হরিদ্বারে আয়োজিত তথাকথিত ধর্ম সংসদে ভারতের মুসলমানদের বিরুদ্ধে চরম বিদ্বেষপূর্ণ বক্তৃতা চলেছে। প্রকাশ্যে এমন কর্মসূচি পালনের মানে দেশের সংবিধান স্বীকৃত আইনি কাঠামোর স্পষ্ট লঙ্ঘন করা। আলোচনার মঞ্চ থেকে একের পর এক বক্তৃতায় দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং-সহ অনেকের বিরুদ্ধেই সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ডকে সমর্থন জানানো হয়। বিজেপি’র নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকার ক্ষমতাসীন রয়েছে বলেই লাগাতার তিন দিন ধরে প্রকাশ্যে বিনাবাধায় এমন কর্মসূচি চলতে পেরেছে। লজ্জাজনকভাবে এই সম্মেলন শেষ হওয়ার অনেক পরে এমন একটি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে, যাতে কারোর নাম নেই। সংবিধান অবমাননার ঘটনাতেও পুলিশ নিষ্ক্রিয়তা দেখিয়েছে। এফআইআরে প্রধান অপরাধীদের নাম না থাকলেও মঞ্চে বক্তৃতা চলাকালীন রেকর্ড করা ভিডিওগুলি থেকে দোষীদের পরিচয় স্পষ্ট হয়েছে।
Tag: BJP
Historic Victory for United Anti-Corporate Kisan Struggle
All India Kisan Sabha (AIKS) 36, Pt. Ravi Shankar Shukla Lane,New Delhi-110 001. kisansabha@gmail.com 19th November, 2021 Historic Victory for
P.B Press Communique
কেন্দ্রীয় সরকার শুল্ক বাবদ সেই আয় থেকেই সামান্য কিছু হ্রাস করেছে যার আদায় রাজ্যগুলির সাথে যৌথ তালিকাভুক্ত। যদিও কেন্দ্রীয় সরকার এখনও অতিরিক্ত বিশেষ শুল্ক (সারচার্জ) আদায় করে চলেছে যার পরিমাণ ৭৪,৩৫০ কোটি টাকা; এবং অতিরিক্ত শুল্ক (সেস) বাবদ আদায়ের পরিমাণ ১,৯৮,০০০ কোটি টাকা। এছাড়াও অন্যান্য সেস এবং সারচার্জের পরিমাণ ১৫,১৫০ কোটি টাকার। সব মিলিয়ে মোট ২.৮৭ লক্ষ কোটি টাকার শুল্ক আদায় করছে কেন্দ্রীয় সরকার এবং এই আদায়ে রাজ্যগুলির কোনও প্রাপ্য নেই।
Samyukta Kisan Morcha Press Bulletin
হেলিপ্যাড এলাকায় কৃষকরা বিক্ষোভ প্রদর্শন করার সময় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অজয় মিশ্র টেনির ছেলে আশীষ মিশ্র টেনীই যে তিনটি গাড়ি সমেত সেই বিক্ষোভ ছত্রভঙ্গ করতে আসেন এবং কৃষকদের গাড়ি চালিয়ে পিষে দেন তা নিশ্চিত। এই জঘন্য কান্ডের শেষে সংযুক্ত কিষাণ মোর্চার নেতা তাজিন্দর সিংহ ভার্ককেও আক্রমণ করা হয় এবং তাকেও গাড়ি চালিয়ে পিষে মারার চেষ্টা চলে। এই হামলার ঘটনায় গুলি অবধি চলেছে এবং আশিস মিশ্র টেনি ও তার দলবলের ছোঁড়া গুলিতেই একজনের মৃত্যু হয়েছে।
General Secretary to PM: Tripura Violence
আক্রমন রোধ করতে এবং অপরাধীদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের ব্যর্থতা যদি বাস্তবিক হয়ও তাহলেও মনে রাখতে হয় সংবিধানের নীতিগুলি বাস্তবায়নের দায়িত্ব কেন্দ্রীয় সরকার বাধ্যবাধকতা।
End this Vicious Violence in Tripura
