বিকল্প ও উন্নততর ভাবনা (পর্ব - ৫ ) শুদ্ধস্বত্ব গুপ্ত

পশ্চিমবঙ্গে অর্থনীতির ভিত্তি ছিল কৃষি এবং ক্ষুদ্রশিল্প। এই দু’টি ক্ষেত্রে শ্রমজীবীর গুরুত্বপূর্ণ অংশ নিযুক্ত ছিলেন। নয়া উদারবাদের আক্রমণ সবচেয়ে বেশি

।ফ্যাক্টরি ওহি বানায়েঙ্গে - ময়ূখ বিশ্বাস

দিনকয়েক আগেও অরুণাভ ব্যাঙ্গালুরুর এক বেসরকারি তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থায় কাজ করত।বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পড়তে গিয়ে ওর মধ্যবিত্ত বাবা মা যে মোটা

মুখ্যমন্ত্রী কে লাল কার্ড দেখানোর নবান্ন অভিযান - কলতান দাশগুপ্ত

টাইম ট্রাভেল করে যদি পিছিয়ে যাওয়া যেত কয়েক বছর! জাতীয় সড়কের পাশে আদিগন্তবিস্তৃত ফাঁকা জমি। যেখানে আর কয়েকদিন পর কারখানার

সাফল্য শস্য উৎপাদনে- শুদ্ধস্বত্ব গুপ্ত পর্ব-৪

সাফল্য শস্য উৎপাদনে- শুদ্ধস্বত্ব গুপ্তপর্ব-৪ ধান উৎপাদনে ঘাটতি রাজ্য ছিল পশ্চিমবঙ্গ। কেন্দ্রের পাঠানো চালের ওপর ভরসা করে থাকতে হতো। সেই

বিকল্প ও উন্নততর ভাবনা (পঞ্চায়েত: গ্রামের সরকার ‘বাস্তুঘুঘুর বাসা ভাঙো’) - শুদ্ধস্বত্ব গুপ্ত

পঞ্চায়েত: গ্রামের সরকার ‘বাস্তুঘুঘুর বাসা ভাঙো’ লক্ষ্য নেওয়া হয়েছিল উন্নয়নে মানুষকে যুক্ত করার। বামপন্থী আন্দোলনের কাছে তার মানে

জো বাইডেন করোনা মোকাবিলায় যা করেছেন

সংকটের সময় কেন্দ্রীয় সরকার নির্লজ্জের ন্যায় শুধু যে নিজের ব্যায়বরাদ্দ কমিয়েছে তাই নয়, জিএসটি বাবদ ক্ষতিপূরণের যে অর্থ রাজ্য সরকারগুলির ন্যায্য পাওনা ছিল তাকেও বকেয়া রেখে দিয়েছে। অত্যন্ত লজ্জার হলেও এটাই সত্য যে আজ সারা পৃথিবীতে ভারতের অবস্থান সেইসব দেশের সাথে যারা মহামারী চলাকালীন জনকল্যানে নিজেদের ব্যায়বরাদ্দ কমিয়ে দিয়েছে। কেবলমাত্র একটি প্রেক্ষিত বিচার করলেই নরেন্দ্র মোদীর তুলনায় জো বাইডেনের অবস্থানগত ফারাক স্পষ্ট হয়ে যায়।

বিকল্প ও উন্নততর ভাবনা (জমির লড়াই, মানের লড়াই) - শুদ্ধস্বত্ব গুপ্ত

কেবল ওই এক আইনেই গ্রামের গরিবের হাতে জমি তুলে দেওয়া যায়নি। ১৯৮১ এবং ১৯৮৬-তে পাশ করতে হয়েছে দ্বিতীয় ও তৃতীয়

Logo oF Communism

কেন্দ্রীয় বাজেট সম্পর্কে পলিট ব্যুরোর বিবৃতি

করোনা সংক্রান্ত খাতে সরকারী খরচ অনেক আগেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, কেবলমাত্র প্রতিষেধকের জন্য খরচটুকুই সরকারের ব্যায় হিসাবে এখন প্রয়োজন। এখন যে প্রসঙ্গে সরকারের অনেক বেশী পরিমানে ব্যায়বরাদ্দ করা প্রয়োজন তা হল মোটের উপর অর্থনৈতিক সংকট যার প্রধান খাতগুলি হল ধ্বংসপ্রাপ্ত কর্মসংস্থানের চেহারা, জীবন – জীবিকার সুরক্ষা, জনগণের আয় বৃদ্ধি এবং বাজারে চাহিদা হ্রাস পাওয়ার মোকাবিলা করা। যেভাবে সরকার গতবারের ব্যায়বরাদ্দের খরচ বকেয়া রেখেছে, এবং এবারের বাজেটেও ব্যায়বরাদ্দে কাটছাঁট করেছে তাতে বলাই যায় জনগণের উপরে এক বিপর্যয় নেমে আসতে চলেছে। এর ফলে জনগনের দুর্দশা বাড়বে এবং বৈষম্য বাড়িয়ে দেবে যার জন্য ইতিমধ্যেই ভারত সারা পৃথিবীতে সুপরিচিত।