Patnaik on engels

Engels on the Peasant War in Germany

সমাজতন্ত্র নির্মাণের পথে কার্যকরী পূর্বশর্ত হিসাবে মার্কস-এঙ্গেলস দুজনেই শ্রমিক-কৃষক জোটের পক্ষেই ছিলেন।

The Peasantry’s Victory Over Imperialism

আমাদের দেশের প্রেক্ষিতে কৃষকদের আন্দোলন-সংগ্রাম এক নতুন নজির রেখেছে। এই আন্দোলন সরাসরি বিজেপি সরকারের নীতির বিরোধিতার পাশাপাশি সরকার বদলে দিতে প্রত্যক্ষ সংগ্রামের আহ্বানও জানিয়েছে। নয়া-উদারবাদ বিরোধী আন্দোলনে এমন রণকৌশল অভূতপূর্ব

“The fault, dear Brutus, is not in our stars, but in ourselves.” – Budget 2022: A Report

করোনা সংক্রমনের ধাক্কায় দেশের সংসদের একের পর এক অধিবেশন খারিজ হলেও বারে বারে অধ্যাদেশ (অর্ডিন্যান্স) জারি করে নয়া কৃষি আইন, শ্রম আইন পাশ করানো হয়েছে। দেশের কৃষকরা ফসলে ন্যুনতম সহায়ক মূল্য সহ কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে এক বছরেরও বেশি সময় সময় ধরে রাস্তায় বসে আন্দোলন করেছেন, সেই আন্দোলনের চাপে প্রধানমন্ত্রী কৃষি আইন বাতিলের মৌখিক ঘোষণা করেছেন – যদিও সংস্লিস্ট আন্দোলনের অন্যান্য দাবিগুলি এখনও আদায় হয় নি। আগামি মার্চ মাসের ২৮ ও ২৯ তারিখে দুইদিন ব্যাপি ধর্মঘটের আহ্বান জানিয়েছে সারা দেশের কেন্দ্রীয় ট্রেডইউনিয়নগুলি। কার্যত ভারতের কৃষক সমাজ এবং শ্রমিক-মেহনতি মানুষ লড়াই চালাচ্ছে মোদী সরকারের বিরুদ্ধে, সেই সংগ্রামে প্রতিদিন সাধারন মানুষের সমর্থন বাড়ছে। এই প্রেক্ষাপটেই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর ঘোষিত বাজেটকে দেখতে হবে।

Samyukta Kisan Morcha Press Statement

সংযুক্ত কিষান মোর্চা আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রীকে মনে করিয়ে দিতে চায় যে কৃষকদের আন্দোলন শুধুমাত্র তিনটি কালো আইন বাতিলের জন্য নয়, বরং সমস্ত কৃষি পণ্যে উপযুক্ত সহায়ক মূল্যের একটি বিধিবদ্ধ আইনের দাবীতে সংগঠিত হয়েছে, এই লরাই দেশের প্রত্যেক কৃষকের। কৃষকদের এই গুরুত্বপূর্ণ দাবি এখনো আদায় হওয়া বাকি রয়েছে। বিদ্যুৎ সংশোধনী বিল প্রত্যাহারও আমাদের অন্যতম দাবী। আগামী দিনে সেই লক্ষ্যে প্রতিটি পরিস্থিতির প্রতি নজর রাখবে সংযুক্ত কিষান মোর্চা। সংযুক্ত কিষান মোর্চা দ্রুত নিজেদের সহযোগী সংগঠনগুলিকে সাথে নিয়ে সাধারন সভায় মিলিত হবে এবং পরবর্তী সিদ্ধান্ত সম্পর্কে ঘোষণা জানাবে।

Economy

Some Misconceptions About Agriculture

ন্যুনতম সহায়ক মুল্য হল সেই ব্যবস্থা যার কারনে কেন্দ্রীয় খাদ্যভান্ডারে খুব বেশি প্রভাব না ফেলেই সারা দেশজূড়ে ফসল বিক্রির ক্ষেত্রে কৃষকদের লাভজনক দাম পাওয়ার নিশ্চয়তা বজায় থাকে। ফসলে সহায়ক মূল্য বাড়ানো হলে সরকারী গুদামে চাপ বেশি না বাড়িয়েও কৃষকদের আয় বৃদ্ধি পায়। ঐ তিনটি রাজ্য (পাঞ্জাব, হরিয়ানা এবং উত্তর প্রদেশ) বাদে সারা দেশে নিজেদের গুদাম স্থাপনের কাজে এফসিআই’র অকর্মণ্যতা নিশ্চই রয়েছে। সেই কারনেই কয়েকটি রাজ্য সরকার খাদ্য মজুত করার কাজে নিজস্ব সংস্থাগুলিকে কাজে লাগাতে বাধ্য হয়েছে। যেখানেই রাজ্য সরকারের সংস্থাগুলি সেই কাজ পরিচালনা করেছে, মজুতের কাজে খুব সফল না হলেও এদের কারনেই সেই সব রাজ্যে কৃষকরা লাভজনক আয় করতে পেরেছেন। তাই উচিত হবে গুটিকয়েক রাজ্যে নিজেদের কাজে পরিধিকে সীমাবদ্ধ না রেখে সর্বভারতীয় স্তরে এফসিআইকে আরও সক্রিয় করে তোলা অর্থাৎ কেন্দ্রীয় খাদ্য মজুত প্রক্রিয়াকে আরও বিস্তৃত করা।

‘The viable Left-Cong alliance is an alternative to polarising forces’ – Sitaram Yechury

বিহার বিধানসভার নির্বাচনে জেডি(ইউ)-বিজেপি জোটের প্রায় ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছিল আরজেডি-কংগ্রেস-বাম জোট। এই নির্বাচনের ফলাফলের পর বাম মহল সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক