তাঁকে আপনি যাই ভাবুন, মার্কস এখনও একটা ব্যাপার, মার্কসকে বাদ দিয়ে ভাবতে পারবেন না।
Category: Home Banner
মণিপুরে পুনরায় শান্তি ফেরাতে হবে
Date: Saturday, May 6, 2023 The Polit Bureau of the Communist Party of India (Marxist) has issued the following statement: The
দঙ্গল দুর্দশার পাশে দেশ
মুখ বুজে এখনো তথাকথিত সেলিব্রিটিরা। স্পোর্টস স্টাররা। দেশের অলিম্পিকস কমিটির প্রধান তথা সদ্য বিজেপির সাথে দহরমমহরম করা পি.টি. ঊষাও বিজেপি নেতাদের সুরে সুর মিলিয়ে বললেন,’দেশের মুখ কালো করছে এই কুস্তিগির দের প্রতিবাদ।’ প্রতিবাদে গর্জে ওঠে কুস্তি সমাজ। পরে প্রতিবাদ স্থলে আসতে বাধ্য হয় পি.টি. ঊষা।
আশ্চর্য প্রদীপ - মিনতি ঘোষ
এদিকে আবেগপ্রবণ মার্কস কঠোর বিজ্ঞানসাধনার সাথে সাথে সাহিত্য সাধনায় প্রচুর সময় ব্যয় করেন। তাঁকে উদ্বুদ্ধ করে প্রিয়তমার প্রতি আকুল প্রেম, তাঁর জন্য তীব্র মনোবেদনা, আকুতি। তিনটি কাব্যগ্রন্থে যা উজাড় করে দিয়েছেন। ১ এবং ২ নামে প্রেমগ্রন্থ এবং ৩ নম্বরটি গীতিমালা। কাব্যগ্রন্থ দুটি প্রিয়তমা জেনি এবং ‘গীতিমাল্য’ উৎসর্গ করেছিলেন পিতাকে। ১৮৪৩ সালের ১৯শে জুন তাঁরা পরিনয়সূত্রে আবদ্ধ হন।
দু’শতক বাদেও বিকল্প কোথায়? : শমীক লাহিড়ী
২৩পাতার এই ঘোষণাপত্র পৃথিবীর ভবিষ্যৎ পাল্টে দেবার ঠিকানা হবে, এটা সেদিন কেউই বোঝেননি। এই ঘোষণাপত্রে প্রথম শোষণহীন পৃথিবীর ঘোষণা করেছিলেন মার্কস এবং এঙ্গেলস। এই ইস্তেহারে তাঁরা বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে শ্রমিক শ্রেণীকে দেখালেন – পুঁজিবাদের পরাজয় অবশ্যম্ভাবি। এই পরাজয়কে তরান্বিত করার জন্য শ্রমিক শ্রেণীর কর্তব্য পুঁজির বিরোধীতা করা ও বুর্জোয়াদের উচ্ছেদের জন্য বৈপ্লবিক সংগ্রামের প্রস্তুতি নেওয়া। এইখানেই তাঁদের ঐতিহাসিক ঘোষণা – সমগ্র ইউরোপ পুঁজিবাদের ভুত দেখছে।
পুঁজির সঞ্চারপথ চিহ্নিতকরণে মার্কস, লেনিন ও আজকের সময়
সাম্রাজ্যবাদের যুগে লগ্নী পুঁজিই হয়ে উঠবে প্রধান প্রবণতা- শুধু তাই নয়, আরও আরও মুনাফা লুট করতে গিয়ে অন্যান্য সমস্ত পুঁজিবাদী কাঠামোকেই ক্রমশ গিলে খাবে এই সত্য লেনিনের বোঝাপড়ায় স্পষ্টই ছিল।
লগ্নি পুঁজির প্রকৃতি ও কর্পোরেট উৎপাদন সংগঠন বদলাচ্ছে
আগামী ভবিষ্যতে মানব সভ্যতার সবরকম পছন্দকে নিয়ন্ত্রণ করতে উদ্যত বহুজাতিক পুঁজির এই অমানবিক সর্বব্যাপক আধিপত্যের বিরুদ্ধে বৃহত্তর সংগ্রামের বাস্তব ভিত্তিও একই সাথে তৈরি হয়ে চলেছে।
বঙ্কিমচন্দ্রের ‘কম্যুনিস্ট’ প্রসঙ্গ, রবীন্দ্রনাথের উত্তর, ‘সনাতন’-র বিদায় বিপ্লবে
রাশিয়ার এই গুণগত পরিবর্তনের অনুঘটক ছিল নভেম্বর বিপ্লব। পৃথিবী জানে। ‘কয়েক বৎসর পূর্বে ভারতবর্ষের’ মত রাশিয়াকে বলা হত ‘ইউরোপের পিছনের উঠোন।’ বিপ্লব পরবর্তী রাশিয়া সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের উপলব্ধি কী ছিল? তাঁর দেখা রাশিয়াকে তিনি অভিহিত করলেন,‘পাশ্চাত্য সভ্যতার প্রাঙ্গন দ্বার।’ ঠিক কী লিখলেন ২৫শে সেপ্টেম্বর, ১৯৩০-র চিঠিতে? কবি লিখলেন,‘‘মনে মনে ভাবছিলুম, ধনশক্তিতে দুর্জয় পাশ্চাত্য সভ্যতার প্রাঙ্গনদ্বারে ঐ রাশিয়া আজ নির্ধনের শক্তিসাধনার আসন পেতেছে সমস্ত পশ্চিম-মহাদেশের ভ্রূকুটিকুটিল কটাক্ষকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে, এটা দেখবার জন্যে আমি যাবো না তো কে যাবে?’’
ওরা কাজ করে, দেশে দেশান্তরে (পর্ব-২)-শমীক লাহিড়ী
পর্ব -২ ১৩১ বছর বাদে ২০১৭ সাল। ১১ই আগষ্ট। হরিয়ানার এক আদালত মারুতি-সুজুকি কারখানার ১৩ জন ইউনিয়ন নেতাকে সেখানকার ম্যানেজারকে
ওরা কাজ করে, দেশে দেশান্তরে (পর্ব - ১) - শমীক লাহিড়ী
৩০ এপ্রিল ২০২৩ (রবিবার) পর্ব – ১ তখন সন্ধ্যা ৮টা বেজে গেছে। সূর্য্য ডুবেছে, কিন্তু শেষ আলোর ছটায় তখন শিকাগো