সম্প্রতি কসবা সোনারপুর সহ রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় টিকাকরণ শিবিরকে কেন্দ্র করে বড় মাপের কেলেঙ্কারি জনসমক্ষে এসেছে। এটা বিস্ময়কর যে বিগত
Category: Current Affairs
জালিয়াতির পূর্ণাঙ্গ নিরপেক্ষ তদন্ত করতে হবে - সিপিআই(এম) রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্রের বিবৃতি
আমাদের দাবি, ভুয়ো টিকাকরণ কেন্দ্র নিয়ে জালিয়াতির পূর্ণাঙ্গ নিরপেক্ষ তদন্ত করতে হবে। অভিযুক্তদের যে যোগাযোগই থাকুক না কেন তাদের কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। টিকা নিয়ে কালোবাজারি বন্ধ করতে এবং সকলের জন্য বিনামূল্যে টিকাকরণের জন্য সরকারকে ব্যবস্থা করতে হবে।
মানুষের জীবনের বিনিময়ে মুনাফার চক্রান্ত চলছে - এর জবাব চাই
মোদী সরকার এই হাহাকারের দায় কখনোই এড়িয়ে যেতে পারে না কারন যে “খোলাবাজারের” উদারবাদী নীতিতে আমাদের দেশে টিকার উৎপাদন সম্পাদিত হয়েছে তাতে এমনটাই ছিল অবশ্যম্ভাবী। জনগণের টাকায় টিকার গবেষণা চলেছে অথচ যখন প্রয়োজন এলো সেই গবেষণালব্ধ টিকা হয়ে গেল বেসরকারি মালিকানাধীন পণ্য! আর কে না জানে পণ্য উৎপাদন এবং তার মূল্য নির্ধারণের আগাগোড়া সবটাই অমানবিক!
কোভিড-১৯ মহামারীতেও ঘৃণ্য রাজনীতি করতে ছাড়ছেননা মোদী সরকার - মৃদুল দে
ডেথ সার্টিফিকেট মৃত্যুর কারণ বলে দিচ্ছে ফুসফুস এবং হূদযন্ত্রের সমস্যা । মৃতদের পরিবারগুলিকে দরজায় দরজায় ছুটে বেড়াতে হচ্ছে । করোণায়
কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্কের সেকাল-একাল : শান্তনু দে
‘কয়েক বছর আগেও দেশের বেশিরভাগ মানুষের কাছে কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্ক সংবলিত সংস্যাগুলি যথেষ্ট অস্পষ্ট ছিল।’ লিখছেন অশোক মিত্র, ১৯৮৪-তে মার্কসবাদী পথের
মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে আন্দোলন কর্মসূচির ঘোষণা - বামদলগুলির সম্মিলিত আহ্বান
বামদলগুলির পক্ষে সমস্ত রাজ্য ইউনিটগুলির উদ্দেশ্যে আহ্বান জানানো হচ্ছে যাতে কোভিড পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে সমস্ত প্রয়োজনীয় সতর্কতা এবং বাধ্যবাধকতা মেনে এবং নিজেদের রাজ্যের নির্দিষ্ট পরিস্থিতি বিচার করেই উপরোক্ত বিষয়গুলিতে একপক্ষকাল ব্যাপি যথোপযুক্ত প্রতিবাদ আন্দোলন কর্মসূচি পালন করেন।
খারিফ ফসলের ন্যায্য মূল্যের দাবিতে দেশ জোড়া আন্দোলনের ডাক কৃষক সভার
গতকাল,১০জুন,২০২১, একটি প্রেস বিবৃতি জারি করে সারা ভারত কৃষক সভা মোদি সরকারের ঘোষিত ২০২১-২২ সালের খারিফ শস্য সংগ্রহের ন্যূনতম সহায়ক
সাক্ষী ইতিহাস, পেরু জাগছে - শান্তনু দে
৯ জুন ২০২১ (বুধবার) এক ঐতিহাসিক মুহূর্তর সাক্ষী পেরু। নিও লিবারেল মিডিয়ার তুমুল কুৎসা প্রচারকে পরাস্ত করে পেরুর ইতিহাসে এক
"মানুষের দুঃখ মানুষের নাগাল চায় যে। তার সময় অল্প"- এবং কমিউনিটি ক্যান্টিন
এ কাজ কি এনজিও-দের মতো? মিশনের মতো? সংস্কারবাদে বেপথু? হাত গুটিয়ে বসে থাকাই শ্রেয়তর ছিল তাহলে? রাষ্ট্রকে দায়িত্ব পালনের দাবি জানানো এবং চে-বর্ণিত ‘ভুল’ না করা একসঙ্গেই চলার কথা নয় কি? অসহায়, দিকভ্রান্ত মানুষের পাশে যে দাঁড়াচ্ছে তার হৃদয়ের উত্তাপ কি ইতিমধ্যেই ছড়িয়ে পড়েনি সমাজে, নাড়িয়ে দেয়নি এক পক্ষাঘাতকে? স্বতঃস্ফূর্ততার উপাদানেই ক্রমশ মিশবে পরিকল্পনা। আমূল সামাজিক রূপান্তরের স্বপ্ন দেখি বলে এখন দিবাস্বপ্ন দেখব, এ কোনও কাজের কথা নয়। ওই ‘রেড’ মাথায় নিয়ে অনেককে সঙ্গী করে চলাই এদিনের কাজ।