হেডগেওয়ার থেকে গোলওয়ালকার হয়ে তাবৎ সঙ্ঘচালকদের মতাদর্শগত শুরু ঊনবিংশ শতকের দ্বিতীয়ার্ডের জার্মান দার্শনিক ফ্রীডরিখ উইলহেল্ম নীটশে।

হেডগেওয়ার থেকে গোলওয়ালকার হয়ে তাবৎ সঙ্ঘচালকদের মতাদর্শগত শুরু ঊনবিংশ শতকের দ্বিতীয়ার্ডের জার্মান দার্শনিক ফ্রীডরিখ উইলহেল্ম নীটশে।
সাভারকারের হিন্দুত্বের এই ধারণা আজকের রাজনৈতিক সময়ে ভীষণ প্রাসঙ্গিক।
গণবন্টন ব্যবস্থাকে ক্রমাগত দুর্বল করা হচ্ছে “টার্গেটেড সাবসিডি’র নামে। অনৈতিকভাবে সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে আদানি গোষ্ঠী/ রিলায়েন্স গোষ্ঠীর ক্ষেত্রে।
অস্ত্রাগার, যেটা ওদের রয়েছে, সেই অস্ত্রাগারের অধিকাংশ অস্ত্র আমারও দরকার। এ ক্ষমতা অর্জন করতে গেলে আমাদের শিখতে হবে, খাটতে হবে।
সরকারকে তাদের ভাষায় যোগ্য জবাব দিতে চোয়াল শক্ত করেছিলেন বাংলার মানুষ। শপথে ছিলো এইবার হয় এসপার নয় ওসপার।
ইতিহাস জানে, মানুষই, একমাত্র মানুষই ইতিহাস রচনা করেন।
তদন্তের কাজ সুনিশ্চিত করতে এবং প্রকৃত সত্য আড়াল করা আটকাতে সুপ্রিম কোর্টকে হস্তক্ষেপ করতে হবে।
অন্নদাতারা ধ্বংস হলে সারা দেশে বিধ্বংস নেমে আসে – এটা স্বতঃসিদ্ধ বিষয়।
দিনের বিভিন্ন সময়ে বিদ্যুতের দাম হবে বিভিন্ন। সর্বোচ্চ চাহিদার সময় দাম বেড়ে যাবে অস্বাভাবিক হারে। ফলে গরীব মানুষ এমনকি নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষও বিদ্যুৎ ব্যবহারের অধিকার হারাবে।
খাদ্য আন্দোলন আমাদের রাজ্যে এবং দেশে মানুষের লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাসে এক অনন্য নজীর। নিজেদের অধিকারের ন্যায্য দাবীসহ শাসকের সামনাসামনি হলে খেটেখাওয়া-মেহনতি মানুষের বিরুদ্ধে শাসকের আসল চেহারাটা বেরিয়ে আসে – তখন সেই লড়াই দাবী মেটানোর স্তর অতিক্রম করে সংগ্রামী মানুষের চেতনাকে এক নতুন স্তরে পৌঁছে দেয়। ঐতিহাসিক খাদ্য আন্দোলনকে এই আলোকেই দেখতে হবে, বিচার করতে হবে।