১৯৩০ সালে কিংবদন্তী ফুটবল প্রশাসক তৎকালীন ফিফার সভাপতি জুলে রীমে-র হাত ধরে পথ চলা শুরু হয়েছিল প্রথম ফিফা আয়োজিত দেশ ভিত্তিক আর্ন্তজাতিক ফুটবলের। পরবর্তীতে তার নামেই নামাঙ্কিত হয়েছিল ফুটবল বিশ্বকাপ। ব্রাজিল পরপর ৩বার বিশ্বকাপ জেতায় ‘জুলে রীমে কাপ’ এর স্থায়ী মালিকানা তাদের হাতে চলে যায় ১৯৭০ সালে। মাঝে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ডামাডোলের সময় কেবলমাত্র ১৯৪২ ও ১৯৪৬ সালে এই টুর্নামেন্ট হয়নি। ২০২২ সালের বিশ্বকাপের আগে ২১টা বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এবার ২২তম বিশ্ব ফুটবলের আসর বসছে কাতারে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য ১৯৩০ সালে উরুগুয়েতে অনুষ্ঠিত প্রথম বিশ্বকাপে ফিফার মোট খরচ হয়েছিল মাত্র ৫০ হাজার মার্কিন ডলার, যেখানে এই বছর খরচ হবে ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
Category: Current Affairs
'অশৌচ' একমাসের, তালিকা সাঁটা মনুমেন্টে
সংগঠনে এবং সংগ্রামে গান, নাটক, কবিতার অসামান্য ভূমিকা প্রমাণ করেছিল কমিউনিস্ট পার্টিই। এগুলি ছাড়া লড়াই হবে না।
অবিলম্বে ইউজিসি-এর নির্দেশিকা প্রত্যাহার করতে হবে
The Polit Bureau of the Communist Party of India (Marxist) strongly rejects the UGC chairperson, M. Jagdish Kumar’s letter to
শতবর্ষে কমিউনিস্ট পত্রিকা, ভারতীয় স্বাধীনতার অগ্রসেনা
শোষণের মতাদর্শগত আঘাতকে প্রতিহত করতে দরকার মার্কসীয় দর্শনের সঠিক জ্ঞান। সাথে অতীত থেকে সঠিক অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে এগিয়ে যেতে হবে আমাদের । তাই দরকার অতীত চর্চার সাথে বাস্তব সময়ের সঠিক বিশ্লেষণ ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ।
অনির্বাণ অক্টোবর
এখনও বিপ্লবের দিনে আমাজন থেকে আন্দামান সাজে লাল ঝান্ডায়। এই শপথে: একদিন ‘প্রতি মাস হবে অক্টোবর, প্রতিদিন প্রত্যেকে লেনিন।’
আজও বিশ্বের গ্রামে নগরে হাজার লেনিন যুদ্ধ করে
পৃথিবীর বুকে নতুন চেহারায় যুগোপযোগী করে সমাজবাদ গঠনের লড়াই, আজকের পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় ক্রমবর্ধমান বৈষম্যের পৃথিবীতে আরও বেশি জরুরি।
আমাদের সময়ে অক্টোবর বিপ্লবের তাৎপর্য
অক্টোবর বিপ্লব ছিল বিশ্বের প্রথম সাম্রাজ্যবাদ ও পুঁজিবাদ বিরোধী বিপ্লব। অক্টোবর বিপ্লব একটি ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণ এবং মার্কসবাদী তত্ত্ব ও অনুশীলনের সঠিক প্রয়োগের ফসল। একবিংশ শতাব্দীতে সেই সন্ধিক্ষণের আর অস্তিত্ব নেই। কিন্তু আমাদের সময়ের প্রধান সামাজিক দ্বন্দ্বগুলি একটি নতুন সন্ধিক্ষণের জন্ম দিয়েছে যেখানে অক্টোবর বিপ্লবের বিপ্লবী উত্তরাধিকার সমসাময়িক সময়ে সমাজতন্ত্রের জন্য সংগ্রামকে পুনরুজ্জীবিত করতে আমাদের সাহায্য করবে।
লেনিনের ‘জঙ্গী বস্তুবাদ’
আমাদের দেশে ‘হিন্দুত্ববাদ’ তার জন্মলগ্ন থেকে দার্শনিকভাবে এই ‘পবিত্রতার’ ধারণাকে সমাজের মধ্যে লালন করেছে। লেনিন সরোকিনের মত বুদ্ধিজীবিদের আখ্যায়িত করছেন, “আধুনিক শিক্ষিত সামন্তবাদী” হিসেবে। আমরাও খেয়াল করলেই চারপাশে এরকম অসংখ্য আধুনিক শিক্ষিত সামন্তবাদীদের দেখতে পাব। তাই লেনিনের শেষ কথাটা হচ্ছে এরকম , মার্কসবাদের বা জঙ্গী বস্তবাদের পক্ষের লড়াইয়ের অবশ্য কর্তব্য হল “আধুনিক শিক্ষিত সামন্তবাদীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করা”।
নভেম্বর বিপ্লবের শিক্ষা- আজও এক আলোকবর্তিকা
দাদার ফাঁসিতে মৃত্যুবরণের ঘটনাতে লেনিন দুঃখিত হন, ব্যথিত হন – কিন্তু তিনি ভীত হননি বরং অত্যাচারী জার শাসনের অবসানের লক্ষ্যে তার বিপ্লবী জেদ ক্রমান্বয়ে বেড়েছিল। এই শোষণের বিরুদ্ধে সংগঠিত সংগ্রামের পথ ধরে এগোবার জন্য তিনি মনস্থির করেন।
সংরক্ষণ ইস্যুতে পলিট ব্যুরোর বিবৃতি
প্রকৃত বিচারে দরিদ্র অথবা নিঃস্ব নয় এমন অংশকেও সংরক্ষণের সুবিধা নেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে দরিদ্রতমদের বিরুদ্ধে বঞ্চনা ঘটে যাচ্ছে। আর্থিকভাবে দুর্বলতর অংশের সংরক্ষণের ক্ষেত্রে এই প্রশ্ন বিবেচনায় রাখতে বাধ্য সরকার।