আক্রমন রোধ করতে এবং অপরাধীদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের ব্যর্থতা যদি বাস্তবিক হয়ও তাহলেও মনে রাখতে হয় সংবিধানের নীতিগুলি বাস্তবায়নের দায়িত্ব কেন্দ্রীয় সরকার বাধ্যবাধকতা।

আক্রমন রোধ করতে এবং অপরাধীদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের ব্যর্থতা যদি বাস্তবিক হয়ও তাহলেও মনে রাখতে হয় সংবিধানের নীতিগুলি বাস্তবায়নের দায়িত্ব কেন্দ্রীয় সরকার বাধ্যবাধকতা।
যে কায়দায় বিজেপি’র গুন্ডাবাহিনী পরিচালিত হয়েছে তাতে রাজ্য সরকারের এই ঘটনায় সরাসরি যোগসাজশ স্পষ্ট হয়েছে। এই হামলাগুলি হয়েছে কারণ শাসক দল বিজেপি ত্রিপুরা রাজ্যের প্রধান বিরোধী দলের কার্যকলাপ দমন করার চেষ্টা করতে চেয়েও বারে বারে ব্যর্থ হয়েছে।
জাতিভিত্তিক জনগণনার দাবী পুনরায় সামনে এসেছে। সাধারণ জনগণনায় তফসিলি জাতি ও তফশিলি উপজাতি ভিন্ন জনগনের অন্যান্য পশ্চাদপদ অংশের মানুষ সম্পর্কে কোনো তথ্য থাকে না। ভারতে বসবাসকারী জনগণের বিভিন্ন পশ্চাদপদ অংশগুলিকে চিহ্নিত করে সঠিক জনগণনার প্রয়োজন রয়েছে।
কৃষি আইনসমূহ বাতিল এবং ন্যূনতম সহায়তা মূল্যের আইনি নিশ্চয়তার দাবীতে কৃষকদের ঐতিহাসিক সংগ্রাম তার দশম মাসেও অব্যাহত রয়েছে। সংগ্রামরত কৃষকদের সাথে কোনোরকম আলোচনার মাধ্যমে সমাধানসুত্র খুঁজে বের করতে মোদী সরকার বারংবার অস্বীকার করছে। মোদি সরকারের এহেন আচরণের নিন্দা করার সাথে বাম দলগুলি এই দাবিও করছে যে নয়া কৃষি আইনসমূহ অবিলম্বে বাতিল করা হোক, ফসলের বিক্রিতে ন্যুনতম সহায়ক মূল্য (এমএসপি) বাস্তবায়নের নিশ্চয়তা দেওয়া হোক, ন্যাশনাল মানিটাইজেশন পাইপলাইন পরিকল্পনা এবং নয়া শ্রম কোড বাতিল করা হোক। বামদলগুলির পক্ষ থেকে সারা দেশে নিজেদের সমস্ত ইউনিটকে আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর, ভারত বনধ সফল করতে সক্রিয় হবার আহ্বান জানাচ্ছে। দেশের জনগণের সমীপে এই ভারত বন্ধকে সমর্থন করার জন্য বামদলগুলির পক্ষ থেকে আবেদন জানানো হচ্ছে।
১৯৫৯ সালের খাদ্য আন্দোলন পশ্চিমবঙ্গ সহ সারা দেশের মেহনতি মানুষের লড়াইতে এক অনন্য নজীর। তৎকালীন খাদ্য সংকটের জন্য প্রাদেশিক সরকারের অপদার্থতাই ছিল মূলত দায়ী। সেই সময় অবিভক্ত কমিউনিস্ট পার্টির প্রাদেশিক কমিটি রাজ্যের সমস্ত পার্টি ইউনিটকে আসন্ন খাদ্য সংকট মোকাবিলায় নির্দিষ্ট পথনির্দেশ দেয়। পার্টি চিঠির আকারে সেই নির্দেশ পার্টি ইউনিটগুলিতে পাঠানো হয়। রাজ্য ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে সেই পার্টি চিঠিই প্রকাশ করা হল। এই চিঠি শুধুই এক ঐতিহাসিক দলীল না, আজকের পরিস্থিতির ব্যাখ্যা, কর্মসূচি গ্রহণ এবং মোকাবিলায় কমিউনিস্টদের দৃষ্টিভঙ্গি বুঝতেও সহায়ক।
কোভিড -১৯ এর বিপর্যয়কর প্রভাবগুলির মুখোমুখি ভারত।। এই কারণে শিক্ষায়ও ব্যাপক সংকট দেখা দিয়েছে। গত বছর মার্চ মাস থেকে, অতিমারীর
দৈনন্দিন খরচ মেটাতে যারা পারিবারিক সম্পদ যেমন রুপো বিক্রি করে তাদের অর্থনৈতিক বা সাধারণ জ্ঞান বিচার্য হতে পারে না। যখন বাজারে মন্দাবস্থা চলছে সেই অবস্থায় জাতীয় সম্পদ বিক্রির এহেন সিধান্তে ধান্দাবাজ (ক্রোনি) কর্পোরেটের মুনাফা ব্যাতিত আর কারোর স্বার্থ সুরিক্ষিত থাকবে না। এই কাজ আসলে ধান্দাবাজ পুঁজিবাদের প্রচার।
তৃতীয় পর্ব আগুন নিয়ে খেলা আগুন নিয়ে এই খেলার বিরুদ্ধে ১৯৮০ সালের শেষের দিকে তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী আমেরিকার রাষ্ট্রপতি এইচ
দ্বিতীয় পর্ব মৌলবাদীদের ক্ষমতা দখল ১৯৯২ সালে পাকিস্তান-আমেরিকা-সৌদি আরবের মদতপুষ্ট সশস্ত্র মুজাহিদীন এবং অন্যান্য ইসলামিক মৌলবাদী গোষ্ঠী কাবুল দখল করে
আফগান জনগণ যাতে শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল পরিবেশে বসবাস করতে পারে সেজন্য ভারতকে অবশ্যই প্রধান আঞ্চলিক শক্তিগুলোর সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে হবে। ভারত সরকারের উচিত অবিলম্বে আফগানিস্তানে আটকে পড়া সকল ভারতীয় নাগরিকদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার জন্য সর্বোচ্চ উদ্যোগ গ্রহণ করা।