রেড রোডে প্রতীকী প্রতিবাদে বামফ্রন্ট নেতৃত্ব – ১৮/০৪/২০২০

Filter by:
  RESET

Draupadi is deprived by Manuvadis

দেশের সংবিধানের ৭৯নং অনুচ্ছেদে স্পষ্ট উল্লেখ করা আছে “সংসদ রাষ্ট্রপতি এবং দুটি কক্ষ নিয়ে গঠিত”। প্রধানমন্ত্রী সংসদের নিম্নকক্ষ বা লোকসভার সদস্য হলে তার নেতা হন, আর উচ্চকক্ষ বা রাজ্যসভার সদস্য হলে তার নেতা হন। তিনি কোনোভাবেই সমগ্র সংসদের নেতা নন। সংসদ ভবনে লোকসভা এবং রাজ্যসভা দুই কক্ষেরই অধিবেশন হয় এবং দুই কক্ষের যৌথ অধিবেশনও প্রয়োজন অনুযায়ী হয়। এটি কোনও একটি কক্ষের নেতার অধীন নয়। সংবিধানে একমাত্র রাষ্ট্রপতিকেই অধিকার দেওয়া আছে, সংসদের অধিবেশন আহ্বান বা Summon করার এবং অধিবেশন স্থগিত করা Prorogue করার।

Read More

Wonder Lamp : Minati Ghosh

এদিকে আবেগপ্রবণ মার্কস কঠোর বিজ্ঞানসাধনার সাথে সাথে সাহিত্য সাধনায় প্রচুর সময় ব্যয় করেন। তাঁকে উদ্বুদ্ধ করে প্রিয়তমার প্রতি আকুল প্রেম, তাঁর জন্য তীব্র মনোবেদনা, আকুতি। তিনটি কাব্যগ্রন্থে যা উজাড় করে দিয়েছেন। ১ এবং ২ নামে প্রেমগ্রন্থ এবং ৩ নম্বরটি গীতিমালা। কাব্যগ্রন্থ দুটি প্রিয়তমা জেনি এবং 'গীতিমাল্য' উৎসর্গ করেছিলেন পিতাকে। ১৮৪৩ সালের ১৯শে জুন তাঁরা পরিনয়সূত্রে আবদ্ধ হন।

Read More

দু’শতক বাদেও বিকল্প কোথায়? : শমীক লাহিড়ী

২৩পাতার এই ঘোষণাপত্র পৃথিবীর ভবিষ্যৎ পাল্টে দেবার ঠিকানা হবে, এটা সেদিন কেউই বোঝেননি। এই ঘোষণাপত্রে প্রথম শোষণহীন পৃথিবীর ঘোষণা করেছিলেন মার্কস এবং এঙ্গেলস। এই ইস্তেহারে তাঁরা বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে শ্রমিক শ্রেণীকে দেখালেন - পুঁজিবাদের পরাজয় অবশ্যম্ভাবি। এই পরাজয়কে তরান্বিত করার জন্য শ্রমিক শ্রেণীর কর্তব্য পুঁজির বিরোধীতা করা ও বুর্জোয়াদের উচ্ছেদের জন্য বৈপ্লবিক সংগ্রামের প্রস্তুতি নেওয়া। এইখানেই তাঁদের ঐতিহাসিক ঘোষণা - সমগ্র ইউরোপ পুঁজিবাদের ভুত দেখছে।

Read More

Marx, Lenin, and Beyond: the unfolding dynamics of Capital

সাম্রাজ্যবাদের যুগে লগ্নী পুঁজিই হয়ে উঠবে প্রধান প্রবণতা- শুধু তাই নয়, আরও আরও মুনাফা লুট করতে গিয়ে অন্যান্য সমস্ত পুঁজিবাদী কাঠামোকেই ক্রমশ গিলে খাবে এই সত্য লেনিনের বোঝাপড়ায় স্পষ্টই ছিল।

Read More

বঙ্কিমচন্দ্রের ‘কম্যুনিস্ট’ প্রসঙ্গ, রবীন্দ্রনাথের উত্তর, ‘সনাতন’-র বিদায় বিপ্লবে

রাশিয়ার এই গুণগত পরিবর্তনের অনুঘটক ছিল নভেম্বর বিপ্লব। পৃথিবী জানে। ‘কয়েক বৎসর পূর্বে ভারতবর্ষের’ মত রাশিয়াকে বলা হত ‘ইউরোপের পিছনের উঠোন।’ বিপ্লব পরবর্তী রাশিয়া সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের উপলব্ধি কী ছিল? তাঁর দেখা রাশিয়াকে তিনি অভিহিত করলেন,‘পাশ্চাত্য সভ্যতার প্রাঙ্গন দ্বার।’ ঠিক কী লিখলেন ২৫শে সেপ্টেম্বর, ১৯৩০-র চিঠিতে? কবি লিখলেন,‘‘মনে মনে ভাবছিলুম, ধনশক্তিতে দুর্জয় পাশ্চাত্য সভ্যতার প্রাঙ্গনদ্বারে ঐ রাশিয়া আজ নির্ধনের শক্তিসাধনার আসন পেতেছে সমস্ত পশ্চিম-মহাদেশের ভ্রূকুটিকুটিল কটাক্ষকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে, এটা দেখবার জন্যে আমি যাবো না তো কে যাবে?’’

Read More

Spread the word