যে কায়দায় বিজেপি’র গুন্ডাবাহিনী পরিচালিত হয়েছে তাতে রাজ্য সরকারের এই ঘটনায় সরাসরি যোগসাজশ স্পষ্ট হয়েছে। এই হামলাগুলি হয়েছে কারণ শাসক দল বিজেপি ত্রিপুরা রাজ্যের প্রধান বিরোধী দলের কার্যকলাপ দমন করার চেষ্টা করতে চেয়েও বারে বারে ব্যর্থ হয়েছে।
Condemn Attack on Manik Sarkar: Polit Bureau Statement
বিজেপি ত্রিপুরায় কোনও বিরোধী
পক্ষকেই গণতান্ত্রিক কর্মসূচী পালন করতে দিতে চায় না, হামলা চালানোর ঘটনাতেই তাদের
আসল চেহারা স্পষ্ট হয়ে গেছে। এমন আচরণ মেনে নেওয়া যায় না, এর প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে
এবং এই হিংসার রাজনীতিকে পরাস্ত হতে হবে।
“Pessimism Of The Intellect, Optimism Of The Will”
রন্তিদেব থেকে সেমন্তী ঘোষ, এঁরা বা এঁদের মতো সাংবাদিকতার পেশার সঙ্গে যুক্ত মানুষরা অতীতে বা বর্তমানে যেভাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে রাজনীতির বাইরে একটি আইকন হিশেবে প্রতিষ্ঠিত করবার চেষ্টা করেছেন বা করছেন, এমনটা কিন্তু অতীতে ভারতের কোনো রাজনীতিককে নিয়েই হয় নি।পন্ডিত নেহরুর যথেষ্ট গুণগ্রাহী মহল ছিল।কিন্তু তা বলে অরাজনৈতিক ভাবে নেহরুকে দেবত্ব আরোপ কখনো করা হয় নি।আর এই দেবত্ব আরোপের বিষয়টি নেহরু পছন্দ করতেন , সমসাময়িক সাংবাদিকদের কারো লেখাতে তেমন কোনো সাক্ষ্য নেই।চেলাপতি রাও , যিনি অত্যন্ত কমিউনিষ্ট বিদ্বেষী সাংবাদিক ছিলেন, হীরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়কে পর্যন্ত , ‘আ কমিউনিষ্ট অফ আ ফেরোসাস টাইপ ‘ বলে চিহ্নিত করেছিলেন,তিনি ও ব্যক্তি ক্যারিশমা তৈরির সাংবাদিক প্রবণতাকে পন্ডিত নেহরু কতোখানি অপছন্দ করতেন, সে সম্পর্ক লিখে গিয়েছেন।
The Inculcable Oversights!
সরকারী ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পে সুদ কমলে কি হয়? অনিশ্চিত ভবিষ্যতের চিন্তায় জনসাধারণ সরকারী ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নিয়ে অধিক সুদের ফাঁদে পড়ে বেসরকারি বিভিন্ন ফান্ডে (চিট ফান্ড যার মধ্যে অন্যতম) আমানত জমা করবেন। সেই সব বেসরকারি হাতে আমানত কতদূর সুরক্ষিত তা সবার জানা। আমাদের রাজ্যেই সারদা কেলেঙ্কারির সাম্প্রতিক উদাহরণ রয়েছে। বাজারে সংকট, বহু কর্পোরেট সংস্থা সরকারী ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে পালিয়ে গেছে – এই অবস্থায় জনসাধারনের সঞ্চিত অর্থকে ঘুরপথে বাজারে পূঁজির যোগান হিসাবে পরিণত করতে চাইছে মোদী সরকার। সারা দেশে পাঁচটি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন চলছে – এই অবস্থায় এমন বিজ্ঞপ্তি ক্ষমতাসীন দলের প্রতি জনরোষের জন্ম দেবে এটুকু বুঝতে মোদী সরকার অনবধানের ভুল করতেই পারে না। জনসাধারনের অর্থকে বিভিন্ন পন্থায় কর্পোরেটদের হাতে তুলে দেওয়া যাদের ধারাবাহিক কর্মসূচী সেই সরকার এমন সিদ্ধান্ত পুনরায় কার্যকরী করতে পারে এই কথা সবাইকেই মাথায় রাখতে হবে, নির্বাচনের সময় বলেই এমন সন্দেহ আরও বেশী কার্যকর।