বাংলার পুনর্জাগরণের জন্য বামপন্থার পুনরুত্থান প্রয়োজন - মহম্মদ সেলিম

৭ জুলাই ২০২৩ (শুক্রবার) তৃতীয় পর্ব হিন্দিতে বক্তৃতা করার সময় একটা কথা বলতাম, ‘লুঠ চলে না, যদি ঝুট না বলে’।

Hul Diwas Feture

হুল - মুক্তির পথ

সাঁওতাল বিদ্রোহের গভীরতার কারণ হিসেবে কেউ কেউ বলেছেন স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষায়, কেউ বলেছেন নবযুগের সূচনা, কেউ বলেছেন বর্ণাশ্রমের মধ্যে আত্মসম্মানবোধ, কেউ বলেছেন স্বাধীন সত্তায় আঘাত লাগার কথা। কিন্তু যে আদিবাসীরা আমাদের দেশের স্বাধীনতাকে এগিয়ে দিল- তারা কিরকম আছে ?

Biman Basu On LF Govt

পশ্চিমবঙ্গে বামফ্রন্ট সরকার প্রতিষ্ঠার প্রেক্ষাপট

রাজ্যে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠা, শান্তিপ্রতিষ্ঠা এবং একইসাথে বিরোধী দলের কর্মীদের প্রতি কোনোরকম হিংসাত্মক ঘটনার প্রতিরোধে স্পষ্ট অবস্থান নেয় বামফ্রন্ট সরকার এবং বামপন্থী দলসমুহ। গরীব কৃষকসহ ক্ষেতমজুরেরা যখন তখন জমি থেকে উচ্ছেদের বিপদ সম্পর্কে ভয়মুক্ত হন – তাদের অধিকার সুনিশ্চিত করা হয়। কেন্দ্র রাজ্য সম্পর্ক পুনর্বিন্যাস, দেশের ফেডারাল কাঠামোকে যথাযথ আকার দিতে বামফ্রন্ট সরকার এবং তার মুখ হিসাবে জ্যোতি বসুর কৃতিত্ব কিছুতেই ভোলা যাবে না। বামফ্রন্ট সরকার প্রতিষ্ঠার পরেই আমাদের রাজ্য খাদ্য উৎপাদনে স্বনির্ভর হয়ে ওঠে। কৃষি উৎপাদনের সেই শক্ত ভিতের উপরে দাঁড়িয়েই শিল্পস্থাপনের দিকে এগোনোর সিদ্ধান্ত হয়। রাজ্যের মানুষকে সাথে নিয়ে এক ধারাবাহিক উন্নতির ইতিহাসই হল বামফ্রন্ট সরকার। এই সরকারের কাজ আজকের এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে এক শিক্ষণীয় বিষয়।

কলুষিত প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে সুভাষিত দেশপ্রেমের মশাল

কমিউনিস্টদের আনা পূর্ণ স্বরাজের প্রস্তাবের পক্ষে ব্যাটন ধরেন সুভাষচন্দ্র বসু। আবার কংগ্রেসের সভাপতি পদে সুভাষচন্দ্র বসুর নাম প্রস্তাব করেন কমিউনিস্টরা।

Constitution of India Cover

সংবিধান দিবস পালনের ছুতোয় সংবিধানকেই নস্যাৎ করছে আরএসএস ও তার দলবল

সংবিধানকে বাঁচানো ও সাংবিধানিক অধিকার সুরক্ষিত করবার জন্যই সংবিধানের মর্মবস্তু চর্চার পরিসরকে বাড়ানো দরকার। বিশেষ করে আগামী দিনের সমাজ গড়ার কারিগরদের কাছে তা বেশি বেশি করে বলা দরকার।