There is no stopping anywhere :Samprikta Bose

৫ জুলাই, ২০২৩ সোমবার প্রথম পর্ব ব্যস্ত শহর, ত্রস্ত পা, ক্লান্ত মানুষজন! ঘামে ভেজা শরীর আরো আরো বেশী ক্লান্ত এই

The last virtue of civilization – Samik Lahiri.

২৫ শে বৈশাখ ১৪১৯, (মঙ্গলবার) “যুদ্ধের দামামা উঠল বেজে,ওদের ঘাড় হল বাঁকা, চোখ হল রাঙা,কিড়মিড় করতে লাগল দাঁত।মানুষের কাঁচা মাংসে

Wonder Lamp : Minati Ghosh

এদিকে আবেগপ্রবণ মার্কস কঠোর বিজ্ঞানসাধনার সাথে সাথে সাহিত্য সাধনায় প্রচুর সময় ব্যয় করেন। তাঁকে উদ্বুদ্ধ করে প্রিয়তমার প্রতি আকুল প্রেম, তাঁর জন্য তীব্র মনোবেদনা, আকুতি। তিনটি কাব্যগ্রন্থে যা উজাড় করে দিয়েছেন। ১ এবং ২ নামে প্রেমগ্রন্থ এবং ৩ নম্বরটি গীতিমালা। কাব্যগ্রন্থ দুটি প্রিয়তমা জেনি এবং ‘গীতিমাল্য’ উৎসর্গ করেছিলেন পিতাকে। ১৮৪৩ সালের ১৯শে জুন তাঁরা পরিনয়সূত্রে আবদ্ধ হন।

দু’শতক বাদেও বিকল্প কোথায়? : শমীক লাহিড়ী

২৩পাতার এই ঘোষণাপত্র পৃথিবীর ভবিষ্যৎ পাল্টে দেবার ঠিকানা হবে, এটা সেদিন কেউই বোঝেননি। এই ঘোষণাপত্রে প্রথম শোষণহীন পৃথিবীর ঘোষণা করেছিলেন মার্কস এবং এঙ্গেলস। এই ইস্তেহারে তাঁরা বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে শ্রমিক শ্রেণীকে দেখালেন – পুঁজিবাদের পরাজয় অবশ্যম্ভাবি। এই পরাজয়কে তরান্বিত করার জন্য শ্রমিক শ্রেণীর কর্তব্য পুঁজির বিরোধীতা করা ও বুর্জোয়াদের উচ্ছেদের জন্য বৈপ্লবিক সংগ্রামের প্রস্তুতি নেওয়া। এইখানেই তাঁদের ঐতিহাসিক ঘোষণা – সমগ্র ইউরোপ পুঁজিবাদের ভুত দেখছে।

মুঘল সাম্রাজ্য – ভারতের ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ- শুভ বসু

১১ এপ্রিল ২০২৩ (মঙ্গলবার) মুঘল যুগের গুরুত্ব কোথায় ভারতের ইতিহাসে ? প্রকৃত পক্ষে মুঘল যুগের সূচনা ১৫২৬ খ্রিস্টাব্দে । মুঘল