চাকরিটা হবে কোথায়?

চাকরিটা হবে কোথায়?
কে কাকে মনে রাখবে? কেন মনে রাখবে?
পুঁজির নিজস্ব সঙ্কট থেকে মুক্তি এই শোষণের যাঁতাকলে কোনমতেই সম্ভব না।
খুব কষ্টে আছেন মানুষ । কেন কষ্টে আছেন?
আদালতের ভেতরে এবং বাইরে শ্রমজীবি জনতার এর বিরুদ্ধে আপোষহীন লড়াই-ও তাই জারি রাখতে হবে।
সংবিধানের ৩২ নং ধারার আওতায় রিট পিটিশন দাখিল করা হয়য় সুপ্রীম কোর্টে।
যে স্বপ্ন তিনি বুনে দিয়ে গেছেন তার প্রত্যেকটি সুত্র ততটাই সমর্থ যেমনটা কমিউনিস্ট ইস্তাহারে পুঁজিবাদের পতন এবং সমাজতন্তের উত্থান বলে ঘোষণা করা হয়েছে। কেতাবি মেধার যুক্তিবোধে স্তালিনের সবটা মেপে নেবার সামর্থ্য নেই – সমাজতন্ত্র আসলে অসম্ভবকে সম্ভব করে তোলার বিজ্ঞান।
এ দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ক্ষেত্রকে রক্ষা করা ও পুনরুজ্জীবন করার উদ্দেশ্যে ধারাবাহিক লড়াই অবশ্যই চলবে।
পুঁজিপতিদের বাদ দিয়ে একটি আধুনিক অর্থনীতির নির্মাণ সম্ভব, জ্ঞান বিজ্ঞানের প্রসার সম্ভব, সাংস্কৃতিক ঔৎকর্ষ সম্ভব, তা বলশেভিক বিপ্লব দেখিয়ে দিল।
ঘর পুড়ে গেল তো কি হল? আরশোলা – ইঁদুর’তো মরল!