লেবার স্বরাজ পার্টির অফিস। এই পার্টিরই মুখপত্র ছিল লাঙল।যৌন কর্মীদের মর্যাদা ও অধিকার নিয়ে লেখা নজরুলের কবিতা ছাপা হয়েছিল এই পত্রিকায়।সাম্যবাদী পুস্তিকায় স্থান করেছিল এই কবিতা

লেবার স্বরাজ পার্টির অফিস। এই পার্টিরই মুখপত্র ছিল লাঙল।যৌন কর্মীদের মর্যাদা ও অধিকার নিয়ে লেখা নজরুলের কবিতা ছাপা হয়েছিল এই পত্রিকায়।সাম্যবাদী পুস্তিকায় স্থান করেছিল এই কবিতা
তাঁর অবদান সমস্ত দেশের নিকট হতে স্বীকৃতি লাভ করেছে। নজরুল ইস্লাম দেশকে স্বাধীনতা ও দেশপ্রেমের প্রেরণা যুগিয়েছেন। তিনি নিজেও ছিলেন দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন সৈনিক। এই জন্য আমরা দেখতে পাচ্ছি কবির এই সুদীর্ঘ নীরবতা সত্ত্বেও তাঁর জনপ্রিয়তা প্রতিবছরই বেড়ে চলেছে।
কোভিডকালে কেরালার স্বাস্থ্যমন্ত্রী যেভাবে পুরষ্কৃত হয়েছিলেন গোটা বিশ্বের দরবারে, এবার অর্থনীতির উন্নয়নের মাপদণ্ডেও সেই ছাপ রেখেছে কেরালার বামপন্থী সরকার।
মূল্যবৃদ্ধির প্রসঙ্গে আমাদের শেষ কথা পাল্টাচ্ছে না। নয়-উদারবাদ উৎখাত না হওয়া পর্যন্ত স্থায়ী সুরাহার কোন সম্ভাবনাই নেই। নির্মলার বচনে সেই অনর্থনৈতিক সত্যই সামনে এসেছে।
যার জীবনে অসম্ভব বলে কোনো শব্দ ছিল না, অনায়াসে বলতে পারতেন দৃঢ় সঙ্কল্প নিয়ে একজন কমিউনিস্ট পাহাড় ভেঙ্গে ফেলতে পারে।
সুপ্রিম কোর্ট সংশ্লিষ্ট বিষয়ে হস্তক্ষেপ করেছে। এই সময় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত বলে দাবি জানাচ্ছে সিপিআই(এম)। একইসাথে পলিট ব্যুরো দাবী জানাচ্ছে ১৯৯১-সালের উপাসনাস্থল বিষয়ক বিশেষ আইনকে কোনওভাবেই লঙ্ঘন করতে দেওয়া যাবে না। ধর্মীয় স্থানসমূহ সম্পর্কে এধরনের বিতর্ক এড়াতে এবং সেইসব উপাসনাস্থলের বিদ্যমান কাঠামো পরিবর্তনের কোনরকম প্রচেষ্টাই যাতে অনুমোদিত না হয় তা নিশ্চিত করার জন্যই এই আইন প্রণীত হয়েছিল।
রাজ্যের সর্বত্র প্রতিবাদ-বিক্ষোভ সংগঠিত করার জন্য বামফ্রন্ট আহ্বান জানাচ্ছে।
রাজ্য সরকার আসলে নিজের সাধ্যানুযায়ী ফাটকাবাজির রসদ জুগিয়ে চলেছে। সেই ফাটকাবাজি হল আন্তর্জাতিক লগ্নী পূঁজির প্রেসক্রিপশন। জনগণের জীবন-যন্ত্রণা বাড়িয়ে চলা নয়া-উদারবাদ নামের নরখাদক ব্যবস্থাটাকে বিজেপি কিংবা তৃণমূল কংগ্রেস প্রত্যেকেই নিজেদের যোগ্যতা অনুযায়ী রসদ যুগিয়ে চলেছে এটুকুই আসল কথা।
নয়া-উদারবাদের জাল কেটে বেরোতে না পারলে এহেন সংকট থেকে মুক্তির কোন সুযোগই নেই, সুতরাং প্রাথমিক কর্তব্য হল এদেশে নয়া-উদারবাদের কোলের সন্তান বিজেপি’কে রাজনৈতিক ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা। আজকের ভারতে বাঁচার জন্য জনগণের অন্য কোন পথ অবশিষ্ট নেই।
তৃণমূল-শাসিত রাজ্যে এই জাতীয় অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত হওয়ার হার সর্বনিম্ন,২%। যেখানে গোটা দেশের দোষী সাব্যস্ত হওয়ার হার ২৯.৮%। আবার এরমধ্যে খোদ কোলকাতায় এইধরণের অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার হার ৭.৮%।