি করিতে হইলে আরও কয়েকটি দিক স্মরণ রাখিতে হইবে।
Tag: FoodMovement
খাদ্য চাই (২য় পর্ব)
সুদীর্ঘ এগার বৎসর কাল যে মিথ্যাচার চালাইয়া আসিয়াছেন তাহার ক্লেদাক্ত ইতিহাস মানুষের ভুলিবার কোন উপায় নাই।
"১৪৪ ধারা ভাঙবো, দলে দলে ১৪৪ ধারা ভাঙবো, একজন দুজন করে নয়, হাজার হাজার লোক ১৪৪ ধারা ভাঙবো" - বিধানসভায় জ্যোতি বসু
১৯৫৯ সালের ৩১ আগস্ট শহীদ মিনার ময়দানে তিন লক্ষাধিক মানুষ জমায়েত হয়েছিল খাদ্যমন্ত্রী প্রফুল্ল চন্দ্র সেনের অপসারণ এবং খাদ্যের দাবিতে। পুলিশ মিছিলের ওপর গুলি চালায়। এই খাদ্য আন্দোলনে ৮০ জন শহীদ হন, নিখোঁজ হন অন্তত ২০০ মানুষ।
গণআন্দোলনের শহীদ দিবস
আজকের প্রজন্মের কর্মীরা ইতিহাসের শিক্ষা গ্রহণ করেই আগামীর সংগ্রাম গড়ে তুলতে পার্টির কাজে সক্রিয় হবেন, এই শপথেই পালিত হোক আজকের কর্মসূচি।
খাদ্য আন্দোলন, অবিভক্ত কমিউনিস্ট পার্টি, গণসঙ্গীত এবং আজকের স্বদেশভূমি (১ম পর্ব)
অস্ত্রাগার, যেটা ওদের রয়েছে, সেই অস্ত্রাগারের অধিকাংশ অস্ত্র আমারও দরকার। এ ক্ষমতা অর্জন করতে গেলে আমাদের শিখতে হবে, খাটতে হবে।
খাদ্য আন্দোলন, অবিভক্ত কমিউনিস্ট পার্টি, গণসঙ্গীত এবং আজকের স্বদেশভূমি (২য় পর্ব)
সরকারকে তাদের ভাষায় যোগ্য জবাব দিতে চোয়াল শক্ত করেছিলেন বাংলার মানুষ। শপথে ছিলো এইবার হয় এসপার নয় ওসপার।
খাদ্য আন্দোলন, অবিভক্ত কমিউনিস্ট পার্টি, গণসঙ্গীত এবং আজকের স্বদেশভূমি (৩য় পর্ব)
ইতিহাস জানে, মানুষই, একমাত্র মানুষই ইতিহাস রচনা করেন।
শহিদ দিবসের ডাক
অন্নদাতারা ধ্বংস হলে সারা দেশে বিধ্বংস নেমে আসে – এটা স্বতঃসিদ্ধ বিষয়।
১৯৫৯ সালের খাদ্য আন্দোলন ও আমার অভিজ্ঞতা
খাদ্য আন্দোলন আমাদের রাজ্যে এবং দেশে মানুষের লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাসে এক অনন্য নজীর। নিজেদের অধিকারের ন্যায্য দাবীসহ শাসকের সামনাসামনি হলে খেটেখাওয়া-মেহনতি মানুষের বিরুদ্ধে শাসকের আসল চেহারাটা বেরিয়ে আসে – তখন সেই লড়াই দাবী মেটানোর স্তর অতিক্রম করে সংগ্রামী মানুষের চেতনাকে এক নতুন স্তরে পৌঁছে দেয়। ঐতিহাসিক খাদ্য আন্দোলনকে এই আলোকেই দেখতে হবে, বিচার করতে হবে।
৩১ 'র আহ্বান
অরিন্দম মুখার্জি এই বছর ১৯৪৩ সালের ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ ও আকালের ৮০ বছর। ওই দুর্ভিক্ষ নেমে আসার মাত্র কদিন আগেই যুক্ত