১৯ জানুয়ারী ,২০২২ বুধবার ১৯৮২ সালের ভারত, ইন্দিরা গান্ধী দেশের প্রধানমন্ত্রী। সারা দেশে নতুন চেহারায় শ্রমিক শ্রেণীর উপরে আক্রমন শুরু
Category: Home Banner
যে উত্তরাধিকার আজও অনুসরণযোগ্য
কলকাতা শহরের দক্ষিনপ্রান্তের একটি বাড়ি ভাড়া করে কিছু মানুষ বাস করতে শুরু করেছেন, বাড়ির মালিক শুনেছেন এনারা পূর্ববাংলা থেকে আগত একটি সম্ভ্রান্ত বাঙালী পরিবার। সেই পরিবারের কর্তা স্বভাবগম্ভীর স্থিতধী মানুষ, কথাবার্তা কম বলেন। বাড়ির মালিকের কৌতূহল নিবৃত্তি করতে পরিবারের জন্য ভাড়ার বন্দোবস্ত করতে আসা যুবকটি জানালো বয়স্ক কর্তাটি আসলে পরিবারের খুড়োমশায়, সংক্ষেপে কাকাবাবু। সবাই তাকে কাকাবাবু বলেই চিনলেন।
রাজদেও গোয়ালাঃ ইতিহাস প্রতিফলিত যে জীবনে - সৌম্যজিৎ রজক
ইতিহাসের সামনে মাথা নত ক’রে দাঁড়িয়ে রয়েছি। ভারি হয়ে উঠছে স্লোগান, …“ভুলছি না, ভলবো না”! সামনে শোয়ানো ৯২ বছর বয়সে
কনক মুখার্জী - চেতনায় আজও ভাস্বর - কনীনিকা ঘোষ....
৩০ ডিসেম্বর ২০২১ , বৃহস্পতিবার শ্যামলী দি, মনুদি, রেখা দি, মিনু দি, মালিনী দি, বিভা দিদের লেখা থেকেই কনকদির সন্বন্ধে
স্মৃতিতে উজ্জ্বল - চির অম্লান - কনক মুখার্জী : মিনতি ঘোষ....
৩০ ডিসেম্বর ২০২১ , বৃহস্পতিবার একশো বছর আগে অবিভক্ত বাংলার যশোহর জেলার অখ্যাত “বেন্দা ” গ্রামে এক শিশুকন্যা জন্মেছিলেন। নাম
কনক মুখোপাধ্যায় ও তাঁর রাজনীতি : মালিনী ভট্টাচার্য....
৩০ ডিসেম্বর ২০২১ (বৃহস্পতিবার) বিগত সত্তরের দশক থেকে এদেশের নারী আন্দোলনের কর্মীরা শুনে আসছেন যে মেয়েদের মধ্যে যে সংগঠন কাজ
কলকাতার ফলাফলঃ তৃণমূল-বিজেপি বায়নারি এবং বামেরা - সৌম্যজিৎ রজক
১যে বছরটা ফুরিয়ে আসছে দ্রুত, সেই একুশে কলকাতার মানুষ ভোট দিলেন দু’বার। এপ্রিলে বিধানসভার, ডিসেম্বরে কর্পোরেশনে। ভবানীপুরের মানুষকে ভোটের লাইনে
দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবিদ্বেষের বিরুদ্ধে আপোষহীন সংগ্রামের নায়ক ডেসমন্ড টুটু মারা গেলেন আজ..
Take a bow.The Nobel Peace Laureate and the champion of the anti Apartheid movement of South Africa, Bishop Desmond Tutu
হরিদ্বারে ধর্মসম্মেলনের মঞ্চে সংবিধান অবমাননার ঘটনায় কড়া পদক্ষেপের দাবী জানালো পলিট ব্যুরো
হরিদ্বারে আয়োজিত তথাকথিত ধর্ম সংসদে ভারতের মুসলমানদের বিরুদ্ধে চরম বিদ্বেষপূর্ণ বক্তৃতা চলেছে। প্রকাশ্যে এমন কর্মসূচি পালনের মানে দেশের সংবিধান স্বীকৃত আইনি কাঠামোর স্পষ্ট লঙ্ঘন করা। আলোচনার মঞ্চ থেকে একের পর এক বক্তৃতায় দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং-সহ অনেকের বিরুদ্ধেই সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ডকে সমর্থন জানানো হয়। বিজেপি’র নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকার ক্ষমতাসীন রয়েছে বলেই লাগাতার তিন দিন ধরে প্রকাশ্যে বিনাবাধায় এমন কর্মসূচি চলতে পেরেছে। লজ্জাজনকভাবে এই সম্মেলন শেষ হওয়ার অনেক পরে এমন একটি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে, যাতে কারোর নাম নেই। সংবিধান অবমাননার ঘটনাতেও পুলিশ নিষ্ক্রিয়তা দেখিয়েছে। এফআইআরে প্রধান অপরাধীদের নাম না থাকলেও মঞ্চে বক্তৃতা চলাকালীন রেকর্ড করা ভিডিওগুলি থেকে দোষীদের পরিচয় স্পষ্ট হয়েছে।