রাজ্যের নির্বাচকমণ্ডলীর কাছে সংযুক্ত মোর্চার আবেদন
Category: Campaigns & Struggle
প্রগতি-প্রতিক্রিয়ার দ্বন্দ্বে স্পষ্ট অবস্থান নিতে হবে
প্রগতি-প্রতিক্রিয়ার দ্বন্দ্বে স্পষ্ট অবস্থান নেওয়াই ভালো। অস্বচ্ছতা, ধোঁয়াশা, মনে এক মুখে এক এ সময়ে আত্মঘাতী হবে।
বেতারে নির্বাচনী ভাষণ (পর্ব - ১)
২৩শে মার্চ, ২০২১ সকাল ৮টা ১০ মিনিটে বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিমান বসুর বক্তব্য সম্প্রচারিত হবে।
বামফ্রন্টের নির্বাচনী ইশতেহার (চূড়ান্ত) প্রকাশিত হল (বাংলা, English, হিন্দি, সাঁওতালি ও নেপালি ভাষায়)
২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচন উপলক্ষে বামফ্রন্ট, কংগ্রেস এবং ইন্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্টের সংযুক্ত মোর্চার পক্ষ থেকে একটি আবেদন প্রকাশিত হবে, চোখ রাখুন রাজ্য পার্টির ওয়েবসাইটে।
বিজেপি'র শ্রমিক বিরোধী চরিত্রেরই দোসর তৃনমূল কংগ্রেস
বিভিন্ন অভাব, অনটন এবং দুর্দশার কবলে ফেলে জনতার ঐক্যকে ভেঙে দিতে যাবতীয় নিপীড়ন এবং মাঝেমধ্যে যৎকিঞ্চিত দয়ার দান! মোদী-মমতার জমানায় দেশ এবং রাজ্যে রাজনীতির চেহারা এমনই। ষোড়শ শতাব্দীতে নিকোলো ম্যেকিয়াভেলি “দ্য প্রিন্স” গ্রন্থে ক্ষমতায় আসীন রাজাদের উদ্দেশ্যে নিজেদের আসন টিকিয়ে রাখতে ঠিক এমনই বুদ্ধি দিয়েছিলেন।
জীবন,জীবিকা 'আনলক' করতে সংযুক্ত মোর্চাকে জয়ী করুন
ভয়াবহ একটা বছর আমরা কাটিয়ে এলাম। বিশ্বব্যাপী কোভিড মহামারীর প্রকোপ ঠেকাতে শুরুতে কেন্দ্র বা রাজ্যের সরকার গড়িমসি করার পরে শুরু
সংস্কারের নামে আসলে স্থায়ী কাজকেই তুলে দিচ্ছে সরকার
শ্রমিকেরা লড়াই করছেন। গত বছর ২৬শে নভেম্বর সারা দেশে ঐতিহাসিক ধর্মঘট পালন করেছেন তারা – দেশজোড়া ঐক্য নির্মাণ করে। পুঁজিবাদ, কর্পোরেট এবং তাদের ধামাধরা মোদী সরকার যতই চেষ্টা করুক শ্রমিকদের সংগ্রামী ঐক্য ভেঙ্গে দিতে এদেশে শ্রমিক – মেহনতি জনতা জানেন তাদের একমাত্র হাতিয়ার ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম। আজকের দিনে শ্রমিকশ্রেনীর উপরে যে অভূতপূর্ব আক্রমন তার মোকাবিলায় লেনিনের কথা মনে রাখতেই হবে – “A basic condition for the necessary expansion of political agitation is the organisation of comprehensive political exposure.”
সিপিআই (এমএল): পশ্চিমবঙ্গে ভুল দিশা: একটি রাজনৈতিক মন্তব্য
Published on People’s Democracy 14.03.2021 issue THE general secretary of the CPI(ML), Dipankar Bhattacharya, has been airing his views in
"ইস্ট ফোর ড্যুইং বিজনেস" বলে আসলে মালিকদের শোষণের ছাড়পত্র দেওয়া হচ্ছে
মুনাফার লোভে পুঁজিবাদ কতটা নির্লজ্জ হতে পারে ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে লেনিন বলেছিলেন “মুনাফার গন্ধ পেলে এরা পারে না এমন কোন কাজ নেই, প্রয়োজনে মৃত মায়ের চামড়া ছাড়িয়ে ডুগডুগি বাজাতেও এরা পিছপা হবে না।” – আজকের ভারতে সরকারের ভূমিকা দেখলে তিনি কি বলতেন সেই কথা উপলব্ধি করতে পন্ডিত হতে হয় না।
শ্রম আইনের নামে মালিকদের স্বার্থরক্ষা করাই বিজেপি সরকারের অ্যাজেন্ডা
এঙ্গেলস বলেছিলেন “Actually, each mental image of the world system is and remains limited, objectively by the historical situation and subjectively by its author’s physical and mental constitution.”… মোদী সরকার কেন শ্রমিক-মজুর-গরিব মানুষের সরকার নয় তা বুঝতে পন্ডিত হতে হয় না, অন্য দল থেকে বিধায়ক কিংবা সাংসদ কেনার উদ্দেশ্যে বিজেপি যেভাবে বিপুল অর্থব্যায় করে সেই টাকার সংস্থান কোথা থেকে হয় এটুকু জানলেই চলে। অন্তত সেই ব্যাপারে সরকার সৎ তো বটেই!