পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন চলছে। আগামীকাল ২২ এবং ২৩শে এপ্রিল (সোমবার),২০২১ আকাশবাণীতে সিপিআই(এম)-এর নির্বাচনী ভাষণ সম্প্রচারিত হবে।

পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন চলছে। আগামীকাল ২২ এবং ২৩শে এপ্রিল (সোমবার),২০২১ আকাশবাণীতে সিপিআই(এম)-এর নির্বাচনী ভাষণ সম্প্রচারিত হবে।
বামফ্রন্ট কমিটির পক্ষ থেকে আগামিকাল ২২ এপ্রিল ২০২১, বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে ধর্মতলায় লেনিন মূর্তিতে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করা হবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে রাজ্যের সর্বত্র কমরেড লেনিনের জন্মদিবস পালন করুন।
Tuesday, April 20, 2021 The Polit Bureau of the Communist Party of India (Marxist) has issued the following statement: A
এই উদ্ভুত সংকট যা আগামিদিনে ভয়ানক পরিস্থিতির জন্ম দিতে সক্ষম তাকে রোধ করতে গোটা দেশকেই একজোট হয়ে লড়াই করতে হবে।
প্রতিষেধক নির্মাণের কাজে প্রয়োজনীয় সামগ্রী রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা উল্লিখিত সমস্ত ঘোষিত লক্ষ্যের সম্পূর্ণ বিপরীত সিদ্ধান্ত। মোদী সরকার যারা উচ্চস্বরে কোয়াড জোটের পক্ষে কথা বলেন তাদের উচিত অবিলম্বে বাইডেন প্রশাসনকে নিজেদের ঘোষিত অঙ্গীকার অনুযায়ী ভারতে প্রতিষেধক প্রস্তুতীতে প্রয়োজনীয় সামগ্রীর রপ্তানি নিশ্চিত করতে রাজি করানো। ভারতে কোভিড সংক্রমন বৃদ্ধির অভূতপূর্ব পরিস্থিতিতে প্রতিষেধকে গুরুতর ঘাটতির অবস্থায় ন্যুনতম পদক্ষেপটুকু একান্তই প্রয়োজন।
একাংশের পত্রপত্রিকাতে ইতিহাস চর্চার নামে অপইতিহাসকেই নিজস্ব আঙ্গিকের সন্দর্ভ দিয়ে প্রতিষ্ঠা করতে চায়।রবীন্দ্রনাথ থেকে অন্নদাশঙ্কর, কাজী আবদুল ওদুদ, রেজাউল করীম, অমর্ত্য সেন – সকলেই,মিছে হাসি খেলা, প্রমোদের ও মেলা , শুধু মিছে কথার ছলনা।এঁদের কাছে বামপন্থীদের উদ্দেশে কেবল অনুষ্টুপ ছন্দে অভিশাপ ই নির্গত হবে;” মা নিষাদ প্রতিষ্ঠাং ত্বমগম।” এঁদের কাছে একমাত্র কাম্য হল, যে কোনো উপায়ে মমতার পুনঃপ্রতিষ্ঠা।
পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন চলছে। আগামীকাল ১৮ই (রবিবার) এপ্রিল ,২০২১ দূরদর্শনে সিপিআই(এম)-এর নির্বাচনী ভাষণ সম্প্রচারিত হবে।
পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন চলছে। আগামীকাল ১৮ (রবিবার) এবং ১৯শে এপ্রিল (সোমবার),২০২১ আকাশবাণীতে সিপিআই(এম)-এর নির্বাচনী ভাষণ সম্প্রচারিত হবে।
বর্তমান পরিস্থিতিতে মানুষের জীবনজীবিকা তীব্র সংকটে পড়েছে, দুর্দশা বেড়েছে। সরকারের তরফে এখনই অভাবী পরিবারগুলিকে বিনামূল্যে খাদ্যশস্য এবং প্রতি মাসে নগদ ৭৫০০ টাকা পৌঁছানোর বন্দোবস্ত করতে হবে। একইসাথে এমএনরেগা প্রকল্পের পরিসরকে যতদূর সম্ভব বাড়াতে হবে। অতিদ্রুত শহরাঞ্চলে জনসাধারনের জন্য নিশ্চিত রোজগার সংক্রান্ত কর্মসূচী গ্রহন করতে হবে
ভারতে জাতিভেদ প্রথা কিভাবে কার্যকর তা সঠিকভাবে উপলব্ধি করতে যথাযথ তাত্বিক বোঝাপড়া গড়ে উঠবে যদি আমরা তাদের রোজকার জীবন সংগ্রামের সাথে যুক্ত হতে পারি। সেই বৃহত্তর ঐক্যের জন্য বিভিন্ন গনসংগঠনের মাধ্যমে তফসিলি এবং দলিত সম্প্রদায়ের সাথে যথোপযুক্ত যোগাযোগ বজায় রেখে সঠিক রাজনৈতিক ইস্যুকে সামনে এনে আন্দোলন গড়ে তুলতে পারি। সেই লক্ষ্যে এগোতে নতুন পরিপ্রেক্ষিত তৈরি হয়েছে। সেই সুযোগকে কার্যকরী করে তোলার দায়িত্ব আমাদের। এই প্রবন্ধে উল্লিখিত তিনটি লড়াইয়ের প্রসঙ্গ এবং সামাজিক বঞ্চনার বিরুদ্ধে অন্যান্য সমস্ত ন্যায্য দাবীর ভিত্তিতে এক বিপ্লবী সামাজিক এবং অর্থনৈতিক অ্যাজেন্ডাকে সামনে রেখে আমাদের এগোতে হবে।