১৭ জুন ২০২২( শুক্র বার) প্রকৃতির সাথে নিবিড় সম্পর্ক নিয়েই সভ্যতার বিকাশ। সম্পর্ক সর্বদাই অনুকূল থাকেনি। আবার এই সমগ্র পর্বেই
![](http://i0.wp.com/cpimwb.org.in/wp-content/uploads/2022/06/cb8ceb5d-67a8-4766-82a6-1945109c3d65-820x510.jpg)
১৭ জুন ২০২২( শুক্র বার) প্রকৃতির সাথে নিবিড় সম্পর্ক নিয়েই সভ্যতার বিকাশ। সম্পর্ক সর্বদাই অনুকূল থাকেনি। আবার এই সমগ্র পর্বেই
এই প্রকল্পের বিরুদ্ধে দেশের জনসাধারণের কতটা ক্ষোভ তৈরি হয়েছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আয়োজিত স্বতঃস্ফূর্ত বিক্ষোভগুলিতেই তারই আঁচ পাওয়া যাচ্ছে।
দাঙ্গার ইতিহাস যেমন রয়েছে, তার উল্টোদিকে মানুষের সম্প্রীতির ইতিহাসও আছে, আর আছে সেই ইতিহাসে কমিউনিস্ট পার্টির ভূমিকা।
৫ জুন ২০২২, (রবিবার) মানবসভ্যতার ইতিহাসের একটা অংশ যদি খালি মানুষের ইতিহাস হয়ে থাকে, তবে বাকিটুকু মানুষের এবং প্রকৃতির, একত্রে।
এই সরকার মনে করে যে লোকেরা মন্দির এবং মসজিদ, তাজমহল এবং কুতুব মিনারের বিষয়ে বিবাদে জড়িয়ে পড়বে এবং কাশ্মীর ফাইল এবং নাগরিকত্বের মানদণ্ডের পরিবর্তন নিয়ে চিন্তিত হবে। কিন্তু দুঃখ-দুর্দশার ভান্ডার উপচে পড়ছে- জনগণ এই প্রতারণা চাক্ষুষ করছে এবং তারা এই গণবিরোধী সরকারকে প্রত্যাখ্যান করার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
যে কোনও মুহূর্তে প্রাণনাশের আশঙ্কায় বামপন্থী প্রার্থী। চব্বিশ ঘণ্টা তাঁকে ঘিরে নিরাপত্তার ঘেরাটোপ। এর মধ্যেই আশার আলো মানুষ পরিবর্তন চাইছেন। নির্বাচনী প্রচারে পেত্রো বলেছেন, ১৯৪৮ থেকে হিংসায় আক্রান্ত দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে কিছু বড় পরিবর্তন জরুরি। তাঁর সরকার কৃষি সংস্কার করবে, শক্তিশালী করবে শ্রম আইনকে, কলম্বিয়ার কৃষ্ণাঙ্গ ও আদি জনগোষ্ঠী মানুষের সমানাধিকারকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
বামপন্থী নির্বাচনী জোট প্যাক্টো হিস্টোরিকা (হিস্টোরিকাল প্যাক্ট)-র প্রার্থী পেত্রো। তাঁর কথায়, ‘সামাজিক আন্দোলন, আদি জনগোষ্ঠীর আন্দোলন, নারীবাদী ও পরিবেশবাদীদের নিয়ে এই জোট।’ এই জোটে অতি বামপন্থী, কমিউনস (একসময়ের দাপুটে মার্কসবাদী গেরিলা সংগঠন ফার্কের রাজনৈতিক দল), মধ্য-বাম থেকে রয়েছে কলম্বিয়ার কমিউনিস্ট পার্টির মতো ২০টি রাজনৈতিক দল
তাঁর অবদান সমস্ত দেশের নিকট হতে স্বীকৃতি লাভ করেছে। নজরুল ইস্লাম দেশকে স্বাধীনতা ও দেশপ্রেমের প্রেরণা যুগিয়েছেন। তিনি নিজেও ছিলেন দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন সৈনিক। এই জন্য আমরা দেখতে পাচ্ছি কবির এই সুদীর্ঘ নীরবতা সত্ত্বেও তাঁর জনপ্রিয়তা প্রতিবছরই বেড়ে চলেছে।
লুলা দ্য সিলভা। একজন গরির চর্মকারের ছেলে থেকে ট্রেড ইউনিয়ন নেতা। পরবর্তীতে গোটা পৃথিবীকে অবাক করে দিয়ে ব্রাজিলের প্রথম বামপন্থী রাষ্ট্রপতি। আকিওলির সুরেলা গানটা ছিল তাঁকে নিয়েই।
মূল্যবৃদ্ধির প্রসঙ্গে আমাদের শেষ কথা পাল্টাচ্ছে না। নয়-উদারবাদ উৎখাত না হওয়া পর্যন্ত স্থায়ী সুরাহার কোন সম্ভাবনাই নেই। নির্মলার বচনে সেই অনর্থনৈতিক সত্যই সামনে এসেছে।