৩০ জুলাই ২০২৩ (রবিবার) ২০২৩ এর ২৬-এ জুলাই ভারতের অরণ্য সংরক্ষণের ইতিহাসে এক কালো দিন হয়ে চিহ্নিত থাকবে। স্বাধীনতার পরথেকে

৩০ জুলাই ২০২৩ (রবিবার) ২০২৩ এর ২৬-এ জুলাই ভারতের অরণ্য সংরক্ষণের ইতিহাসে এক কালো দিন হয়ে চিহ্নিত থাকবে। স্বাধীনতার পরথেকে
৩০ জুলাই ২০২৩ (রবিবার) গত কয়েক দশকে নগরায়নের যে গতি পৃথিবীর পাশাপাশি দেশের মানুষ দেখছে তাতে জলবায়ু পরিবর্তনের বিষম ধাক্কায়
শ্রেণিবিভক্ত সমাজে যতদিন শোষক – শোষিত থাকবে ততদিনই ওরা-আমরাও থাকবে।
এই হত্যাকাণ্ডের তদন্তের জন্য সিট গঠন করে খুনিদের চিহ্নিত করা হোক।
তিনি ‘দেশাচারের দাস’ নন। শাস্ত্র বিষয়ে তাঁর আলাদা করে কোনও মোহ নেই। কিন্তু তিনি জানতেন, সাধারণ মানুষের আছে।
আমরা, ভারতের ২৬টি প্রগতিশীল দলের নিম্নস্বাক্ষরকারী নেতৃত্ব, সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত ভারতের ধারণাকে রক্ষা করার জন্য আমাদের দৃঢ় সংকল্প ব্যক্ত করছি। বিজেপি পরিকল্পিতভাবে আমাদের প্রজাতন্ত্রের নিজস্ব চরিত্রকে ভয়াবহ ভাবে আঘাত করছে।আমরা আমাদের দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে।ভারতীয় সংবিধানের মূল স্তম্ভগুলি – ধর্মনিরপেক্ষ গণতন্ত্র, অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্ব, সামাজিক ন্যায়বিচার এবং যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো – পদ্ধতিগতভাবে এবং ভয়ঙ্করভাবে ধ্বংস করা হচ্ছে।
আমাদের ভরসা মানুষ। আজ গর্জে উঠেছে দিল্লি, কলকাতা, আগরতলা থেকে শুরু করে দেশের নানা প্রান্ত।
চন্দ্র শেখর আজাদ তার কাজ ও মৃত্যুর মধ্য দিয়ে বীরত্বের এক নতুন পরিভাষা লিখেছিলেন। ওনার মৃত্যুর পর ওনার দ্বারা শুরু হওয়া আন্দোলন আরও গতি পেয়েছিল। চন্দ্র শেখর আজাদের থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে হাজার হাজার যুব স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে।
মণিপুরের বিজেপি সরকার এই নৃশংসতায় যুক্ত অপরাধীদের আড়াল করতে সরাসরি জড়িত।
১৯ জুলাই ২০২৩ (বুধবার) এই লড়াই ছিল জানকবুল লড়াই, রাষ্ট্র শক্তির বিরুদ্ধে শুধু বামপন্থী, কংগ্রেস, আই.এস.এফ বা অন্যান্য তৃণমূল-বিজেপি বিরোধী