মানুষকে করুণা ভিক্ষা করতে বাধ্য করা হচ্ছে।

মানুষকে করুণা ভিক্ষা করতে বাধ্য করা হচ্ছে।
আর কিছু না হোক এখনও ঘাড়ের উপরে থাকা মাথাটা আপনারই রয়েছে।
জনগণের ট্যাক্সের টাকা বিপুল খরচের মাধ্যমে শেষ হলো এবারের বাংলার শিল্প সম্মেলন। এই নিয়ে সাতবার!এবারের সম্মেলনের শেষ দিনে মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা
যে নয়া তিন কৃষিআইনের বিরুদ্ধে কৃষকরা সংগ্রাম করছেন সেগুলির লক্ষ্য কৃষক নির্ভর কৃষিব্যবস্থাকে একচেটিয়া পুঁজির দখলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া। এই তিন আইনের আগে মোদী সরকার শ্রমিক বিরোধী আইন প্রণয়ন করেছে যা শ্রমিক সংগঠনের গুরুত্ব কমিয়ে দেবার সাথেই শ্রমিকদের উপরে শোষণের মাত্রা বাড়িয়ে দেবে। আজকের দুনিয়ায় শ্রমিক শ্রেণীর নেতৃত্বে শ্রমিক-কৃষক জোটের লড়াই শুধুই কৃষকদের অসমাপ্ত গণতান্ত্রিক আশা-আকাংখা পূরণে জমিদারতন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াই না; এই সংগ্রাম শ্রমিকশ্রেণী এবং কৃষক উভয়েরই শোষণমুক্তির লড়াই। তারা উভয়েই একইসাথে আন্তর্জাতিক লগ্নী পুঁজির আক্রমণের শিকার, দেশীয় একচেটিয়া পুঁজিপতিদের হাতে শোষণ সেই মুল প্রক্রিয়ারই অংশ।
কিন্তু মোদি সরকার যেমন ভীতু তেমনি অপদার্থ। এই চূড়ান্ত অর্থনৈতিক সঙ্কটকালেও সরকার ব্যয়সঙ্কোচনের নীতি আঁকড়ে চলতে চায় বলেই তার মত, এই নীতি দেশকে এক বিপজ্জনক পরিণতির দিকে নিয়ে যাবে।
এঙ্গেলস বলেছিলেন “Actually, each mental image of the world system is and remains limited, objectively by the historical situation and subjectively by its author’s physical and mental constitution.”… মোদী সরকার কেন শ্রমিক-মজুর-গরিব মানুষের সরকার নয় তা বুঝতে পন্ডিত হতে হয় না, অন্য দল থেকে বিধায়ক কিংবা সাংসদ কেনার উদ্দেশ্যে বিজেপি যেভাবে বিপুল অর্থব্যায় করে সেই টাকার সংস্থান কোথা থেকে হয় এটুকু জানলেই চলে। অন্তত সেই ব্যাপারে সরকার সৎ তো বটেই!
চার দফার লকডাউন পেরিয়ে আমরা এখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের ভাষায় আনলক-১ পর্যায়ে আছি। কিন্তু বাস্তবে করোনা সঙ্কট আরো জাঁকিয়ে বসেছে দেশ
কোভিড – ১৯ সংক্রমণের মোকাবিলায় লকডাউনের দেড় মাসের বেশি অতিক্রান্ত । এই পরিস্থিতিতে পরিযায়ী শ্রমিকদের নিজ রাজ্যে ফিরিয়ে নিয়ে আসার
14 May 2020 “ঘরের ছেলে ঘরে ফেরাও,সব মানুষকে রেশন দাও” এই দাবির পক্ষে সি আই টি ইউ’ র আহ্বানে সোচ্চার
বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ হরি শঙ্কর বাসুদেবন প্রয়াত হলেন করোনায় আক্রান্ত হয়ে। মৃত্যুর সময় তার বয়েস হয়েছিল ৬৮ বছর । গত ৪