আমাদের দেশের কৃষকরা পথ দেখিয়েছেন কিভাবে দাবি আদায় করে নিতে হয়। একটার পর একটা ঘটনায় সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছেন, আসছেন। সেই সংগ্রামের পথেই আমরা, প্রকল্প কর্মীরাও আছি।

আমাদের দেশের কৃষকরা পথ দেখিয়েছেন কিভাবে দাবি আদায় করে নিতে হয়। একটার পর একটা ঘটনায় সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছেন, আসছেন। সেই সংগ্রামের পথেই আমরা, প্রকল্প কর্মীরাও আছি।
২৭ মার্চ ২০২২ (রবিবার) ২৮-২৯ মার্চ দেশব্যাপী ধর্মঘট। বর্তমান দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এই ধর্মঘটের গুরুত্ব অপরিসীম। একদিকে নয়া উদার আর্থিক
২৭ মার্চ ২০২২ (রবিবার) এই দুনিয়ার চালিকাশক্তি যে শ্রমজীবীরা, যারা তাদের শ্রমের বিনিময়ে আমাদের সকলের খাদ্যের যোগান দিয়ে থাকে তাদের
২৪ মার্চ ২০২২, বৃহস্পতিবার সুনয়না ঘুম থেকে উঠে খবরের কাগজটা হাতে নিয়েছিল, হঠাৎ মনে পড়ে গেল আজ অফিস তাড়াতাড়ি পৌঁছাতে
২৪ মার্চ ২০২২, বৃহস্পতিবার আগামী ২৮ – ২৯ মার্চ দেশব্যাপী সাধারণ ধর্মঘটের আহ্বান জানিয়েছেন সারা দেশের ট্রেড ইউনিয়নগুলি, সংযুক্ত কিষান
দেশটা আমাদের ,একে রক্ষা করতে হবে আমাদেরই। দেশরক্ষার কাজে সামিল করতে হবে দেশের ব্যপকতম যুবসমাজকে। বিপথগামিতার পথ থেকে ফিরিয়ে আনতে হবে ভুল পথে চলা যুবদের। আমরা তা পারব।
দ্য আনঅর্গানাইজড ওয়ার্কার্স সোশ্যাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট ২০০৮ ধারা 2(L) অনুযায়ী ‘অসংগঠিত ক্ষেত্র’ বলতে বোঝাবে একটি সংস্থা যা কোন ব্যক্তি/ব্যক্তিবর্গ বা স্বনিযুক্ত শ্রমিক/শ্রমিকরা তার মালিক এবং এই সংস্থাটির কোন দ্রব্য উৎপাদন বা কোন সামগ্রী বিক্রি বা যেকোনো ধরনের পরিষেবা প্রদান করে এবং এই কাজের জন্য শ্রমিক নিয়োগ করে কিন্তু তার সংখ্যা ১০ জনের কম।
নিজামের সামন্তবাদী শোষণের বিরুদ্ধে আন্দোলনে কম বয়সেই যুক্ত হয়েছিলেন মাল্লু স্বরাজ্যম। ১৯৪৬ থেকে ১৯৫১ সাল অবধি তেলেঙ্গানায় সশস্ত্র সংগ্রামে সক্রিয় ছিলেন। অস্ত্র চালনায় দক্ষতা অর্জন করে অন্য মহিলাদেরও সংগ্রামে অংশগ্রহন করতে অনুপ্রাণিত করেছিলেন।
আগামী ২৮-২৯ মার্চ ২০২২ এর এই সাধারণ ধর্মঘটকে গুণগতভাবে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে হবে এই স্বৈরাচারী ও ধ্বংসাত্মক সরকার কে চ্যালেঞ্জ জানানোর জন্য, দৃঢ়তার সাথে এগিয়ে যেতে হবে আরো উন্নত চেতনার দিকে যার মাধ্যমে এই নয়া উদারবাদের রাজনীতিকেই সাফল্যের সাথে মোকাবিলা করে পরাজিত করা সম্ভব হয় দেশ এবং দেশের মানুষকে বাঁচানোর স্বার্থে।
এই সাধারণ ধর্মঘট ১৯৯১ সালে নয়া উদারনীতি পর্বের আরম্ভের পরে একবিংশতিতম ধর্মঘট হতে চলেছে। এই তিন দশকের লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে, প্রতিটি সাধারণ ধর্মঘটের মধ্য দিয়ে এবং তার মধ্যে শিল্প ও পরিষেবা ক্ষেত্রে সংগঠিত ও অসংগঠিত অংশ মিলিয়ে অসংখ্য নির্দিষ্ট দাবি আদায়ের লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে, ট্রেড ইউনিয়ন সমূহের সংযুক্ত মঞ্চ গড়ে উঠেছে, সম্প্রসারিত হয়েছে, এবং শেষ পর্যন্ত ২০০৯ সালে সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়নগুলিকে এক ছাতার নীচে আনতে সক্ষম হয়েছে।