ব্রিটিশ শাসনকালে এইসকল দুর্ভিক্ষ অন্তত ৮.৫ কোটি মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে, এটা ব্রিটিশ সরকারেরই হিসাব। তাহলে সহজেই অনুমেয় প্রকৃত সংখ্যাটা কতটা বেশি হতে পারে।

ব্রিটিশ শাসনকালে এইসকল দুর্ভিক্ষ অন্তত ৮.৫ কোটি মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে, এটা ব্রিটিশ সরকারেরই হিসাব। তাহলে সহজেই অনুমেয় প্রকৃত সংখ্যাটা কতটা বেশি হতে পারে।
“চোর ধরো, জেল ভরো।” এ বাংলা কখনও এই শ্লোগান শোনার জন্য অভ্যস্ত ছিল না! কিন্তু বাধ্য হচ্ছে মানুষ, বাধ্য হচ্ছে বামপন্থীরা এরাজ্যের রাজনীতিকে দুর্নীতিমুক্ত করতে।
গুজবের নথি থাকে না। মিথ্যার থাকে না ‘কাগজ’ কিংবা আলমারি। বামফ্রন্ট সততার সঙ্গে সরকার চালিয়েছে— প্রমাণ করেছেন মমতা ব্যানার্জিই।
ব্যাক্তিগতভাবে বামপন্থার প্রতি শ্রদ্ধাশীল এমন কারোর এই পুরস্কার গ্রহণ সম্পর্কে পার্টির কতটুকুই বা বলার থাকে? কিন্তু বামপন্থী পার্টির নেতৃস্থানীয়রা এমনসব পুরস্কারের আমন্ত্রণ অস্বীকার করবেন এমনটাই স্বাভাবিক।
শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের উপর নৃশংস পুলিশী হামলার নিন্দা করছে সিপিআই(এম)’র পলিট ব্যুরো৷
সংগ্রাম, ষড়যন্ত্র, প্রতিরোধের লড়াইয়ের হাজারো রূপকথার ঐতিহ্যকেই নিজের জীবনের সঙ্গে যাপন করে আসলে এগিয়ে চলেন ফুল্লরা মণ্ডলরা। অনায়াসে, নির্বিকারে সার, বীজ, জলের যোগান দিয়ে চলেন দিনবদলের স্বপ্ন দেখা লক্ষ, অযুত চেতনাকে।
পশ্চিমবাংলার স্বঘোষিত দিদি ও তাঁর দলের বিরুদ্ধে অভিযোগের তালিকা এত দীর্ঘ, সে কারনে সবটা স্মরনে নাও থাকতে পারে। কিন্তু মানুষ ভুলে যাননি।
গুজরাট সরকারের এই সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা করছে বামফ্রন্ট এবং অবিলম্বে আসামিদের মুক্তি বাতিল করে কারাদণ্ড বহাল রাখার দাবী জানাচ্ছে।
যদি ভ্রান্তিবশে ভাবি, যা দিনকাল পড়েছে তাতে আগ বাড়িয়ে ফ্যাসাদ না বাড়ানোই ভালো, গয়ংগচ্ছ ভাবে চলাটাকেই যদি এখনও চলা বলে মনে করি, আলস্য আর আত্মাভিমানে যদি বাস্তবের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে থাকি, তাহলে বৃথাই হবে ফুল্লরার বার্তা। তার সঙ্গে এই বিশ্বাসঘাতকতা আমরা যেন না করি।
নয়া-ফ্যাসিবাদকে ক্ষমতা থেকে সরাতে হলে তার পিছনের কারণটিকেও নির্মূল করে দিতে হয়। নয়া-ফ্যাসিবাদের ভিত হল নয়া-উদারবাদ জনিত সংকটের পরিস্থিতি। এই কাজ সহজ নয়, নয়া-ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করার লক্ষ্যে সফল হতে দেশের শ্রমজীবী জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপকতম ঐক্য নির্মাণ করতে হবে।