২ মার্চ ২০২১ মঙ্গলবার প্রথম পর্ব সোফিয়া ম্যাগডেলানা স্কল, ‘সোফি স্কল’কে মনে পড়ে? ইতিহাস তাঁকে এই নামেই চেনে। মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয়ের
Facts & Figures
Double Engine Sarkar = Double Trouble: Tripura Story
আসলে ডবল ইঞ্জিন নয়, জনগণের উন্নয়নে প্রয়োজন হয় যথার্থ বিকল্প নীতির। বিজেপি'র নীতি একটাই দেশকে কর্পোরেট গোষ্ঠীর হাতে তুলে দেওয়া। পশ্চিমবঙ্গে ভোটের প্রচারে এসে নরেন্দ্র মোদী, জয় প্রকাশ নাড্ডা, অমিত শাহ কিংবা ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব যাই দাবী করুন না কেন জনগণ এদের উপরে আর ভরসা করবেন না।
ছাত্ররা কেন ব্রিগেড যাবে ….?
Dদ্দ্দ্দ্দ্ফফফফফফফজিগ্গঞ্জ
যুবরা কেন ব্রিগেড যাবে …?
২৭ ফেব্রুয়ারি ২১, শনিবার লেখায় : কলতান দাশগুপ্ত মইদুল ইসলাম মিদ্যা আর কোনদিনও ব্রিগেড যাবে না। মইদুল কিন্তু শুধু নিজের
মহিলারা কেন ব্রিগেড যাবে ….
কথায় : কনীনিকা ঘোষ
ছাত্ররা কেন ব্রিগেড যাবে ….
১) ওয়েবডেস্ক – ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ রবিবার ব্রিগেড সমাবেশ। কলেজে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া ছেলে মেয়েরা এই সমাবেশকে নিজেদের উইক এন্ডের quality
বিকল্প ও উন্নতর ভাবনা – শুদ্ধস্বত্ব গুপ্ত…
পর্ব – ৭ দমবন্ধ জেল থেকে ভিন্নস্বরের অধিকার একাত্তরে পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচন। তার আগে দু’বার ভেঙে দেওয়া হয়েছে যুক্তফ্রন্ট সরকার। ১৯৬৭
Reclaiming The Concept Of The Nation: The Raison D’être
হিন্দু, মুসলমান, শিখ সম্প্রদায়ের কৃষকেরা একে অন্যের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শকে তুলে ধরেছেন। কর্পোরেটদের হাতে দেশের কৃষিক্ষেত্রকে তুলে দেবার বিরোধিতা করে আসলে তারা আমাদের দেশকে কর্পোরেটদের সাথে একাকার করে দেখাবার যে রাজনীতি, তারই বিরোধিতা করছেন। গণবণ্টন ব্যাবস্থা চালু রাখার পক্ষে দাঁড়িয়ে আসলে তারা রাষ্ট্রকে দেশের জনগণের কল্যানে নিজের পূর্বঘোষিত ভূমিকার পুনঃস্মরণ করাচ্ছেন। রাষ্ট্রের যে ধারণাকে আজ মোদী সরকার ধ্বংস করে দিতে চাইছে কৃষকেরা আসলে সেই জনকল্যানকারী রাষ্ট্রের ধারনাকেই পুনর্নির্মাণ করছেন।
“Then fall, Caesar” – A Note On Minorities in West Bengal
পশ্চিমবঙ্গ ওয়াকফ বোর্ডকে সংখ্যালঘু প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি দিয়েছিল বামফ্রন্ট সরকার।সেই সংখ্যালঘু প্রতিষ্ঠানের অর্থ কি ভাবে ইমাম , মোয়াজ্জিনদের ভাতা হিশেবে দেওয়ার সিদ্ধান্ত সরকার নিতে পারে? ওয়াকফ বোর্ডের অর্থ খরচের অধিকার কি সরকারের আছে? সরকারের পক্ষ থেকে এই অর্থ খরচ কি সংবিধান মোতাবেক স্বীকৃত একটি সংখ্যালঘু প্রতিষ্ঠানের স্বাধিকারের উপর রাজ্য সরকারের অবৈধ হস্তক্ষেপ হিশেবে বিবেচিত হবে না? এভাবে কি সংবিধান অবমাননা করে নি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশাসন?
International Mother Language Day – A Note
সাতের দশকের নানা সঙ্কটকালেও জাতীয় আন্দোলনের নেতৃত্বের একটা বড়ো অংশের শারীরিক উপস্থিতি মানুষকে সঙ্কট থেকে উত্তোরিত হতে অনেকখানি সাহায্য করেছিল।মূল্যবোধের সঙ্কট সেই সময়কালের প্রেক্ষিতে তীব্র হলেও তাকে মোকাবিলার শক্তি মানুষ তার শিকড় থেকেই অর্জন করেছিল। আর বিশ্বায়নের জেরে প্রথম চেষ্টাটাই চলে মানুষকে তার শিকড় থেকে টেনে উপড়ে ফেলবার।শারীরিক এবং মানসিক -দুই ভাবেই মানুষকে উপড়ে ফেলবার যে চেষ্টা তখন শুরু হয়েছিল , সময়ের সঙগে পাল্লা দিয়ে তা আমাদের সমাজ জীবনে দুরারোগ্য কর্কট ব্যাধির মতো ধীরে ধীরে ছড়িয়েছে।ফলে নিজের সাংস্কৃতিক চেতনা, মূল্যবোধ এখন সম্পুর্ণভাবে স্বকীয়তা হারাতে বসেছে।যে রবীন্দ্রনাথের গান একদিন ছিল কথা ও সুরের মেলবন্ধনে মানবমুক্তির একটা খোলা আকাশ, সেই রবীন্দ্রনাথের গান এখন ফিউশন নির্ভর যন্ত্রের যন্ত্রণা হয়ে দাঁড়িয়েছে।