সময় যখন ডাক দেয় তখন উচিত কথা বলার জন্য সাহসে ভর করে সব কিছুকে বাজি রাখতে প্রস্তুত, এমনকী নিজেদের নিরাপত্তা পর্যন্ত, বিবেকবান সেই সৃষ্টিশীল মানুষদেররই— একমাত্র তাঁদেরই— আমরা শিল্পী হিসেবে স্বীকার করব, শ্রদ্ধা জানাব। আর কাউকে নয়। কখনই নয়।

সময় যখন ডাক দেয় তখন উচিত কথা বলার জন্য সাহসে ভর করে সব কিছুকে বাজি রাখতে প্রস্তুত, এমনকী নিজেদের নিরাপত্তা পর্যন্ত, বিবেকবান সেই সৃষ্টিশীল মানুষদেররই— একমাত্র তাঁদেরই— আমরা শিল্পী হিসেবে স্বীকার করব, শ্রদ্ধা জানাব। আর কাউকে নয়। কখনই নয়।
বাংলা কবিতার পাঠকমাত্র জানেন , শিরোনামের বিশেষণগুলি গোলাম কুদ্দুসের এমন একটি কবিতা থেকে নেওয়া যার প্রেক্ষিত বা মর্মবস্তু এই লেখাটির থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। তবুও চার চারবার জাতীয় পুরস্কার জয়ী চলচ্চিত্রকার তরুণ মজুমদার সম্পর্কে যে কোনো আলোচনায় তাঁর সম্পর্কে এই শব্দগুলি অব্যর্থ।
নয়া উদারবাদের কৌশলকে না বুঝে আজকের ফ্যাসিবাদী প্রবণতার কৌশলকে উপলব্ধি করা যাবে না। শ্রমের মর্যাদা সম্পর্কে সঠিক বোধ ব্যাতিত কিভাবে জনগণের একটি ক্ষুদ্র অংশের জন্য পঞ্চম, ষষ্ঠ কিংবা সপ্তম পে কমিশনের আলোচনা হয় আমি বুঝিনা। আমাদের দেশে শ্রমিকদের ৯৩ শতাংশই অসংগঠিত ক্ষেত্রে কর্মরত, তারা বেতন সংক্রান্ত এধরনের যেকোন সুবিধা থেকে বঞ্চিত।
রাজনৈতিক দল এবং নাগরিক হিসাবে সমাজে ন্যায়বিচার সুনিশ্চিত করাই আমাদের প্রধান কর্তব্য বলে মনে করি আমরা। সাম্প্রদায়িক রাজনীতির হাতে বলি হয়ে আর একটিও জীবন যেন না হারায়। ভারতের বুকে বিভাজন যদি সম্প্রসারিত হলে কাররই জয় হবে না।
মা অন্ধ সেজে থাকলে পুত্ররা দুরাচারী হয়ে ওঠে একথা মহাভারতই না আইনব্যবস্থাও শেখাচ্ছে আমাদের৷ তাই শিক্ষকরা বলেন – ট্রুথ নয় ফ্যাক্ট! ইকুয়ালিটি নয় জাস্টিস৷ তার জন্য লড়াই চলবে, ভাঙাচোরা ব্যবস্থা ঠুকেঠাকে মেরামতই শুধু নয় দরকারে খোলনলচে বদলে ফেলতে হবে৷ দেশ জোড়া নিরপরাধ, কেবলমাত্র মতাদর্শগত বিশ্বাসের কারণে গ্রেফতার হওয়া সব তিস্তা শিতলবাদ, সব ফুল্লরা মন্ডলদের মুক্তির দাবীতে আপোষহীন লড়াই চলবে।
আমাদের দেশের প্রেক্ষিতে কৃষকদের আন্দোলন-সংগ্রাম এক নতুন নজির রেখেছে। এই আন্দোলন সরাসরি বিজেপি সরকারের নীতির বিরোধিতার পাশাপাশি সরকার বদলে দিতে প্রত্যক্ষ সংগ্রামের আহ্বানও জানিয়েছে। নয়া-উদারবাদ বিরোধী আন্দোলনে এমন রণকৌশল অভূতপূর্ব
২০০৪ সালে সুপ্রিম কোর্টই গুজরাটের ঘটনায় রাজ্য সরকারের মাথাদের ‘আজকের নীরো’ বলে চিহ্নিত করেছিল। সাম্প্রতিক রায়ে অতীত দিনের পর্যবেক্ষণের লেশমাত্র নেই। এই রায়ে তিস্তা শীতলবাদের মতো যারা দেশের বিচারব্যবস্থার উপরে আস্থাশীল তাদেরকেই শাস্তি দেওয়া হয়েছে। সংশয়হীন হয়েই বলা চলে এই মামলা কিউরেটিভ পিটিশনের জন্য উপযুক্ত।
২৬ জুন , ২০২২ (রবিবার ) এই প্রজন্মের অনেকেরই কলম্বিয়ার সঙ্গে পরিচয় ওটিটি প্ল্যাটফর্মের ওয়েব সিরিজের এপিসোডে। মেডেলিন কারটেল, ক্যালি
সিপিআই(এম) এর পলিট ব্যুরো দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের জন্য অবিলম্বে ত্রাণ ব্যবস্থা করার আহ্বান জানায়।ত্রাণ শিবিরে খাবারের ব্যবস্থা ও যথাযথ সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। যারা তাদের বাসস্থান এবং অধিকার হারিয়েছে তাদের পুনর্বাসনের জন্য রাজ্য সরকারকে প্রকৃত প্রচেষ্টা করতে হবে।
রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে বিজেপি এই কাজ করেছে। সরকারের স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত করার লক্ষ্যে মহা বিকাশ আঘাদি সরকারের মন্ত্রী ও বিধায়কদের নিশানা করে কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলিকেও ব্যবহার করা হয়েছে।