মোদী সরকার যতই এহেন সমস্যার ব্যখ্যায় অর্থনীতির তত্ত্বকথা আওড়াক না কেন হ্যামলেটের দুঃস্বপ্নের মতোই বারে বারে যার প্রসঙ্গ ফিরে আসবে তাকে বলে রাজনৈতিক-অর্থনীতি। অবশ্য এই বিষয়ে মোদী সরকারের অবস্থান স্পষ্ট- তারা নিজেদের নাক কেটেও ডলারের প্রমোদ ভ্রমণ আটকাতে চান না।
Category: Current Affairs
অ-কাজের ভারত
এখনই যদি পরিকাঠামো ক্ষেত্রে সরকারী ব্যয়বরাদ্দ না বাড়ানো হয়, রোজগার নেই এমন পরিবারগুলিকে মাসিক ন্যুনতম ৭৫০০ টাকার ডিরেক্ট ক্যাশ ট্রান্সফার প্রকল্পের আওতায় না আনা যায় এবং গণবণ্টন ব্যাবস্থাকে আরও বিস্তৃত করে জনগণকে রিলিফ না দেওয়া যায় তাহলে শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি দেখেও কিছুমাত্র শিক্ষালাভ হয় নি বলেই বুঝতে হবে।
অশোক স্তম্ভে হিন্দুত্ব
মূল প্রাকারে খচিত সিংহমূর্তিটি মহিমাময়। শান্ত, ছিপছিপে, কমনীয়। রাজকীয়ভাবে আত্মবিশ্বাসী। কারন তা মানুষের উত্তরণের গর্বে বিজয়ীর মনোভাবে নির্মিত। মোদীর নতুন কাঠামোয় সিংহের চেহারা অপ্রয়োজনে আগ্রাসী। পেশিবহুল, ক্রুদ্ধ, আক্রমনের ভঙ্গীতে উদ্যত। যা আসলে নতুন ভারতের নামে হিন্দুত্বের সাম্প্রদায়িক রাজনীতির মুখ। যা ভারত নির্মাণের ইতিহাসকেই কামড়ে-আঁচড়ে তছনছ করে দিতে চায়।
জনসংখ্যার বৃদ্ধি ও সঙ্ঘের অপপ্রচার
অতীতের তুলনায় ভারতীয় মহিলাদের সন্তানসংখ্যা কমছে। এরই সঙ্গে সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে শিক্ষার হারের সঙ্গে এর যোগসূত্র রয়েছে। যেসব মায়েরা স্কুলশিক্ষা পাননি তাঁদের ক্ষেত্রে ফার্টিলিটির হার ২.৮২ শতাংশ। যাঁরা ১২-বছর, বা তার বেশি শিক্ষাঙ্গনে ছিলেন, তাঁদের মধ্যে এই হার ১.৭৮ শতাংশ। মুসলিম মহিলাদের মধ্যে (১৫-৪৯ বয়সি) স্কুলশিক্ষা পাননি ৩১.৪ শতাংশ। ৪৪ শতাংশ সাত বছরের বেশি সময় শিক্ষাঙ্গনে ছিলেন। হিন্দুদের ক্ষেত্রে এই সংখ্যা যথাক্রমে ২৭.৬ শতাংশ ও ৫৩ শতাংশ।
বাংলার অর্থনীতিঃ ধারণা ও বাস্তব
পশ্চিমবঙ্গের অর্থনৈতিক সংকটের ইতিহাসকে বস্তুনিষ্ঠতায় স্বীকার করে সেই প্রসঙ্গে যদি কাউকে দায়ী করতেই হয় তবে দেশভাগ থেকে সেই আলোচনা শুরু করতে হবে। সেখান থেকে বিধান রায়, জহরলাল নেহরু এবং প্রশান্ত চন্দ্র মহলানবিশ… – পণ্ডিত নেহরুর অর্থনৈতিক মডেলের প্রতিটি ব্যবহারিক তথা বৌদ্ধিক কর্ণধার অবধি সেই আলোচনা এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। সেই অর্থনৈতিক মডেলই সমৃদ্ধির প্রসঙ্গে ১৯৪৭-এ সামনের সারিতে থাকা আমাদের রাজ্যকে পরবর্তী অন্তত আড়াই দশকের জন্য অবনমনের খাদে ঠেলে দিয়েছিল।
আজকের পরিস্থিতিতে কমরেড জ্যোতি বসুর উত্তরাধিকার সম্পাদনায় আমাদের সফল হতেই হবে - সীতারাম ইয়েচুরি
কাদের অথবা কাকে সমর্থন দেওয়া হচ্ছে এই প্রশ্নের চাইতে বেশি গুরুত্বপুর্ন হল সমর্থনের প্রেক্ষিত, সময়ের দাবীকে চিনে নেওয়া এবং সেই অনুযায়ী সঠিক সিধান্ত কার্যকর করা। কমরেড জ্যোতি বসু এই রণকৌশল আমাদের সামনে ব্যখ্যা করেছেন, তাকে প্রয়োগ করে অতীতে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির মোকাবিলা করেছেন।
সহকর্মীর চোখে - পার্থ দে
৮ জুলাই ২০২২, শুক্রবার সহকর্মীর চোখে – পার্থ দে জ্যোতি বাবু ছিলেন বিশাল ব্যক্তিত্ব, কিন্তু উনি কখনই আমাদেরকে ওনার অনুগত
তত্ত্বকে মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছিলেন -অজয় দাশগুপ্ত....
৮ জুলাই ২০২২ (শুক্র বার) ২০০০ সালের শেষে কোনো একদিন। গণশক্তি দপ্তরের পাঁচতলায় মুজফ্ফর আহ্মদ পাঠাগারে ঢুকতেই দেখি এক পাহাড়
১৯৫১, প্রথম দেখা খড়্গপুরে -পবিত্র সরকার…
৮ জুলাই ২০২২ (শুক্রবার) দ্বিতীয় পর্ব ৩তার পরে যাদবপুরে শিক্ষক সংগঠন জুটাতে কাজ করবার সময় তাঁর সঙ্গে যে খুব যোগাযোগ
১৯৫১, প্রথম দেখা খড়্গপুরে -পবিত্র সরকার...
৮ জুলাই , ২০২২ (শুক্রবার) প্রথম পর্ব এ লেখা মূলত সামান্য ব্যক্তিগত স্মৃতির উপর নির্ভর করবে। কারণ ভারতের সাম্প্রতিক ইতিহাসে