পরিবেশের সংকটকে প্রযুক্তিগত সংকট বলে ভেবে নেওয়ার একটা চল রয়েছে, সেই মনোভাব সঠিক নয়।

পরিবেশের সংকটকে প্রযুক্তিগত সংকট বলে ভেবে নেওয়ার একটা চল রয়েছে, সেই মনোভাব সঠিক নয়।
শিল্পের জন্য, শিল্প বা কবিতার জন্য কবিতা নয়; বরং ‘মানুষের জন্য সবকিছু’ এই কমিউনিস্ট ভাবাদর্শে উজ্জীবিত হয়েছিলেন নাজিম হিকমত ছেলেবেলা থেকেই। ছেলেবেলা থেকে তিনি স্বপ্ন দেখতেন—একদিন মানুষের মুক্তি হবে। স্বপ্ন দেখতেন, দরিদ্র ও নিম্নবর্গের মানুষ একদিন রাষ্ট্রে তাদের ন্যায্য অধিকার ফিরে পাবে। স্বপ্ন থেকেই শুরু হয় সংগ্রাম।
Date: Saturday, June 3, 2023 The Polit Bureau of the Communist Party of India (Marxist) has issued the following statement: Gruesome
মালিকদের বিরুদ্ধে শ্রমিকদের স্বার্থ অভিন্ন এবং তাই তাদের ঐক্যবদ্ধ ভাবে সংগ্রাম পরিচালিত করতে হবে।
রাষ্ট্রকে দেয় করের টাকাকে কেউ ‘আমার পয়সা’ বলে?
মালব্য অ্যান্ড কোম্পানি বরাবরই মরা সাহেবের কোট গায়ে চাপিয়ে সাদা চামড়ার অহংকার দেখায়, তাই তারা এমন কথাটি আরেকবার বাজারে ছেড়েছেন।
গ্রামবাংলায় তৃণমূল জমানার আগেও নব্যধনীর উত্থান দেখা গেছিল কিন্তু তাদের ধনী হওয়ার ক্ষেত্রটি প্রধানতঃ ছিল ব্যবসা, বাণিজ্য। ব্যতিক্রমি ক্ষেত্র ছাড়া তাদের লুঠেরা, অত্যাচারীর ভুমিকা দেখা যায় নি। ২০১১সালের পর তৃণমূল জমানায় নব্যধনীদের বেশির ভাগটাই রাতারাতি বাড়ি, গাড়ি, জমি, সম্পত্তির শীর্ষে পৌঁছাতে আশ্রয় নেয় রাজনীতির যা ২০১১-র আগে বাম জমানায় ছিলনা। এরা শুধু আশ্রয় নিচ্ছে এমনটা শুধু না, এরা শাসক দলের কর্তৃত্বের আসনে চলে এসেছে। গ্রামের প্রধান, সমিতির সভাপতি, জেলা পরিষদের সদস্য, এম.এল.এ., আবার কেউ কেউ সরকারী পদ না পেলেও দলের অঞ্চল বা ব্লক সভাপতি হয়ে এসব কাজ চালাচ্ছেন। আবার কেউ এসব সরকারী পদে নেই কিন্তু গ্রামের মধ্যে প্রধান দল ও প্রশাসনের প্রধান কর্তৃত্বে এরাই আছেন।
দেশের সংবিধানের ৭৯নং অনুচ্ছেদে স্পষ্ট উল্লেখ করা আছে “সংসদ রাষ্ট্রপতি এবং দুটি কক্ষ নিয়ে গঠিত”। প্রধানমন্ত্রী সংসদের নিম্নকক্ষ বা লোকসভার সদস্য হলে তার নেতা হন, আর উচ্চকক্ষ বা রাজ্যসভার সদস্য হলে তার নেতা হন। তিনি কোনোভাবেই সমগ্র সংসদের নেতা নন। সংসদ ভবনে লোকসভা এবং রাজ্যসভা দুই কক্ষেরই অধিবেশন হয় এবং দুই কক্ষের যৌথ অধিবেশনও প্রয়োজন অনুযায়ী হয়। এটি কোনও একটি কক্ষের নেতার অধীন নয়। সংবিধানে একমাত্র রাষ্ট্রপতিকেই অধিকার দেওয়া আছে, সংসদের অধিবেশন আহ্বান বা Summon করার এবং অধিবেশন স্থগিত করা Prorogue করার।
বিষাক্ত মনোভাবকে প্রতিরোধ করা গেলে আরএসএস পরাস্থ হবে, তখন বিজেপি’ও হারবে, হারবেই।
‘দুখু’ থেকে ‘বিদ্রোহী’তে উত্তরণের এই পথ বড় মোলায়েম ছিল না