অর্থের প্রয়োজন হলে সরকারী সংস্থাগুলি নিজেদের মালিকানার অংশীদারি ছাড়ুক, অর্থাৎ ইক্যুইটি বেচে দিক।

অর্থের প্রয়োজন হলে সরকারী সংস্থাগুলি নিজেদের মালিকানার অংশীদারি ছাড়ুক, অর্থাৎ ইক্যুইটি বেচে দিক।
যে রাস্তাতেই এগোনো হোক না কেন শেষ অবধি আমরা যা খুঁজে পাব সেটাই সাম্রাজ্যবাদ প্রতিষ্ঠার অর্থনৈতিক কারণ।
শ্রেণিবিভক্ত সমাজে যতদিন শোষক – শোষিত থাকবে ততদিনই ওরা-আমরাও থাকবে।
রাষ্ট্রকে দেয় করের টাকাকে কেউ ‘আমার পয়সা’ বলে?
মালব্য অ্যান্ড কোম্পানি বরাবরই মরা সাহেবের কোট গায়ে চাপিয়ে সাদা চামড়ার অহংকার দেখায়, তাই তারা এমন কথাটি আরেকবার বাজারে ছেড়েছেন।
পুঁজিবাদে মুদ্রাস্ফীতি কে প্রতিরোধ করার একমাত্র উপায় হল’ বেকারত্বের সৃষ্টি করে, যা কিনা বর্তমান সময়ে সংগঠিত করা হয় সুদের হার বৃদ্ধি করে।
রাজনৈতিক পদক্ষেপ যা অর্থনৈতিক পদ্ধতিকে চালনা করছে তা পুঁজির একত্রীভবণকে আরো ত্বরান্বিত করবে যা আর্থিক ব্যবস্থাকে ভঙ্গুর করে দেবে। শ্রমজীবী মানুষের ভাতা ও জীবনমানের উপর নিত্যনতুন আক্রমণ লক্ষ্য করা যাবে।
৩বছরে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সম্পদ বৃদ্ধি হয়েছে এযুগের গন্ডেরিরাম, গৌতম আদানীর। ঠিক যেভাবে শুধু শেয়ারের ভেলকিবাজিতে গন্ডেরিরাম বাটপারিয়া বিপুল অর্থ কামিয়ে সরে পড়েছিল, তেমনই কাজে সিদ্ধহস্ত আদানী ভাইয়েরা। আর আদানী ভাইদের রকেট গতিতে উত্থান মোদী ভাইয়ের দাক্ষিণ্যেই।
৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ আমেরিকান ফিনান্সিয়াল ফরেনসিক রিসার্চ ফার্ম হিন্ডেনবার্গের রিপোর্টে চোখ বুলিয়ে কনফিডেন্টলি বলল আমার বন্ধু। নিন্দুকে বলে ভক্ত। কথা
উন্নয়ন মানে তো সবার সমৃদ্ধি, সর্বার্থে প্রগতি! আজকের পৃথিবীতে সম্পদের বৈষম্য নির্মাণের অন্যতম স্থপতিই হল বেসরকারিকরণ। এহেন উন্নয়নমূলক কর্মসূচিটি নিস্কন্টক রাখতেই পুঁজিকে বিবিধ পরিকল্পনা করতে হয়, এমনকি দাঙ্গা অবধি সংগঠিত করতে হয়।