লাল ঝাণ্ডাতেই বিকল্প দেখছেন কলকাতার মানুষ : প্রসূন ভট্টাচার্য

২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের পরে এবং এই বছরেরই বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের পরে মিডিয়ার উল্লাসগুলো মনে পড়ছে? বামফ্রন্ট বিরোধী নানা

নব্য ফ্যাসিবাদকে হারিয়ে চিলিতে জয় বামপন্থার – শান্তনু দে…

২০ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার ইতিহাসের মোড় ঘুরিয়ে চিলিতে জয়ী বামপন্থা ঘেঁষা প্রার্থী গ্যাব্রিয়েল বোরিক। ভয় আতঙ্কে হারিয়ে আশার জয়। নব্য-ফ্যাসিস্তদের

আম্বেদকার, অযোদ্ধা রায় ও ধর্মনিরপেক্ষ ভারতের ভবিষ্যৎ : সব্যসাচী চ্যাটার্জী….

৬ ডিসেম্বর ২০২১ (সোমবার) আম্বেদকার,ধর্মনিরপেক্ষতা ও বাবরি ধ্বংসের ২৯ বছর। কাকতালীয়। ৬ ই ডিসেম্বর ১৯৫৬ থেকে ৬ ই ডিসেম্বর ১৯৯২

বাবরি মসজিদ ধংসঃ এক স্বাধীনতা উত্তর লজ্জা – বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য…

৬ অগাস্ট ২০২১, সোমবার উত্তরপ্রদেশের ফৈজাবাদ জেলার অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের ভিত পূজা হল।সেখানে সশরীরে উপস্থিত ছিলেন ভারতের গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের

Honduras on the Left – Santanu De..

2 DEC 2021 বলিভিয়ার পর এবার হন্ডুরাস! হন্ডুরাস মুক্ত! ফিরলো বামপন্থায়। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ব্যাপক ভোটে জয়ী হয়েছেন বামপন্থী প্রার্থী জিয়োমারা

manik sarkar on engels

On Revolutionary Proletariate: Friedrich Engels

সমাজ বিপ্লব এবং শ্রেণীসংগ্রামের তত্ত্ব কে প্রতিষ্ঠাই নয়, সংগঠিত শ্রমিকশ্রেণীর নেতৃত্বে বিপ্লব এবং শ্রমিকশ্রেণীর একনায়কত্ব প্রতিষ্ঠার একান্ত আবশ্যকতার প্রশ্নে মার্কস, এঙ্গেলস এবং মার্কসের অবর্তমানে এঙ্গেলস কে বিরামহীন সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হয়েছিল। যারা কার্ল মার্কসের রচনা সমগ্র বা মার্কস-এঙ্গেলস-এর রচিত “কমিউনিস্ট ইশতেহারের” উল্লেখ করে শ্রমিকশ্রেণী কর্তৃক রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের পর কোথাও শ্রমিকশ্রেণীর একনায়কত্বের কথা উল্লেখ নেই বলে চিৎকার জুড়ে দিয়ে নিজেদের আসল চেহারা মুখোশের আড়ালে ঢাকা দিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াতে ব্যস্ত, তাদের দৃষ্টি বার বার প্যারি কমিউনের প্রতি আকৃষ্ট করে এঙ্গেলস দেখিয়ে দিয়েছেন শ্রমিকশ্রেণীর একনায়কত্ব বলতে প্রকৃতই মার্কসবাদীরা কি বোঝাতে চান।

Modi's Fiscal Folly

Fiscal Folly

আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বাড়ার সাথে সাথেই মোদী সরকারের রাজস্ব আদায় নীতি অভ্যন্তরীণ মুদ্রাস্ফীতির হারকে আরও বাড়িয়ে তুলবে। সরকার যদি সেই মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চায় তবে বিশ্বের দামের সাথে সামঞ্জস্য রেখে দেশীয় পেট্রোপণ্যের দাম না বাড়িয়ে তাদের উপরে চাপানো বর্ধিত কর কার্যকরীরূপে কমাতে হবে (যেমনটা তারা সম্প্রতি করেছে)। কিন্তু তারপরেও সরকারী ব্যয়বরাদ্দ কমিয়ে দিয়ে সেই ঘাটতির ভারসাম্য বজায় রাখা হবে যাতে রাজস্ব ঘাটতি সীমার মধ্যে থাকে এবং বিশ্বায়িত পুঁজির স্বার্থ অক্ষুণ্ণ থাকে। এর ফলাফল হবে অত্যন্ত হাস্যকর যখন মোদী সরকার জাতীয় অর্থনীতির মন্থর অবস্থার মধ্যেও বেকারত্বকে আরও ভয়াবহরূপে বাড়িয়ে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করবে।

Economy

Some Misconceptions About Agriculture

ন্যুনতম সহায়ক মুল্য হল সেই ব্যবস্থা যার কারনে কেন্দ্রীয় খাদ্যভান্ডারে খুব বেশি প্রভাব না ফেলেই সারা দেশজূড়ে ফসল বিক্রির ক্ষেত্রে কৃষকদের লাভজনক দাম পাওয়ার নিশ্চয়তা বজায় থাকে। ফসলে সহায়ক মূল্য বাড়ানো হলে সরকারী গুদামে চাপ বেশি না বাড়িয়েও কৃষকদের আয় বৃদ্ধি পায়। ঐ তিনটি রাজ্য (পাঞ্জাব, হরিয়ানা এবং উত্তর প্রদেশ) বাদে সারা দেশে নিজেদের গুদাম স্থাপনের কাজে এফসিআই’র অকর্মণ্যতা নিশ্চই রয়েছে। সেই কারনেই কয়েকটি রাজ্য সরকার খাদ্য মজুত করার কাজে নিজস্ব সংস্থাগুলিকে কাজে লাগাতে বাধ্য হয়েছে। যেখানেই রাজ্য সরকারের সংস্থাগুলি সেই কাজ পরিচালনা করেছে, মজুতের কাজে খুব সফল না হলেও এদের কারনেই সেই সব রাজ্যে কৃষকরা লাভজনক আয় করতে পেরেছেন। তাই উচিত হবে গুটিকয়েক রাজ্যে নিজেদের কাজে পরিধিকে সীমাবদ্ধ না রেখে সর্বভারতীয় স্তরে এফসিআইকে আরও সক্রিয় করে তোলা অর্থাৎ কেন্দ্রীয় খাদ্য মজুত প্রক্রিয়াকে আরও বিস্তৃত করা।