২০ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার ইতিহাসের মোড় ঘুরিয়ে চিলিতে জয়ী বামপন্থা ঘেঁষা প্রার্থী গ্যাব্রিয়েল বোরিক। ভয় আতঙ্কে হারিয়ে আশার জয়। নব্য-ফ্যাসিস্তদের

২০ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার ইতিহাসের মোড় ঘুরিয়ে চিলিতে জয়ী বামপন্থা ঘেঁষা প্রার্থী গ্যাব্রিয়েল বোরিক। ভয় আতঙ্কে হারিয়ে আশার জয়। নব্য-ফ্যাসিস্তদের
২০২১ সালের শুধু নভেম্বর মাসেই, ৬৮ লক্ষ বেতনপ্রাপ্ত শ্রমিক নিজেদের কাজ হারিয়েছেন। বিগত ১৭-সপ্তাহে শহরাঞ্চলে বেকারত্বের সূচক সর্বোচ্চ হয়েছে এবং সামগ্রিক বেকারত্ব শেষ ৯-সপ্তাহে সর্বোচ্চ অবস্থায় পোঁছে গেছে।
দাবিব্যাঙ্কিং আইন সংশোধনী বিল ২০২১ বাতিল করোব্যাঙ্ক বিক্রি চলবে না আবার দেশব্যাপী দুদিন ব্যাঙ্ক ধর্মঘট পালিত হবে আগামী ১৬-১৭ ডিসেম্বর
বর্তমান সরকারের আমলে জনগনের জীবন-জীবিকার উপরে নেমে আসা আক্রমনের প্রতিরোধে সংগ্রামী ঐক্য এবং উপযুক্ত নমনীয়তা কতটা কার্যকর হতে পারে তার উজ্জ্বল উদাহরণ হল কৃষকদের আন্দোলন। জাতি এবং বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যেকার ব্যাবধান পিছনে ফেলে রেখে গণতান্ত্রিক অধিকার সমুহের উপরে আক্রমনের প্রতিরোধে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে যেকোনো বাধা পেরিয়ে যাওয়া যায় এই আন্দোলনের জয় সেকথাই উর্ধে তুলে ধরছে।
গত কয়েক মাসে, প্রতি শুক্রবার, বজরং দল এবং ঐ ধরনের সংগঠনের লোকজন ঐসব এলাকায় মুসলমানদের নমাজ পড়তে বিরক্ত করেছে, কোথাও বাধা দিয়েছে। পুলিশ কিংকর্তব্যবিমুঢ়ভাবে দাঁড়িয়ে থেকে এহেন অন্যায় কর্মকাণ্ড চলতে দিয়েছে। দুর্বৃত্তদের শাস্তি দেওয়া এবং শান্তিপূর্ণভাবে প্রার্থনার কাজ নিশ্চিত করার পরিবর্তে, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ভারতীয় নাগরিকদের একটি অংশের মৌলিক সাংবিধানিক অধিকারকে অস্বীকার করছেন।
সেনাবাহিনী ব্যাখ্যা দিয়েছে যে এই নৃশংস হত্যাকাণ্ড একটি “গোয়েন্দার কাজে ব্যর্থতার” কারণে ঘটেছে তাতে স্পস্ট হয়েছে যে এই ধরনের একটি অতর্কিত ভুল কীভাবে ঘটেছে। দ্রুত তদন্ত করে দোষীদের শাস্তি দিতে হবে।এই ঘটনায় আবারও আইনি বিধানে সশস্ত্র বাহিনীর জন্য বিশেষ ক্ষমতা আইন (আফস্পা) প্রত্যাহারের প্রয়োজনীয়তাকেই তুলে ধরছে।
৬ ডিসেম্বর ২০২১ (সোমবার) আম্বেদকার,ধর্মনিরপেক্ষতা ও বাবরি ধ্বংসের ২৯ বছর। কাকতালীয়। ৬ ই ডিসেম্বর ১৯৫৬ থেকে ৬ ই ডিসেম্বর ১৯৯২
৬ অগাস্ট ২০২১, সোমবার উত্তরপ্রদেশের ফৈজাবাদ জেলার অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের ভিত পূজা হল।সেখানে সশরীরে উপস্থিত ছিলেন ভারতের গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের
। সরকারের তরফে জানানো মৌখিক আশ্বাসের ক্ষেত্রে এবং সেই আশ্বাসের ভরসায় নিজেদের আন্দোলন থেকে পেছিয়ে আসার ক্ষেত্রে দেশের কৃষক ইউনিয়নগুলির পূর্ব অভিজ্ঞতা খুবই তিক্ত, এর আগে এধরণের মৌখিক আশ্বাসের ন্যুনতম মর্যাদাও রক্ষিত হয় নি। তাই যথাযথ প্রত্যুত্তর না মেলা অবধি আমরা নিজেদের অবস্থান বদলাচ্ছি না – আজকের সভায় কৃষকরা এই কথাই জানিয়েছেন।
আরএসএস-বিজেপি-র লক্ষ্য হল কেরালায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশকে ব্যাহত করে হিংসাশ্রয়ী আক্রমনে সিপিআই(এম)-এর বৃদ্ধি ঠেকানোর চেষ্টা করে যাওয়া। এই ষড়যন্ত্র রুখতেই হবে।