১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ (সোমবার) বর্তমান শতকের শুরু থেকেই আমাদের রাষ্ট্র পুঁজির লুঠকে তীব্রতর করতে জমি অধিগ্রহণের কাজ শুরু করে প্রথমেই
Tag: FarmBills
কৃষকদের আন্দোলন প্রসঙ্গে ফ্রেডরিক এঙ্গেলস
সমাজতন্ত্র নির্মাণের পথে কার্যকরী পূর্বশর্ত হিসাবে মার্কস-এঙ্গেলস দুজনেই শ্রমিক-কৃষক জোটের পক্ষেই ছিলেন।
সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী সংগ্রামে কৃষক আন্দোলনের ভূমিকা
আমাদের দেশের প্রেক্ষিতে কৃষকদের আন্দোলন-সংগ্রাম এক নতুন নজির রেখেছে। এই আন্দোলন সরাসরি বিজেপি সরকারের নীতির বিরোধিতার পাশাপাশি সরকার বদলে দিতে প্রত্যক্ষ সংগ্রামের আহ্বানও জানিয়েছে। নয়া-উদারবাদ বিরোধী আন্দোলনে এমন রণকৌশল অভূতপূর্ব
কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২২ - প্রাথমিক পর্যালোচনা
করোনা সংক্রমনের ধাক্কায় দেশের সংসদের একের পর এক অধিবেশন খারিজ হলেও বারে বারে অধ্যাদেশ (অর্ডিন্যান্স) জারি করে নয়া কৃষি আইন, শ্রম আইন পাশ করানো হয়েছে। দেশের কৃষকরা ফসলে ন্যুনতম সহায়ক মূল্য সহ কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে এক বছরেরও বেশি সময় সময় ধরে রাস্তায় বসে আন্দোলন করেছেন, সেই আন্দোলনের চাপে প্রধানমন্ত্রী কৃষি আইন বাতিলের মৌখিক ঘোষণা করেছেন – যদিও সংস্লিস্ট আন্দোলনের অন্যান্য দাবিগুলি এখনও আদায় হয় নি। আগামি মার্চ মাসের ২৮ ও ২৯ তারিখে দুইদিন ব্যাপি ধর্মঘটের আহ্বান জানিয়েছে সারা দেশের কেন্দ্রীয় ট্রেডইউনিয়নগুলি। কার্যত ভারতের কৃষক সমাজ এবং শ্রমিক-মেহনতি মানুষ লড়াই চালাচ্ছে মোদী সরকারের বিরুদ্ধে, সেই সংগ্রামে প্রতিদিন সাধারন মানুষের সমর্থন বাড়ছে। এই প্রেক্ষাপটেই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর ঘোষিত বাজেটকে দেখতে হবে।
কৃষক আন্দোলনের ঐতিহাসিক জয়ে সংযুক্ত কিষান মোর্চার বিবৃতি
সংযুক্ত কিষান মোর্চা আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রীকে মনে করিয়ে দিতে চায় যে কৃষকদের আন্দোলন শুধুমাত্র তিনটি কালো আইন বাতিলের জন্য নয়, বরং সমস্ত কৃষি পণ্যে উপযুক্ত সহায়ক মূল্যের একটি বিধিবদ্ধ আইনের দাবীতে সংগঠিত হয়েছে, এই লরাই দেশের প্রত্যেক কৃষকের। কৃষকদের এই গুরুত্বপূর্ণ দাবি এখনো আদায় হওয়া বাকি রয়েছে। বিদ্যুৎ সংশোধনী বিল প্রত্যাহারও আমাদের অন্যতম দাবী। আগামী দিনে সেই লক্ষ্যে প্রতিটি পরিস্থিতির প্রতি নজর রাখবে সংযুক্ত কিষান মোর্চা। সংযুক্ত কিষান মোর্চা দ্রুত নিজেদের সহযোগী সংগঠনগুলিকে সাথে নিয়ে সাধারন সভায় মিলিত হবে এবং পরবর্তী সিদ্ধান্ত সম্পর্কে ঘোষণা জানাবে।
ভারতে কৃষির সমস্যা এবং কৃষক আন্দোলন প্রসঙ্গে কিছু জরুরী প্রসঙ্গ
ন্যুনতম সহায়ক মুল্য হল সেই ব্যবস্থা যার কারনে কেন্দ্রীয় খাদ্যভান্ডারে খুব বেশি প্রভাব না ফেলেই সারা দেশজূড়ে ফসল বিক্রির ক্ষেত্রে কৃষকদের লাভজনক দাম পাওয়ার নিশ্চয়তা বজায় থাকে। ফসলে সহায়ক মূল্য বাড়ানো হলে সরকারী গুদামে চাপ বেশি না বাড়িয়েও কৃষকদের আয় বৃদ্ধি পায়। ঐ তিনটি রাজ্য (পাঞ্জাব, হরিয়ানা এবং উত্তর প্রদেশ) বাদে সারা দেশে নিজেদের গুদাম স্থাপনের কাজে এফসিআই’র অকর্মণ্যতা নিশ্চই রয়েছে। সেই কারনেই কয়েকটি রাজ্য সরকার খাদ্য মজুত করার কাজে নিজস্ব সংস্থাগুলিকে কাজে লাগাতে বাধ্য হয়েছে। যেখানেই রাজ্য সরকারের সংস্থাগুলি সেই কাজ পরিচালনা করেছে, মজুতের কাজে খুব সফল না হলেও এদের কারনেই সেই সব রাজ্যে কৃষকরা লাভজনক আয় করতে পেরেছেন। তাই উচিত হবে গুটিকয়েক রাজ্যে নিজেদের কাজে পরিধিকে সীমাবদ্ধ না রেখে সর্বভারতীয় স্তরে এফসিআইকে আরও সক্রিয় করে তোলা অর্থাৎ কেন্দ্রীয় খাদ্য মজুত প্রক্রিয়াকে আরও বিস্তৃত করা।
শক্তিশালী বাম-কংগ্রেস জোটই মেরুকরণকারী শক্তির বিরুদ্ধে প্রকৃত বিকল্প- সীতারাম ইয়েচুরি
বিহার বিধানসভার নির্বাচনে জেডি(ইউ)-বিজেপি জোটের প্রায় ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছিল আরজেডি-কংগ্রেস-বাম জোট। এই নির্বাচনের ফলাফলের পর বাম মহল সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক
পলিট ব্যুরোর বিবৃতি
Date: Sunday, December 20, 2020 The Polit Bureau of the Communist Party of India (Marxist) met online on December 19, 2020.
সিপিআই(এম) পলিট ব্যুরো'র বিবৃতি
Date: Monday, September 21, 2020 Left Support to Sept 25 Kisan Call The Communist Party of India (Marxist), Communist Party of