ইতিহাসের সামনে মাথা নত ক’রে দাঁড়িয়ে রয়েছি। ভারি হয়ে উঠছে স্লোগান, …“ভুলছি না, ভলবো না”! সামনে শোয়ানো ৯২ বছর বয়সে

ইতিহাসের সামনে মাথা নত ক’রে দাঁড়িয়ে রয়েছি। ভারি হয়ে উঠছে স্লোগান, …“ভুলছি না, ভলবো না”! সামনে শোয়ানো ৯২ বছর বয়সে
৩০ ডিসেম্বর ২০২১ , বৃহস্পতিবার শ্যামলী দি, মনুদি, রেখা দি, মিনু দি, মালিনী দি, বিভা দিদের লেখা থেকেই কনকদির সন্বন্ধে
৩০ ডিসেম্বর ২০২১ , বৃহস্পতিবার একশো বছর আগে অবিভক্ত বাংলার যশোহর জেলার অখ্যাত “বেন্দা ” গ্রামে এক শিশুকন্যা জন্মেছিলেন। নাম
৩০ ডিসেম্বর ২০২১ (বৃহস্পতিবার) বিগত সত্তরের দশক থেকে এদেশের নারী আন্দোলনের কর্মীরা শুনে আসছেন যে মেয়েদের মধ্যে যে সংগঠন কাজ
১যে বছরটা ফুরিয়ে আসছে দ্রুত, সেই একুশে কলকাতার মানুষ ভোট দিলেন দু’বার। এপ্রিলে বিধানসভার, ডিসেম্বরে কর্পোরেশনে। ভবানীপুরের মানুষকে ভোটের লাইনে
Take a bow.The Nobel Peace Laureate and the champion of the anti Apartheid movement of South Africa, Bishop Desmond Tutu
হরিদ্বারে আয়োজিত তথাকথিত ধর্ম সংসদে ভারতের মুসলমানদের বিরুদ্ধে চরম বিদ্বেষপূর্ণ বক্তৃতা চলেছে। প্রকাশ্যে এমন কর্মসূচি পালনের মানে দেশের সংবিধান স্বীকৃত আইনি কাঠামোর স্পষ্ট লঙ্ঘন করা। আলোচনার মঞ্চ থেকে একের পর এক বক্তৃতায় দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং-সহ অনেকের বিরুদ্ধেই সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ডকে সমর্থন জানানো হয়। বিজেপি’র নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকার ক্ষমতাসীন রয়েছে বলেই লাগাতার তিন দিন ধরে প্রকাশ্যে বিনাবাধায় এমন কর্মসূচি চলতে পেরেছে। লজ্জাজনকভাবে এই সম্মেলন শেষ হওয়ার অনেক পরে এমন একটি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে, যাতে কারোর নাম নেই। সংবিধান অবমাননার ঘটনাতেও পুলিশ নিষ্ক্রিয়তা দেখিয়েছে। এফআইআরে প্রধান অপরাধীদের নাম না থাকলেও মঞ্চে বক্তৃতা চলাকালীন রেকর্ড করা ভিডিওগুলি থেকে দোষীদের পরিচয় স্পষ্ট হয়েছে।
Unjust J&K Delimitation of Assembly SeatsDate:Tuesday, December 21, 2021The Polit Bureau of the Communist Party of India (Marxist) has issued
২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের পরে এবং এই বছরেরই বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের পরে মিডিয়ার উল্লাসগুলো মনে পড়ছে? বামফ্রন্ট বিরোধী নানা
দেশের নির্বাচনী আইনে রদবদল যা আগামিদিনে সুদূরপ্রসারী প্রভাব বিস্তার করতে পারে এমনসব গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনগুলিকে বিলের আকারে লোকসভায় পেশ করে যেভাবে এক ঝটকায় পাস করানো হয়েছে তার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে সিপিআই(এম)-এর পলিট ব্যুরো৷ সংসদ সদস্যদের এই বিষয়ে আলোচনার জন্য সময় দেওয়া হয়নি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, সংসদ সদস্যদের কোনো সংশোধনী আনার অনুমতি অবধি দেওয়া হয়নি। এভাবে সংসদীয় আইন ও পদ্ধতির চরম লঙ্ঘিত হল। পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে বিচারের জন্য সংসদীয় সিলেক্ট কমিটির কাছে বিলটিকে পাঠানোর বিষয়ে আলোচনার সময় বরাদ্দ ছিল অধিবেশনের সকালবেলা। সেই সিদ্ধান্ত খারিজ করে, মধ্যাহ্নভোজের পরেই নতুন এজেন্ডা জারি করে সরকার দ্রুত বিলটি পাস করিয়ে নেয়।