এ দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ক্ষেত্রকে রক্ষা করা ও পুনরুজ্জীবন করার উদ্দেশ্যে ধারাবাহিক লড়াই অবশ্যই চলবে।

এ দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ক্ষেত্রকে রক্ষা করা ও পুনরুজ্জীবন করার উদ্দেশ্যে ধারাবাহিক লড়াই অবশ্যই চলবে।
পুঁজিপতিদের বাদ দিয়ে একটি আধুনিক অর্থনীতির নির্মাণ সম্ভব, জ্ঞান বিজ্ঞানের প্রসার সম্ভব, সাংস্কৃতিক ঔৎকর্ষ সম্ভব, তা বলশেভিক বিপ্লব দেখিয়ে দিল।
ঘর পুড়ে গেল তো কি হল? আরশোলা – ইঁদুর’তো মরল!
মানবজাতিকে মুক্ত করতে হলে সমাজতন্ত্রই একমাত্র রাস্তা
আমাদের শেখানো হয় ফ্রেডরিখ ভন হায়েক, মুক্ত বাজার ব্যবস্থা, নয়া উদারবাদ এবং নিজের খুনে বাহিনী সমেত অগাস্ট পিনোচেত নাকি সব আলাদা আলাদা বিষয়।
আসলে যা প্রয়োজন তা হল ক্ষমতাসীন সরকারে রাজনৈতিক স্বদিচ্ছা এবং তাকে বাস্তবায়িত করতে বামপন্থীদের নিরন্তর আন্দোলন ও সংগ্রাম।
বৈদেশিক মুদ্রাভান্ডার, খাদ্য সামগ্রী ও দেশীয় উৎপাদনে ব্যবহৃত প্রযুক্তি এই তিনটি বিষয়ে স্বনির্ভরতা ব্যতিরেকে জাতীয় স্বনির্ভরতা অর্জিত হতে পারে না।
অর্থের প্রয়োজন হলে সরকারী সংস্থাগুলি নিজেদের মালিকানার অংশীদারি ছাড়ুক, অর্থাৎ ইক্যুইটি বেচে দিক।
যে রাস্তাতেই এগোনো হোক না কেন শেষ অবধি আমরা যা খুঁজে পাব সেটাই সাম্রাজ্যবাদ প্রতিষ্ঠার অর্থনৈতিক কারণ।
শ্রেণিবিভক্ত সমাজে যতদিন শোষক – শোষিত থাকবে ততদিনই ওরা-আমরাও থাকবে।