এ কাজ কি এনজিও-দের মতো? মিশনের মতো? সংস্কারবাদে বেপথু? হাত গুটিয়ে বসে থাকাই শ্রেয়তর ছিল তাহলে? রাষ্ট্রকে দায়িত্ব পালনের দাবি জানানো এবং চে-বর্ণিত ‘ভুল’ না করা একসঙ্গেই চলার কথা নয় কি? অসহায়, দিকভ্রান্ত মানুষের পাশে যে দাঁড়াচ্ছে তার হৃদয়ের উত্তাপ কি ইতিমধ্যেই ছড়িয়ে পড়েনি সমাজে, নাড়িয়ে দেয়নি এক পক্ষাঘাতকে? স্বতঃস্ফূর্ততার উপাদানেই ক্রমশ মিশবে পরিকল্পনা। আমূল সামাজিক রূপান্তরের স্বপ্ন দেখি বলে এখন দিবাস্বপ্ন দেখব, এ কোনও কাজের কথা নয়। ওই ‘রেড’ মাথায় নিয়ে অনেককে সঙ্গী করে চলাই এদিনের কাজ।
Tag: Covid19.
সবাইকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলে সাধারণতন্ত্র এবং ভারতের মানুষকে রক্ষা করতে হবে
বিগত দু’ বছর ধরে এ দেশের মানুষ এবং আমাদের সাংবিধানিক প্রজাতন্ত্র এক ভয়াবহ সময় অতিবাহিত করছে। আজ সময় আগত যে সকল মানুষ ভারতের সাংবিধানিক প্রজাতন্ত্র, তার মানুষের জীবন, জীবিকা, জীবনযাত্রার মান রক্ষা করতে ইচ্ছুক, মানুষের অলঙ্ঘনীয় সাংবিধানিক সমানাধিকার এবং অন্যান্য অধিকারসমূহকে, ব্যাক্তিস্বাধীনতা কে রক্ষা করতে ইচ্ছুক, যারা সাংবিধানিক সকল মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, তাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে প্রতিরোধ গ’ড়ে তুলে ভারতের সাধারণতন্ত্র এবং ভারতীয় মানুষের উপর এই আক্রমণ কে প্রতিহত করতে হবে।
লকডাউনঃ অর্থনীতির এক বিপজ্জনক পরিণতি
কিন্তু মোদি সরকার যেমন ভীতু তেমনি অপদার্থ। এই চূড়ান্ত অর্থনৈতিক সঙ্কটকালেও সরকার ব্যয়সঙ্কোচনের নীতি আঁকড়ে চলতে চায় বলেই তার মত, এই নীতি দেশকে এক বিপজ্জনক পরিণতির দিকে নিয়ে যাবে।
প্রধান বিরোধী দলগুলির যৌথ বিবৃতি
নিজেদের একগুঁয়েমি পরিত্যাগ করে কেন্দ্রীয় সরকারের উচিত এখনই সমস্যার সমাধা করতে সংযুক্ত কিষান মোর্চার সাথে আলোচনায় বসা।
দুর্নীতিবাজদের সঙ্গে নিয়ে বিজেপি-র মতাে ভয়ংকর শক্তিকে মােকাবিলা করা যায় না : পার্টির রাজ্য সম্পাদকের বিবৃতি
এখন করােনা মহামারি মােকাবিলাই প্রধান কাজ। কেন্দ্রীয় সরকারের সার্বিক ব্যর্থতা দেশের জনগণকে এক ভয়ংকর বিপদের মধ্যে নিক্ষেপ করেছে। বিজেপি-র মনে রাখা উচিত সদ্য রাজ্যের মানুষ যে তাঁদের সরকারে চায় না, স্পষ্টভাবে সেই রায় দিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রীরও মনে রাখা উচিত যে এই রায় বিজেপি-র বিরুদ্ধে হলেও তৃণমূল কংগ্রেসের দুর্নীতি ও স্বৈরশাসনের পক্ষে ইতিবাচক রায় নয়। দুর্নীতির সঙ্গে আপােষ করে, দুর্নীতিবাজদের সঙ্গে নিয়ে বিজেপি-র মতাে ভয়ংকর শক্তিকে যে মােকাবিলা করা যায় না এই শিক্ষা তৃণমূল কংগ্রেসেরও গ্রহণ করা উচিত।
রাজ্যে লকডাউন ঘোষণায় পার্টির রাজ্য সম্পাদকের বিবৃতি
২০২০ সালে লকডাউনের নিষ্ঠুর ও মর্মান্তিক অভিজ্ঞতা সকলের হয়েছে। আগামী ১৫ দিনের জন্য আবার লকডাউনের ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে জনগণকে আর্থিক ও চিকিৎসাগত সহায়তা দানের ঘোষণারও প্রয়োজন ছিল। কর্মহীনতা, জীবিকা ও কর্মস্থান থেকে ছাঁটাই এখন মারাত্মক অবস্থায়; আরও শোচনীয় অবস্থার দিকে তা যাচ্ছে। এ সময়ে কর্মচ্যুত ও কর্মহীনদের মাসে সাড়ে সাত হাজার টাকা এবং দৈনিক পাঁচ কেজি করে চাল-গম দেবার অত্যন্ত জরুরি দাবি পূরণ করতে হবে। কেন্দ্রীয় সরকারের কাছেও এ জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তার দাবি জানাতে হবে।
বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির পক্ষে সমবেত প্রস্তাব দেওয়া হল প্রধানমন্ত্রীকে
আজ দেশ যখন ভয়াবহ সংকটের আবহে তখন কেন্দ্রীয় সরকার কি করেছে, কি করেনি সেই নিয়ে যাবতীয় খুঁটিনাটির মধ্যে না গিয়ে বরং অবিলম্বে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে কি কি কাজ যুদ্ধকালীন তৎপরতায় করা উচিত সেই নিয়ে আমরা নিজেদের মধ্যে দৃঢ় ঐক্যমত স্থাপন করতে পেরেছই, চিঠির পরবর্তী অংশে সেই কাজগুলিরই উল্লেখ করা হল।
পলিট ব্যুরোর বিবৃতি
তৃনমূল কংগ্রেসকে অবিলম্বে হিংসাশ্রয়ী এবং সন্ত্রাসের এই রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। তাদের এই রাজনীতির প্রতিরোধ হবে এবং তাকে পরাস্ত হতে হবে।
চীনকে ভারত : বাঁচাও, ওষুধ পাঠাও - মৃদুল দে....
2 may 2021 Sundayভারত থেকে বিদেশে ওষুধ রপ্তানির মুখ্য এজেন্সী র নাম Pharmaceutical s Export Promotion Council of India. এই
মহামারীর পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় সরকারকে যথাযথ দায়িত্ব পালন করতে আহ্বান বামদলগুলির
একটা গোটা বছর কেন্দ্রীয় সরকার জরুরী পরিকাঠামো না গড়ে তুলে নষ্ট করেছে, আমাদের পক্ষ থেকে জানানো কোনো মতামত ই তারা গ্রহণ করেনি। এই সময়ে সরকার নিজেই এমন নানা কর্মসূচিতে সম্মতি দিয়েছে যাতে সংক্রমন অতি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।