সর্বহারা শ্রমজীবী মানুষের একটা বড় অংশ এখন এই চরম হিন্দুত্ববাদী রাজনীতির শিকার। এদের রক্ষা করতে না পারলে জনগণতান্ত্রিক ফ্রন্ট গঠনের লক্ষ্যে এগোনো সম্ভব নয়।

সর্বহারা শ্রমজীবী মানুষের একটা বড় অংশ এখন এই চরম হিন্দুত্ববাদী রাজনীতির শিকার। এদের রক্ষা করতে না পারলে জনগণতান্ত্রিক ফ্রন্ট গঠনের লক্ষ্যে এগোনো সম্ভব নয়।
মতাদর্শ বাদ দিয়ে রাজনীতি কিংবা এই দুটিই ব্যতিরেকে সংগঠন, সংগ্রাম কোনোটাই হয় না। এই চারটি বিষয় পরস্পর পরস্পরের সাথে সম্পর্ক যুক্ত।
অর্থের প্রয়োজন হলে সরকারী সংস্থাগুলি নিজেদের মালিকানার অংশীদারি ছাড়ুক, অর্থাৎ ইক্যুইটি বেচে দিক।
সাভারকারের হিন্দুত্বের এই ধারণা আজকের রাজনৈতিক সময়ে ভীষণ প্রাসঙ্গিক।
গণবন্টন ব্যবস্থাকে ক্রমাগত দুর্বল করা হচ্ছে “টার্গেটেড সাবসিডি’র নামে। অনৈতিকভাবে সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে আদানি গোষ্ঠী/ রিলায়েন্স গোষ্ঠীর ক্ষেত্রে।
অন্নদাতারা ধ্বংস হলে সারা দেশে বিধ্বংস নেমে আসে – এটা স্বতঃসিদ্ধ বিষয়।
সংশ্লিষ্ট বিলটি সংসদে পেশ করা হলে সিপিআই(এম) সর্বতোভাবে তার বিরোধিতা করবে। এই জঘন্য আইনের বিরোধিতায় দেশের সংবিধানকে সুরক্ষিত রাখা ও তাকে উর্ধে তুলে ধরার কর্তব্যে অবিচল সমস্ত রাজনৈতিক দলকেই আহ্বান জানাচ্ছে পলিট ব্যুরো।
মোদী সরকার আসলে কর্পোরেট-সাম্প্রদায়িক শক্তির আঁতাত। এদের শাসনে নিত্য-নতুন আইন প্রণয়ন করে জাতীয় সম্পদ লুটপাটকে বৈধ ঘোষণা করা চলছে।
কমরেড মুজফফর আহমদের জন্মদিনে আমাদের শপথ নিতে হবে।
আসন্ন নির্বাচনের দিকে নজর রেখে শুধুমাত্র সাম্প্রদায়িক মেরুকরণকে তীক্ষ্ণ করার উদ্দেশ্যেই এই ঘটনা সংগঠিত হয়েছে।