Facts & Figures
Strike Hard on 27Sept! A Backdrop (Part – II)
আর্থিক ক্ষতির প্রভাব অবশ্যই সার্বিক, যদিও মুনাফা কামানোর পথে উৎপাদন করতে বা যোগান (পণ্য বা পরিষেবা) দিতে শ্রমের ভূমিকা এখনও সামাজিক! মুনাফার খোঁজে নির্লজ্জ পুঁজিবাদের চরিত্র বর্ণনা করতে ঠিক মার্কস যেমনটা বলেছিলেন। সেই লেখার ধাক্কায় পুঁজিবাদ তাই আজও কমিউনিজমের ভূত দেখছে বৈকি!
উত্তরবঙ্গের জাতি-জনজাতি ও পরিচিতি সত্তার আন্দোলন প্রসঙ্গে – জীবেশ সরকার….
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ ,রবিবার পরিচিতি সত্তা নির্ভর রাজনীতি ভারতে তথা আমাদের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গে ক্রমাগত প্রভাব বৃদ্ধি করে চলেছে। শাসক শ্রেণীর
Strike Hard On 27Sept! The Backdrop (Part – I)
লড়াই কৃষকরা একা লড়ছেন বললেই সবটা বলা হয় না – বলতে হবে আজকের দিনে পুঁজি বনাম শ্রমের যে মূল লড়াই জারী রয়েছে তারই একটা ফ্রন্টে ভারতের কৃষকরা লড়াই শুরু করেছেন। জীবন বাজি রেখে কৃষকদের লড়াই-আন্দোলন শুধুই নিজেদের স্বার্থে না, গোটা দেশের জনগণের খাদ্য সুরক্ষার স্বার্থেও। সেই জন্যেই তারা দেশের জনসাধারনকে নিজেদের লড়াইতে পাশে থাকার আহবান জানিয়েছেন – ২৭শে সেপ্টেম্বরের ধর্মঘটে গোটা দেশের মানুষ সেই লড়াইতে যুক্ত হবেন, জনবিরোধী কৃষি আইন বাতিল করার দাবীতে তাদের লড়াইয়ের সাথে জুড়বে সারা দেশের মানুষের শক্তি। লেখা হবে নতুন ইতিহাস।
Fridays For Future: A Ray Of Hope
উত্তর গোলার্ধের ধনীদেশগুলো সহ নানা দেশের রাষ্ট্রনায়কেরা এখনও বলার মতো কিছু করেনি। এই ব্যবস্থা কতদূর করবে তা নিয়ে সংশয়ের মেঘ তামাম বিশ্বের আকাশ ছেয়েছে। কিন্তু আমাদের জন্য আর Planet B নেই। বিশ্বজুড়ে মানুষের জোট নতুন সমীকরণ নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ুক ব্যবস্থার উচ্ছেদে। তাহলেই কেবল তাহলেই বাঁচবে বিশ্ব বাঁচবে হোমো স্যাপিয়েন্স স্যাপিয়েন্স।
Neo-Liberalism In India: A Retrospective (Part II)
মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের অধঃস্তন সহযোগী হয়ে উঠতে বর্তমানে যে কায়দায় নয়া-উদারবাদী সংস্কার চলছে তার ভিত্তি লুকিয়ে রয়েছে কর্পোরেটদের সাথে সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক শক্তির আঁতাতের ভিতরে। সংবিধানের সংজ্ঞা অনুযায়ী এক ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক সাধারণতন্ত্র থেকে আরএসএস’র পরিকল্পনামতো ভারতকে এক অসহিষ্ণু, কর্তৃত্বকারী ফ্যাসিবাদী দেশে বদলে ফেলার পরিকল্পনাই হল 'হিন্দুত্ব রাষ্ট্র'।
Neo-Liberalism In India: A Retrospective (Part I)
নেহরু জমানা নিজের সমস্ত সীমাবদ্ধতা সত্বেও ইতিবাচক যা কিছু, যতটুকু অর্জন করতে পেরেছিল তাও বর্তমান ব্যবস্থায় দ্রুততার সাথে ধ্বংস করা হচ্ছে। যোজনা কমিশন এবং পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার সাহায্যে প্রতিষ্ঠিত পাবলিক সেক্টরগুলি (পিএসইউ) কার্যত দেশের অর্থনীতিকে দিশা দেখানোর এক প্রচেষ্টা ছিল যা ভারতের জন্য এক স্বাধীন অর্থনৈতিক ভিত্তি স্থাপন করতে সক্ষম হয়।