৯ জুন ২০২১ (বুধবার) এক ঐতিহাসিক মুহূর্তর সাক্ষী পেরু। নিও লিবারেল মিডিয়ার তুমুল কুৎসা প্রচারকে পরাস্ত করে পেরুর ইতিহাসে এক

৯ জুন ২০২১ (বুধবার) এক ঐতিহাসিক মুহূর্তর সাক্ষী পেরু। নিও লিবারেল মিডিয়ার তুমুল কুৎসা প্রচারকে পরাস্ত করে পেরুর ইতিহাসে এক
এ কাজ কি এনজিও-দের মতো? মিশনের মতো? সংস্কারবাদে বেপথু? হাত গুটিয়ে বসে থাকাই শ্রেয়তর ছিল তাহলে? রাষ্ট্রকে দায়িত্ব পালনের দাবি জানানো এবং চে-বর্ণিত ‘ভুল’ না করা একসঙ্গেই চলার কথা নয় কি? অসহায়, দিকভ্রান্ত মানুষের পাশে যে দাঁড়াচ্ছে তার হৃদয়ের উত্তাপ কি ইতিমধ্যেই ছড়িয়ে পড়েনি সমাজে, নাড়িয়ে দেয়নি এক পক্ষাঘাতকে? স্বতঃস্ফূর্ততার উপাদানেই ক্রমশ মিশবে পরিকল্পনা। আমূল সামাজিক রূপান্তরের স্বপ্ন দেখি বলে এখন দিবাস্বপ্ন দেখব, এ কোনও কাজের কথা নয়। ওই ‘রেড’ মাথায় নিয়ে অনেককে সঙ্গী করে চলাই এদিনের কাজ।
বিগত দু’ বছর ধরে এ দেশের মানুষ এবং আমাদের সাংবিধানিক প্রজাতন্ত্র এক ভয়াবহ সময় অতিবাহিত করছে। আজ সময় আগত যে সকল মানুষ ভারতের সাংবিধানিক প্রজাতন্ত্র, তার মানুষের জীবন, জীবিকা, জীবনযাত্রার মান রক্ষা করতে ইচ্ছুক, মানুষের অলঙ্ঘনীয় সাংবিধানিক সমানাধিকার এবং অন্যান্য অধিকারসমূহকে, ব্যাক্তিস্বাধীনতা কে রক্ষা করতে ইচ্ছুক, যারা সাংবিধানিক সকল মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, তাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে প্রতিরোধ গ’ড়ে তুলে ভারতের সাধারণতন্ত্র এবং ভারতীয় মানুষের উপর এই আক্রমণ কে প্রতিহত করতে হবে।
ফলে ম্যানগ্রোভ ছাঁটা জঙ্গলের ওপর দিয়ে ছুটে আসা ঝড় বাতাসের ধাক্কাকে প্রতিহত করার ক্ষমতা কমছে সুন্দরবনে । তার ফলে সেই
সুন্দরবন এলাকার সব মানুষকে একটা দাবিতেই ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়তে হবে – সুন্দরবনে পাকা নদীবাঁধের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে অর্থ দিতে হবে। রাজ্য সরকারকে স্বচ্ছতার সাথে এই মেরামতের কাজ করতে হবে।
২১ মে ২০২১ (৫৮ বর্ষ ৪০ সংখ্যা) থেকে ‘দেশহিতৈষী’ মুদ্রিত সংস্করণ প্রকাশ পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকছে। কিন্তু পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ যথারীতি প্রকাশিত হচ্ছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ‘দেশহিতৈষী’ মুদ্রিত আকারেও নিয়মিত প্রকাশিত হবে
সিপিআই(এম) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির সম্পাদক সূর্য মিশ্রের বিবৃতি বুধবার রাজ্যর উপকূলে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ইয়াস আছড়ে পড়বে বলে আবহাওয়া দপ্তরের বিশেষজ্ঞরা
আরও একবার প্রমান হল আগ্রাসী দক্ষিনপন্থার রাজনীতি যতই কৌশল নিক, একজোট হওয়া মানুষ চাইলে জনগণের স্বার্থরক্ষা হবেই, জনগণকে কেউ পরাজিত করতে পারবে না।
এখন করােনা মহামারি মােকাবিলাই প্রধান কাজ। কেন্দ্রীয় সরকারের সার্বিক ব্যর্থতা দেশের জনগণকে এক ভয়ংকর বিপদের মধ্যে নিক্ষেপ করেছে। বিজেপি-র মনে রাখা উচিত সদ্য রাজ্যের মানুষ যে তাঁদের সরকারে চায় না, স্পষ্টভাবে সেই রায় দিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রীরও মনে রাখা উচিত যে এই রায় বিজেপি-র বিরুদ্ধে হলেও তৃণমূল কংগ্রেসের দুর্নীতি ও স্বৈরশাসনের পক্ষে ইতিবাচক রায় নয়। দুর্নীতির সঙ্গে আপােষ করে, দুর্নীতিবাজদের সঙ্গে নিয়ে বিজেপি-র মতাে ভয়ংকর শক্তিকে যে মােকাবিলা করা যায় না এই শিক্ষা তৃণমূল কংগ্রেসেরও গ্রহণ করা উচিত।
২০২০ সালে লকডাউনের নিষ্ঠুর ও মর্মান্তিক অভিজ্ঞতা সকলের হয়েছে। আগামী ১৫ দিনের জন্য আবার লকডাউনের ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে জনগণকে আর্থিক ও চিকিৎসাগত সহায়তা দানের ঘোষণারও প্রয়োজন ছিল। কর্মহীনতা, জীবিকা ও কর্মস্থান থেকে ছাঁটাই এখন মারাত্মক অবস্থায়; আরও শোচনীয় অবস্থার দিকে তা যাচ্ছে। এ সময়ে কর্মচ্যুত ও কর্মহীনদের মাসে সাড়ে সাত হাজার টাকা এবং দৈনিক পাঁচ কেজি করে চাল-গম দেবার অত্যন্ত জরুরি দাবি পূরণ করতে হবে। কেন্দ্রীয় সরকারের কাছেও এ জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তার দাবি জানাতে হবে।